ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
ঝিনাইদহের শৈলকুপায় চিকিৎসকের অবহেলায় এক কলেজছাত্রের মৃত্যু হয়েছে অভিযোগে বিচারের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে শৈলকুপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এ কর্মসূচির আয়োজন করে উপজেলার বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন।
কর্মসূচি থেকে অভিযোগ করা হয়, গত রোববার রাতে উপজেলার আউশিয়া গ্রামের কলেজ ছাত্র মেহেদী হাসান হৃদয়কে সাপে ছোবল দিলে হাসপাতালে আনা হয়। সেখানে চিকিৎসক অবহেলা করে দেরিতে এন্টিভেনম পুশ করে। পরে তার শারিরীক অবস্থার অবনতি হলে কুষ্টিয়ায় রেফার্ড করা হলে পথেই তার মৃত্যু হয়।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, স্বেচ্ছাসেবী মেহেদী হাসান হৃদয় এর চিকিৎসায় অবহেলার কারণে মৃত্যু তার হয়েছে। এছাড়াও হাসপাতালে বিভিন্ন ধরণের অনিয়ম ও দুর্নীতিতে ছেয়ে গেছে। কর্তব্যরত চিকিৎসক ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে তদন্ত কমিটি গঠনের দাবি জানান তারা। পরে বিক্ষুব্ধ জনতা ও আন্দোলনকারীদের উদ্দেশ্যে হাসপাতালের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. রাশেদ আল মামুন বক্তব্য প্রদান করেন। তিনি তার বক্তব্যে বলেন, কি কারণে সাপে কাটা রোগীর মৃত্যু হয়েছে তা তদন্তের মাধ্যমে বের করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। সেই সাথে হাসপাতালের অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে তদন্ত কমিটি গঠন করে ব্যবস্থা নিতে তিনি সিভিল সার্জন বরাবর লিখিত অভিযোগ দেয়ার পরামর্শ দেন তিনি।
ডা. রাশেদ আল মামুনের বক্তব্যে আশ্বস্ত হয়ে আন্দোলনকারী সাময়িক সময়ের জন্য আন্দোলন স্থগিত রাখেন। দাবি আদায় না হলে পরবর্তীতে কঠোর আন্দোলনের হুশিয়ারী দিয়ে হাসপাতাল ত্যাগ করেন সামাজিক ও মানবিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫
ঝিনাইদহের শৈলকুপায় চিকিৎসকের অবহেলায় এক কলেজছাত্রের মৃত্যু হয়েছে অভিযোগে বিচারের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে শৈলকুপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এ কর্মসূচির আয়োজন করে উপজেলার বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন।
কর্মসূচি থেকে অভিযোগ করা হয়, গত রোববার রাতে উপজেলার আউশিয়া গ্রামের কলেজ ছাত্র মেহেদী হাসান হৃদয়কে সাপে ছোবল দিলে হাসপাতালে আনা হয়। সেখানে চিকিৎসক অবহেলা করে দেরিতে এন্টিভেনম পুশ করে। পরে তার শারিরীক অবস্থার অবনতি হলে কুষ্টিয়ায় রেফার্ড করা হলে পথেই তার মৃত্যু হয়।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, স্বেচ্ছাসেবী মেহেদী হাসান হৃদয় এর চিকিৎসায় অবহেলার কারণে মৃত্যু তার হয়েছে। এছাড়াও হাসপাতালে বিভিন্ন ধরণের অনিয়ম ও দুর্নীতিতে ছেয়ে গেছে। কর্তব্যরত চিকিৎসক ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে তদন্ত কমিটি গঠনের দাবি জানান তারা। পরে বিক্ষুব্ধ জনতা ও আন্দোলনকারীদের উদ্দেশ্যে হাসপাতালের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. রাশেদ আল মামুন বক্তব্য প্রদান করেন। তিনি তার বক্তব্যে বলেন, কি কারণে সাপে কাটা রোগীর মৃত্যু হয়েছে তা তদন্তের মাধ্যমে বের করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। সেই সাথে হাসপাতালের অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে তদন্ত কমিটি গঠন করে ব্যবস্থা নিতে তিনি সিভিল সার্জন বরাবর লিখিত অভিযোগ দেয়ার পরামর্শ দেন তিনি।
ডা. রাশেদ আল মামুনের বক্তব্যে আশ্বস্ত হয়ে আন্দোলনকারী সাময়িক সময়ের জন্য আন্দোলন স্থগিত রাখেন। দাবি আদায় না হলে পরবর্তীতে কঠোর আন্দোলনের হুশিয়ারী দিয়ে হাসপাতাল ত্যাগ করেন সামাজিক ও মানবিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।