সড়কের বেহাল অবস্থা
মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়া উপজেলার রবিরবাজার থেকে কর্মধা পর্যন্ত সড়কটি দীর্ঘদিন ধরে বেহাল অবস্থায় থাকায় স্থানীয়রা দৈনন্দিন যাতায়াতে বিপুল কষ্টের মধ্যে রয়েছেন। সড়কের গভীর গর্ত, নর্দমা খানা এবং খানাখন্দ পাড়ি দিয়ে চলতে হয়, যা সাধারণ মানুষ ও পাহাড়ি খাসিয়া সম্প্রদায়ের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, সড়কটির নষ্ট অবস্থা শুধু দৈনন্দিন চলাচলকে জটিল করছে না, জরুরি প্রয়োজনে রোগীকে এম্বুলেন্সে বহন করাও কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া কুলাউড়া ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ স্থানে যেতে গেলে স্থানীয়দের প্রচুর দুর্ভোগ পোহাতে হয়।
এলাকাবাসীর উদ্যোগে সম্প্রতি মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধনের প্রভাবে এলজিইডির কর্মকর্তারা আশ্বাস দেন যে, ১২ অক্টোবরের মিটিং-এর পর ক্ষতিগ্রস্ত অংশগুলো সাময়িকভাবে ভরাট করা হবে। পাশাপাশি, দীর্ঘমেয়াদি সমাধানের জন্য সংশ্লিষ্ট প্রকল্পের প্রস্তাবনা হেড অফিসে পাঠানো হবে। স্থানীয়রা জানাচ্ছেন, “এই সড়কটি আমাদের জীবনের এক গুরুত্বপূর্ণ অংশ। প্রতিদিন নর্দমা ও গর্ত পাড়ি দিয়ে পাহাড়ে উঠতে হয়। জরুরি প্রয়োজনে রোগী বা বয়স্ক মানুষকে নিয়ে যাতায়াত অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ে।”
এলাকার অন্য একজন বাসিন্দা বলেন, “এলজিইডির আশ্বাসে কিছুটা স্বস্তি পেলাম। আশা করি, দ্রুত সংস্কার কাজ শুরু হবে। এটি শুধু আমাদের চলাচলের নিরাপত্তা বাড়াবে না, পাহাড়ি খাসিয়া সম্প্রদায়ের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ
স্থানীয়দের মতে, সাময়িক ভরাট ও দীর্ঘমেয়াদি প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে সড়কের বেহাল অবস্থা দূর হবে এবং পুরো এলাকায় নিরাপদ ও সহজ যাতায়াত নিশ্চিত হবে।
সড়কের বেহাল অবস্থা
বৃহস্পতিবার, ০৯ অক্টোবর ২০২৫
মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়া উপজেলার রবিরবাজার থেকে কর্মধা পর্যন্ত সড়কটি দীর্ঘদিন ধরে বেহাল অবস্থায় থাকায় স্থানীয়রা দৈনন্দিন যাতায়াতে বিপুল কষ্টের মধ্যে রয়েছেন। সড়কের গভীর গর্ত, নর্দমা খানা এবং খানাখন্দ পাড়ি দিয়ে চলতে হয়, যা সাধারণ মানুষ ও পাহাড়ি খাসিয়া সম্প্রদায়ের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, সড়কটির নষ্ট অবস্থা শুধু দৈনন্দিন চলাচলকে জটিল করছে না, জরুরি প্রয়োজনে রোগীকে এম্বুলেন্সে বহন করাও কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া কুলাউড়া ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ স্থানে যেতে গেলে স্থানীয়দের প্রচুর দুর্ভোগ পোহাতে হয়।
এলাকাবাসীর উদ্যোগে সম্প্রতি মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধনের প্রভাবে এলজিইডির কর্মকর্তারা আশ্বাস দেন যে, ১২ অক্টোবরের মিটিং-এর পর ক্ষতিগ্রস্ত অংশগুলো সাময়িকভাবে ভরাট করা হবে। পাশাপাশি, দীর্ঘমেয়াদি সমাধানের জন্য সংশ্লিষ্ট প্রকল্পের প্রস্তাবনা হেড অফিসে পাঠানো হবে। স্থানীয়রা জানাচ্ছেন, “এই সড়কটি আমাদের জীবনের এক গুরুত্বপূর্ণ অংশ। প্রতিদিন নর্দমা ও গর্ত পাড়ি দিয়ে পাহাড়ে উঠতে হয়। জরুরি প্রয়োজনে রোগী বা বয়স্ক মানুষকে নিয়ে যাতায়াত অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ে।”
এলাকার অন্য একজন বাসিন্দা বলেন, “এলজিইডির আশ্বাসে কিছুটা স্বস্তি পেলাম। আশা করি, দ্রুত সংস্কার কাজ শুরু হবে। এটি শুধু আমাদের চলাচলের নিরাপত্তা বাড়াবে না, পাহাড়ি খাসিয়া সম্প্রদায়ের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ
স্থানীয়দের মতে, সাময়িক ভরাট ও দীর্ঘমেয়াদি প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে সড়কের বেহাল অবস্থা দূর হবে এবং পুরো এলাকায় নিরাপদ ও সহজ যাতায়াত নিশ্চিত হবে।