ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
নীলফামারীর ডিমলায় ভাতিজি বউয়ের লোহার রডের আঘাতে চাচা শ্বশুরের মৃত্যু হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে ডিমলা উপজেলার গয়াবাড়ি ইউনিয়নের মুন্সি পাড়া গ্রামে।
জানা গেছে, নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার গয়াবাড়ী ইউনিয়নের মুন্সিপাড়া গ্রামে গত ২ অক্টোবর ৩ টার দিকে পারিবারিক কলহের বিরোধের জেরে চাচাতো জ্যাটাতো দুই জা, শাহিনা বেগম ও বিথি বেগমের মধ্যে বাক বিচন্ডার এক পর্যায়ে মারামারি শুরু হয়। ঘটনা দেখে চাচা শ্বশুর মৃত্যু রহিম উদ্দিনের ছেলে আব্দুস সাত্তার (৫৫) মারামারি থামাতে গেলে ভাতিজি বউ মোছা, নিথি আক্তার (৩৫) রড দিয়ে চাচা শশুর আব্দুস সাত্তারের মাথায় আঘাত করলে আব্দুস সাত্তার গুরুতর আহত হয়ে মাটিতে পড়ে যায় ।
এ ঘটনা দেখে প্রতিবেশী জাহিদুল, আরিফ ও আনারুল হক সহ এলাকাবাসী আব্দুস সাত্তারকে গুরুত্ব আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ডিমলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। ছাত্তার ডিমলা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য গত ৫ অক্টোবর রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত মঙ্গলবার ৭ অক্টোবর রাতে তার মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় আব্দুস সাত্তারের ছেলে আব্দুল মাজেদ ৭ জন নামীয় ও ৬/৭ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে ডিমলা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত পুলিশ কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারিনি।
মামলা তদন্তকারী কর্মকর্তা মো. আতোয়ার হোসেন জানান, মালার কাগজ পত্র হাতে পাওয়ার পর ঘটনায় জড়িত আসামীদের গ্রেপ্তারের চেষ্টার অব্যাহত রয়েছে। আসামীদের গ্রেপ্তারের জন্য সোর্স নিয়োগ করেছি। ইনশাল্লাহ আশা করি অল্প সময়ের মধ্যে আসামিদের গ্রেপ্তার করতে পারবো।
ডিমলা থানার অফিসার ইনচার্জ মো. ফজলে এলাহী, হত্যা মামলা দ্বায়েরের বিষয়টি সংবাদকে নিশ্চিত করেছেন।
ডিমলা-ডোমার সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার মো. নিয়াজ মেহেদী মঙ্গলবার ঘটনাস্থান পরিদর্শন করে দ্রুত আসামি ধরার নির্দেশ দিয়েছেন।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার, ০৯ অক্টোবর ২০২৫
নীলফামারীর ডিমলায় ভাতিজি বউয়ের লোহার রডের আঘাতে চাচা শ্বশুরের মৃত্যু হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে ডিমলা উপজেলার গয়াবাড়ি ইউনিয়নের মুন্সি পাড়া গ্রামে।
জানা গেছে, নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার গয়াবাড়ী ইউনিয়নের মুন্সিপাড়া গ্রামে গত ২ অক্টোবর ৩ টার দিকে পারিবারিক কলহের বিরোধের জেরে চাচাতো জ্যাটাতো দুই জা, শাহিনা বেগম ও বিথি বেগমের মধ্যে বাক বিচন্ডার এক পর্যায়ে মারামারি শুরু হয়। ঘটনা দেখে চাচা শ্বশুর মৃত্যু রহিম উদ্দিনের ছেলে আব্দুস সাত্তার (৫৫) মারামারি থামাতে গেলে ভাতিজি বউ মোছা, নিথি আক্তার (৩৫) রড দিয়ে চাচা শশুর আব্দুস সাত্তারের মাথায় আঘাত করলে আব্দুস সাত্তার গুরুতর আহত হয়ে মাটিতে পড়ে যায় ।
এ ঘটনা দেখে প্রতিবেশী জাহিদুল, আরিফ ও আনারুল হক সহ এলাকাবাসী আব্দুস সাত্তারকে গুরুত্ব আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ডিমলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। ছাত্তার ডিমলা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য গত ৫ অক্টোবর রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত মঙ্গলবার ৭ অক্টোবর রাতে তার মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় আব্দুস সাত্তারের ছেলে আব্দুল মাজেদ ৭ জন নামীয় ও ৬/৭ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে ডিমলা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত পুলিশ কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারিনি।
মামলা তদন্তকারী কর্মকর্তা মো. আতোয়ার হোসেন জানান, মালার কাগজ পত্র হাতে পাওয়ার পর ঘটনায় জড়িত আসামীদের গ্রেপ্তারের চেষ্টার অব্যাহত রয়েছে। আসামীদের গ্রেপ্তারের জন্য সোর্স নিয়োগ করেছি। ইনশাল্লাহ আশা করি অল্প সময়ের মধ্যে আসামিদের গ্রেপ্তার করতে পারবো।
ডিমলা থানার অফিসার ইনচার্জ মো. ফজলে এলাহী, হত্যা মামলা দ্বায়েরের বিষয়টি সংবাদকে নিশ্চিত করেছেন।
ডিমলা-ডোমার সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার মো. নিয়াজ মেহেদী মঙ্গলবার ঘটনাস্থান পরিদর্শন করে দ্রুত আসামি ধরার নির্দেশ দিয়েছেন।