ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় ভালুকার জামিরদিয়া আরিফ স্পিনিং মিলের এসিস্ট্যান্ট মিল ম্যানেজার রবিউল ইসলামের লাশ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে উদ্ধার করেছে ভালুকা মডেল থানা পুলিশ। তার গলায় আঘাতের চিহ্ন ও জিহ্বা সামান্য বের হওয়া ছিল। রবিউল ইসলাম নেত্রকোনা জেলার পূর্বধলা উপজেলার মেঘশিমুল গ্রামের মৃত রইছ উদ্দীনের ছেলে।
আরিফ স্পিনিং মিলের ডেপুটি ম্যানেজার আরিফুল ইসলাম জানান ঘটনার সময় অনেক্ষন যাবৎ তাকে খোজে পাচ্ছিলেননা। পরে একজন শ্রমিক এসে তাকে জানান দীর্ঘ সময় ধরে একটি টয়লেটের দরজা বন্ধ রয়েছে তারা সেটি ভেঙ্গে ভিতরে প্রবেশ করে রবিউল কে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে দ্রুত ভালুকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষনা করেন। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চত্তরে স্বামীর শোকে আহাজারি করা মৃত রবিউলের স্ত্রী নাজমা আক্তার বার বার বলছিলেন তার স্বামীকে গলা টিপে মেরে ফেলেছে জিহ্বা বের হয়ে আছে। রবিউলের ছেলে নাজমুল ইসলাম সাঈম জানান, তার পিতা বাসা থেকে দুপুরের খাবার খেয়ে ফ্যাক্টরীতে আসেন।
সন্ধ্যা সারে ৬ টার দিকে তাদেরকে মোবাইলে জানানো হয় তার বাবা অসুস্থ ভালুকা হাসপাতালে নেয়া হয়েছে। তারা হাসপাতালে এসে বাবার মৃত লাশ দেখতে পান। তাদের অভিযোগ তার পিতাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। একই অভিযোগ করেছেন রবিউলের ভায়রাভাই মোফাজ্জল হোসেন। পরিবার সূত্রে জানাযায় স্ত্রী ও ৩ সন্তান নিয়ে দীর্ঘদিন যাবৎ ভাড়া বাসায় থেকে রবিউল ইসলাম আরিফ স্পিনিং মিলে চাকরী করতেন। বিগত সময়ে মিল অভ্যন্তরে কিছু লোকের সাথে রবিউলের টাকা পয়সা লেনদেন নিয়ে মত বিরোধ চলে আসছিল। নিহতের স্ত্রী সন্তানরা ঘটনার সঠিক তদন্ত পূর্বক প্রকৃত দোষীদের বিচারের আওতায় আনার দাবী জানিয়েছেন। এ ব্যাপারে ভালুকা মডেল থানার ইন্সপেক্টর তদন্ত আব্দুল মালিক জানান খবর পেয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে তারা লাশ উদ্ধার করেছেন ময়না তদন্তের পর বিস্তারিত জানা যাবে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার, ০৯ অক্টোবর ২০২৫
গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় ভালুকার জামিরদিয়া আরিফ স্পিনিং মিলের এসিস্ট্যান্ট মিল ম্যানেজার রবিউল ইসলামের লাশ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে উদ্ধার করেছে ভালুকা মডেল থানা পুলিশ। তার গলায় আঘাতের চিহ্ন ও জিহ্বা সামান্য বের হওয়া ছিল। রবিউল ইসলাম নেত্রকোনা জেলার পূর্বধলা উপজেলার মেঘশিমুল গ্রামের মৃত রইছ উদ্দীনের ছেলে।
আরিফ স্পিনিং মিলের ডেপুটি ম্যানেজার আরিফুল ইসলাম জানান ঘটনার সময় অনেক্ষন যাবৎ তাকে খোজে পাচ্ছিলেননা। পরে একজন শ্রমিক এসে তাকে জানান দীর্ঘ সময় ধরে একটি টয়লেটের দরজা বন্ধ রয়েছে তারা সেটি ভেঙ্গে ভিতরে প্রবেশ করে রবিউল কে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে দ্রুত ভালুকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষনা করেন। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চত্তরে স্বামীর শোকে আহাজারি করা মৃত রবিউলের স্ত্রী নাজমা আক্তার বার বার বলছিলেন তার স্বামীকে গলা টিপে মেরে ফেলেছে জিহ্বা বের হয়ে আছে। রবিউলের ছেলে নাজমুল ইসলাম সাঈম জানান, তার পিতা বাসা থেকে দুপুরের খাবার খেয়ে ফ্যাক্টরীতে আসেন।
সন্ধ্যা সারে ৬ টার দিকে তাদেরকে মোবাইলে জানানো হয় তার বাবা অসুস্থ ভালুকা হাসপাতালে নেয়া হয়েছে। তারা হাসপাতালে এসে বাবার মৃত লাশ দেখতে পান। তাদের অভিযোগ তার পিতাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। একই অভিযোগ করেছেন রবিউলের ভায়রাভাই মোফাজ্জল হোসেন। পরিবার সূত্রে জানাযায় স্ত্রী ও ৩ সন্তান নিয়ে দীর্ঘদিন যাবৎ ভাড়া বাসায় থেকে রবিউল ইসলাম আরিফ স্পিনিং মিলে চাকরী করতেন। বিগত সময়ে মিল অভ্যন্তরে কিছু লোকের সাথে রবিউলের টাকা পয়সা লেনদেন নিয়ে মত বিরোধ চলে আসছিল। নিহতের স্ত্রী সন্তানরা ঘটনার সঠিক তদন্ত পূর্বক প্রকৃত দোষীদের বিচারের আওতায় আনার দাবী জানিয়েছেন। এ ব্যাপারে ভালুকা মডেল থানার ইন্সপেক্টর তদন্ত আব্দুল মালিক জানান খবর পেয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে তারা লাশ উদ্ধার করেছেন ময়না তদন্তের পর বিস্তারিত জানা যাবে।