আদিকাল হতে বাঙালীর মুখেমুখে প্রবাদবাক্য আছে ‘ মাছের রাজা ইলিশ’। কিন্তু কিছু অসাধু মৎস্যজীবি প্রায়ই ভরা মৌসুমে মা ইলিশ ধরে বিক্রি করে। মা ইলিশ সংরক্ষণে সরকার সবসময়ই বদ্ধপরিকর। বছরের নির্দিষ্ট সময়ে মা ইলিশ ধরা বিক্রি নিষিদ্ধ থাকে।
আজ মঙ্গলবার “মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান-২০২৫” এর অংশ হিসেবে পলাশ উপজেলায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়। বিকেল তিনটায় পলাশ উপজেলা নির্বাহী অফিসার আবু বক্কর সিদ্দিকীর নেতৃত্বে পলাশ বাজার সংলগ্ন শীতলক্ষা নদীতে এ অভিযান পরিচালিত হয়। অভিযানে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা প্রকৌশলী মো. আব্দুল্লাহ আল রাশেদী, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. কাউসার আলম সরকার, মৎস্য সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মাহমুদা আক্তার, উপজেলা আইসিটি কর্মকর্তা সাদিয়া আফরিন কেয়া, এবং বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ। মোবাইল কোর্ট পরিচালনায় সহায়তা করে পলাশ থানা পুলিশ।
অভিযান চলাকালে প্রায় দুই হাজার মিটার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ করা হয়। পরে এসব জাল তাৎক্ষণিকভাবে আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়।
মোবাইল কোর্ট শেষে ইউএনও আবু বক্কর সিদ্দিকী বলেন,
“মা ইলিশ রক্ষায় এই অভিযান অব্যাহত থাকবে। সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী ৪ অক্টোবর থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত ইলিশ ধরা, পরিবহন, মজুত ও বিক্রি সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এ সময় কেউ আইন অমান্য করলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫
আদিকাল হতে বাঙালীর মুখেমুখে প্রবাদবাক্য আছে ‘ মাছের রাজা ইলিশ’। কিন্তু কিছু অসাধু মৎস্যজীবি প্রায়ই ভরা মৌসুমে মা ইলিশ ধরে বিক্রি করে। মা ইলিশ সংরক্ষণে সরকার সবসময়ই বদ্ধপরিকর। বছরের নির্দিষ্ট সময়ে মা ইলিশ ধরা বিক্রি নিষিদ্ধ থাকে।
আজ মঙ্গলবার “মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান-২০২৫” এর অংশ হিসেবে পলাশ উপজেলায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়। বিকেল তিনটায় পলাশ উপজেলা নির্বাহী অফিসার আবু বক্কর সিদ্দিকীর নেতৃত্বে পলাশ বাজার সংলগ্ন শীতলক্ষা নদীতে এ অভিযান পরিচালিত হয়। অভিযানে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা প্রকৌশলী মো. আব্দুল্লাহ আল রাশেদী, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. কাউসার আলম সরকার, মৎস্য সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মাহমুদা আক্তার, উপজেলা আইসিটি কর্মকর্তা সাদিয়া আফরিন কেয়া, এবং বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ। মোবাইল কোর্ট পরিচালনায় সহায়তা করে পলাশ থানা পুলিশ।
অভিযান চলাকালে প্রায় দুই হাজার মিটার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ করা হয়। পরে এসব জাল তাৎক্ষণিকভাবে আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়।
মোবাইল কোর্ট শেষে ইউএনও আবু বক্কর সিদ্দিকী বলেন,
“মা ইলিশ রক্ষায় এই অভিযান অব্যাহত থাকবে। সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী ৪ অক্টোবর থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত ইলিশ ধরা, পরিবহন, মজুত ও বিক্রি সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এ সময় কেউ আইন অমান্য করলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”