দুর্নীতি ও অসদাচরণের অভিযোগে খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জিরুনা ত্রিপুরাকে স্থায়ীভাবে অপসারণ করেছে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়।
মঙ্গলবার বিকালে মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব মোগল চন্দ্র পাল স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এই তথ্য জানানো হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, “খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ আইন, ১৯৮৯ (১৯৮৯ সনের ২০ নম্বর আইন) এর ধারা ১২ (১) এর (গ) নম্বর উপ-ধারার বিধান মোতাবেক খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান (দায়িত্ব থেকে বিরত) জিরুনা ত্রিপুরাকে তার পদ থেকে স্থায়ী অপসারণ করা হলো।”
চলতি বছরের ৭ জুলাই বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জিরুনা ত্রিপুরাকে সাময়িকভাবে সব ধরনের কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়।
জিরুনা ত্রিপুরার বিরুদ্ধে পরিষদের ১৪ সদস্যকে অবমূল্যায়ন, খারাপ আচরণ, হস্তান্তরিত বিভাগের প্রধান ও কর্মচারীদের অবমূল্যায়ন, স্বেচ্ছাচারিতা, স্বজনপ্রীতি, শিক্ষক বদলি বাণিজ্য, ঠিকাদারের বিলের ফাইল আটকিয়ে রেখে ঘুষ বাণিজ্য ও দুর্নীতির অভিযোগ দাখিল করা হয়। অভিযোগটি তদন্ত করছে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়।
২০২৪ সালের ৭ নভেম্বর জিরুনা ত্রিপুরাকে চেয়ারম্যান ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি করে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়। দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে বিভিন্ন মহল থেকে সমালোচনার মুখে পড়েন জিরুনা ত্রিপুরা।
মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫
দুর্নীতি ও অসদাচরণের অভিযোগে খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জিরুনা ত্রিপুরাকে স্থায়ীভাবে অপসারণ করেছে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়।
মঙ্গলবার বিকালে মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব মোগল চন্দ্র পাল স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এই তথ্য জানানো হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, “খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ আইন, ১৯৮৯ (১৯৮৯ সনের ২০ নম্বর আইন) এর ধারা ১২ (১) এর (গ) নম্বর উপ-ধারার বিধান মোতাবেক খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান (দায়িত্ব থেকে বিরত) জিরুনা ত্রিপুরাকে তার পদ থেকে স্থায়ী অপসারণ করা হলো।”
চলতি বছরের ৭ জুলাই বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জিরুনা ত্রিপুরাকে সাময়িকভাবে সব ধরনের কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়।
জিরুনা ত্রিপুরার বিরুদ্ধে পরিষদের ১৪ সদস্যকে অবমূল্যায়ন, খারাপ আচরণ, হস্তান্তরিত বিভাগের প্রধান ও কর্মচারীদের অবমূল্যায়ন, স্বেচ্ছাচারিতা, স্বজনপ্রীতি, শিক্ষক বদলি বাণিজ্য, ঠিকাদারের বিলের ফাইল আটকিয়ে রেখে ঘুষ বাণিজ্য ও দুর্নীতির অভিযোগ দাখিল করা হয়। অভিযোগটি তদন্ত করছে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়।
২০২৪ সালের ৭ নভেম্বর জিরুনা ত্রিপুরাকে চেয়ারম্যান ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি করে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়। দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে বিভিন্ন মহল থেকে সমালোচনার মুখে পড়েন জিরুনা ত্রিপুরা।