কিশোর গ্যাং বিজয় হত্যাকান্ড
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জের একলাসপুরে কিশোর গ্যাং বিজয় গ্রুপের লিডার মারওয়ান হোসেন বিজয় হত্যাকান্ডের ঘটনায় তার বোন শাহনাজ আক্তার সুবর্ণা বাদি হয়ে কোম্পানিগঞ্জের বিএনপি নেতা সহ ২৪ জনের বিরুদ্ধে বেগমগঞ্জ থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেছে। পুলিশ মামলা রেকর্ড করে ১ জনকে গ্রেপ্তার করেছে।
বৃহস্পতিবার, (০৯ অক্টোবর ২০২৫) সকালে এ সংবাদ নিশ্চিত করে বেগমগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ( ওসি) লিটন দেওয়ান বলেন, মামলার এজাহারে নিহত বিজয়ের বোন বাদিনী এজাহারে উল্লেখ করেন, শুক্রবার রাত সাড়ে নয়টার দিকে নিহত মার ওয়ান হোসেন বিজয় তার সহযোগী শাহাদাত হোসেন বাচ্চু ও তোফাজ্জল হোসেন কিরন কে নিয়ে হোন্ডা যোগে একলাসপুরের কল্লার হাট এলাকায় পৌচলে স্থানীয় সন্ত্রাসী দেলোয়ার বাহিনী তাদের উপর হামলা চালায়। এবং এলোপাতাড়ি দেশীয় অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে বিজয়কে মারাত্মক আহত করে। তাদের শোর চিৎকারে প্রতিবেশীরা এসে তাদের উদ্ধার করে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করে। চিকিৎসা শুরুর ১০ মিনিটের মধ্যে বিজয় মারা গেলে পুলিশ তার লাশ উদ্ধার করে সূরত হাল রিপোর্ট তৈরি করে। পরদিন ময়নাতদন্তের পর আত্মীয় স্বজনরা লাশ নিয়ে দাফন করে।
এ ব্যাপারে নিহত বিজয়ের বোন শাহনাজ আক্তার সুবর্ণা রোববার রাতে কয়েকদিন আগে প্রতিপক্ষের হাতে নিহত কোম্পানি গন্জ থানার চর এলাহির বিএনপি সভাপতি আবদুল মতিন তোতা চেয়ারম্যানের ছেলে বিএনপি নেতা ইসমাইল হোসেন, চর এলাহি মিজানুর রহমান, বেগমগঞ্জের হাজীপুরের রুবেল ও একলাসপুরের দেলোয়ার বাহিনী প্রধান দেলোয়ার হোসেন, নাসির হোসেন, সৌরভ হোসেন, হ্রদ, আরিফ, জেহাদ, শুভ, মান্নান, ও ইসমাইলের নাম দিয়ে আরে ১০/১২ জনকে অগ্ঘাত নামা করে অভিযোগ দায়ের করে। অভিযোগ পেয়ে বেগমগঞ্জ পুলিশ তা মামলা হিসেবে রেকর্ড করে। এর বের অভিযান চালিয়ে সৈকত (২৩) নামে এক কিশোর গ্যাং সদস্যকে গ্রেপ্তার করে। এর পর তাকে নোয়াখালী চীফ জুডিশিয়াল আদালতের হাকিমের আদালতে চালান করলে আদালত তাকে কারাগারে প্রেরন করেন।
বেগমগঞ্জের হত্যাকান্ডে কোম্পানিগঞ্জের বিএনপি নেতাকে আসামি করার ব্যাপারে বাদিনী শাহনাজ আক্তার সুবর্ণাকে মোবাইলে জিজ্ঞাসা করলে সে এ প্রতিনিধিকে বলেন এটা রাজনৈতিক ব্যাপার আপনারা বুঝবেন না। আর কথা শুনতে হলে আমার বাড়িত আসেন। আমি আমার ভাইয়ের হত্যার বিচার চাই।
