কচুয়া (চাঁদপুর) : জরাজীর্ণ ঝুঁকিপূণ ভবনগুলোতে ক্লাস চলছে -সংবাদ
চাঁদপুরের কচুয়ার বেশ ক’টি জরাজীর্ণ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ক্লাস চলেছে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে। সম্প্রতি জরিপকাজ চালিয়ে শনাক্ত করা হয়েছে ৩৮টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন। এসব ভবনের ছাদ, দেয়াল ও বারেন্দার পিলারে ফাটল সৃষ্টি হয়েছে। প্রতিনিয়ত খসে পড়ছে ছাদ-দেয়ালের পলেস্তেরা। পলেস্তেরা খসে পড়ায় আহত হচ্ছে শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা। তাছাড়া পলেস্তেরা খসে পড়া অংশে ভেসে উঠা রডে মরিচা ধরছে। অকেজো হচ্ছে এই রড। একটুখানি বৃষ্টি হলেই জপজপিয়ে পড়ে বৃষ্টির পানি। এ পানিতে বিনষ্ট হচ্ছে শিক্ষার্থীদের বই প্রস্তুক। ফ্লোর ভিজে সৃষ্টি হয় স্যাত-স্যাতে অবস্থা। দরজা জানালা গুলো ভাংচুর অবস্থা। যেকোন সময়ে ছাদ ও দেয়াল ধসে পড়ে দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে। দুর্ঘটনার ঝুঁকি নিয়ে জরাজীর্ণ ভবনে ক্লাস চলছে। অভিভাবকরা তাদের সন্তানদেরকে বিদ্যালয়ে পাঠিয়ে দিয়ে সারাক্ষণই সন্তানদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন থাকে।
দরিয়া হায়াতপুর সপ্রাবি, নোয়াগাঁও সপ্রাবি ও উত্তর উজানী সপ্রাবি প্রধান শিক্ষক যথাক্রমে খালেদা আক্তার, আব্দুল মোতালেব ও মমতাজ বেগম সহ বেশকটি সপ্রাবির প্রধান শিক্ষকরা জানান, জরাজীর্ণ বিদ্যালয়ে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে সব সময়ে দুশ্চিন্তায় থাকি।
কচুয়া উপজেলা শিক্ষা অফিসার শাহীনা আক্তার জানান, জরাজীর্ণ ভবনগুলোতে ক্লাস চালিয়ে যাওয়া খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। মোট ১৭১টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ৩৮টির অবস্থা খুবই জরাজীর্ণ। এ ৩৮টির তালিকা প্রস্তুত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য উর্ধতন কর্তৃপক্ষের নিকট প্রেরণ করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে কচুয়া উপজেলা শিক্ষা অফিসার শাহীনা আক্তার জানান, জরাজীর্ণ ভবনগুলোতে ক্লাস চালিয়ে যাওয়া খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। মোট ১৭১ টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ৩৮টির অবস্থা খুবই জরাজীর্ণ। এ ৩৮টি বিদ্যালয়ের তালিকা প্রস্তুত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার জন্য উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিকট প্রেরণ করা হয়েছে।
কচুয়া (চাঁদপুর) : জরাজীর্ণ ঝুঁকিপূণ ভবনগুলোতে ক্লাস চলছে -সংবাদ
বৃহস্পতিবার, ০৯ অক্টোবর ২০২৫
চাঁদপুরের কচুয়ার বেশ ক’টি জরাজীর্ণ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ক্লাস চলেছে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে। সম্প্রতি জরিপকাজ চালিয়ে শনাক্ত করা হয়েছে ৩৮টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন। এসব ভবনের ছাদ, দেয়াল ও বারেন্দার পিলারে ফাটল সৃষ্টি হয়েছে। প্রতিনিয়ত খসে পড়ছে ছাদ-দেয়ালের পলেস্তেরা। পলেস্তেরা খসে পড়ায় আহত হচ্ছে শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা। তাছাড়া পলেস্তেরা খসে পড়া অংশে ভেসে উঠা রডে মরিচা ধরছে। অকেজো হচ্ছে এই রড। একটুখানি বৃষ্টি হলেই জপজপিয়ে পড়ে বৃষ্টির পানি। এ পানিতে বিনষ্ট হচ্ছে শিক্ষার্থীদের বই প্রস্তুক। ফ্লোর ভিজে সৃষ্টি হয় স্যাত-স্যাতে অবস্থা। দরজা জানালা গুলো ভাংচুর অবস্থা। যেকোন সময়ে ছাদ ও দেয়াল ধসে পড়ে দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে। দুর্ঘটনার ঝুঁকি নিয়ে জরাজীর্ণ ভবনে ক্লাস চলছে। অভিভাবকরা তাদের সন্তানদেরকে বিদ্যালয়ে পাঠিয়ে দিয়ে সারাক্ষণই সন্তানদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন থাকে।
দরিয়া হায়াতপুর সপ্রাবি, নোয়াগাঁও সপ্রাবি ও উত্তর উজানী সপ্রাবি প্রধান শিক্ষক যথাক্রমে খালেদা আক্তার, আব্দুল মোতালেব ও মমতাজ বেগম সহ বেশকটি সপ্রাবির প্রধান শিক্ষকরা জানান, জরাজীর্ণ বিদ্যালয়ে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে সব সময়ে দুশ্চিন্তায় থাকি।
কচুয়া উপজেলা শিক্ষা অফিসার শাহীনা আক্তার জানান, জরাজীর্ণ ভবনগুলোতে ক্লাস চালিয়ে যাওয়া খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। মোট ১৭১টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ৩৮টির অবস্থা খুবই জরাজীর্ণ। এ ৩৮টির তালিকা প্রস্তুত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য উর্ধতন কর্তৃপক্ষের নিকট প্রেরণ করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে কচুয়া উপজেলা শিক্ষা অফিসার শাহীনা আক্তার জানান, জরাজীর্ণ ভবনগুলোতে ক্লাস চালিয়ে যাওয়া খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। মোট ১৭১ টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ৩৮টির অবস্থা খুবই জরাজীর্ণ। এ ৩৮টি বিদ্যালয়ের তালিকা প্রস্তুত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার জন্য উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিকট প্রেরণ করা হয়েছে।