কিশোর গ্যাং বিজয় হত্যাকান্ড
বৃহস্পতিবার, ০৯ অক্টোবর ২০২৫
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জের একলাসপুরে কিশোর গ্যাং বিজয় গ্রুপের লিডার মারওয়ান হোসেন বিজয় হত্যাকান্ডের ঘটনায় তার বোন শাহনাজ আক্তার সুবর্ণা বাদি হয়ে কোম্পানিগঞ্জের বিএনপি নেতা সহ ২৪ জনের বিরুদ্ধে বেগমগঞ্জ থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেছে। পুলিশ মামলা রেকর্ড করে ১ জনকে গ্রেপ্তার করেছে।
বৃহস্পতিবার, (০৯ অক্টোবর ২০২৫) সকালে এ সংবাদ নিশ্চিত করে বেগমগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ( ওসি) লিটন দেওয়ান বলেন, মামলার এজাহারে নিহত বিজয়ের বোন বাদিনী এজাহারে উল্লেখ করেন, শুক্রবার রাত সাড়ে নয়টার দিকে নিহত মার ওয়ান হোসেন বিজয় তার সহযোগী শাহাদাত হোসেন বাচ্চু ও তোফাজ্জল হোসেন কিরন কে নিয়ে হোন্ডা যোগে একলাসপুরের কল্লার হাট এলাকায় পৌচলে স্থানীয় সন্ত্রাসী দেলোয়ার বাহিনী তাদের উপর হামলা চালায়। এবং এলোপাতাড়ি দেশীয় অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে বিজয়কে মারাত্মক আহত করে। তাদের শোর চিৎকারে প্রতিবেশীরা এসে তাদের উদ্ধার করে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করে। চিকিৎসা শুরুর ১০ মিনিটের মধ্যে বিজয় মারা গেলে পুলিশ তার লাশ উদ্ধার করে সূরত হাল রিপোর্ট তৈরি করে। পরদিন ময়নাতদন্তের পর আত্মীয় স্বজনরা লাশ নিয়ে দাফন করে।
এ ব্যাপারে নিহত বিজয়ের বোন শাহনাজ আক্তার সুবর্ণা রোববার রাতে কয়েকদিন আগে প্রতিপক্ষের হাতে নিহত কোম্পানি গন্জ থানার চর এলাহির বিএনপি সভাপতি আবদুল মতিন তোতা চেয়ারম্যানের ছেলে বিএনপি নেতা ইসমাইল হোসেন, চর এলাহি মিজানুর রহমান, বেগমগঞ্জের হাজীপুরের রুবেল ও একলাসপুরের দেলোয়ার বাহিনী প্রধান দেলোয়ার হোসেন, নাসির হোসেন, সৌরভ হোসেন, হ্রদ, আরিফ, জেহাদ, শুভ, মান্নান, ও ইসমাইলের নাম দিয়ে আরে ১০/১২ জনকে অগ্ঘাত নামা করে অভিযোগ দায়ের করে। অভিযোগ পেয়ে বেগমগঞ্জ পুলিশ তা মামলা হিসেবে রেকর্ড করে। এর বের অভিযান চালিয়ে সৈকত (২৩) নামে এক কিশোর গ্যাং সদস্যকে গ্রেপ্তার করে। এর পর তাকে নোয়াখালী চীফ জুডিশিয়াল আদালতের হাকিমের আদালতে চালান করলে আদালত তাকে কারাগারে প্রেরন করেন।
বেগমগঞ্জের হত্যাকান্ডে কোম্পানিগঞ্জের বিএনপি নেতাকে আসামি করার ব্যাপারে বাদিনী শাহনাজ আক্তার সুবর্ণাকে মোবাইলে জিজ্ঞাসা করলে সে এ প্রতিনিধিকে বলেন এটা রাজনৈতিক ব্যাপার আপনারা বুঝবেন না। আর কথা শুনতে হলে আমার বাড়িত আসেন। আমি আমার ভাইয়ের হত্যার বিচার চাই।