নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে শীতকালীন সবজির বীজ ও সার বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়েছে।
আজ বুধবার ২০২৫-২৬ অর্থবছরের রবি মৌসুমে কৃষি পুনর্বাসন কর্মসূচির আওতায় উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্যোগে এই বিতরণ কার্যক্রম শুরু হয়। বসতবাড়ি ও মাঠে চাষযোগ্য ইনব্রিড ও হাইব্রিড জাতের বিভিন্ন শীতকালীন সবজির বীজ এবং প্রয়োজনীয় রাসায়নিক সার কৃষকদের মাঝে বিতরণ করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) রুবাইয়া বিনতে কাশেম। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. বেলাল হোসেনের সভাপতিত্বে আয়োজিত অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন—উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মোছা. শাপলা পারভীন পুতুল, উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর যুব বিভাগের সেক্রেটারি আবদুল্লাহ আল মামুন, উপজেলা উপসহকারী উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা আকরাম উদ্দিন এবং উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. বোরহান উদ্দিনসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
কর্মসূচির আওতায় মোট ৩০০ জন কৃষক-কৃষাণীর মাঝে জনপ্রতি বিভিন্ন প্রকার উচ্চফলনশীল সবজির বীজ ও সার বিতরণ করা হয়।
কৃষি কর্মকর্তারা জানান, সরকারের এ প্রণোদনা কর্মসূচির মূল লক্ষ্য হলো—কৃষকদের চাষে উৎসাহিত করা এবং উৎপাদন খরচ কমিয়ে লাভজনক কৃষি নিশ্চিত করা। এতে স্থানীয় পর্যায়ে সবজির উৎপাদন বাড়বে এবং কৃষকদের আয়ের পথ সুগম হবে।
বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে শীতকালীন সবজির বীজ ও সার বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়েছে।
আজ বুধবার ২০২৫-২৬ অর্থবছরের রবি মৌসুমে কৃষি পুনর্বাসন কর্মসূচির আওতায় উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্যোগে এই বিতরণ কার্যক্রম শুরু হয়। বসতবাড়ি ও মাঠে চাষযোগ্য ইনব্রিড ও হাইব্রিড জাতের বিভিন্ন শীতকালীন সবজির বীজ এবং প্রয়োজনীয় রাসায়নিক সার কৃষকদের মাঝে বিতরণ করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) রুবাইয়া বিনতে কাশেম। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. বেলাল হোসেনের সভাপতিত্বে আয়োজিত অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন—উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মোছা. শাপলা পারভীন পুতুল, উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর যুব বিভাগের সেক্রেটারি আবদুল্লাহ আল মামুন, উপজেলা উপসহকারী উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা আকরাম উদ্দিন এবং উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. বোরহান উদ্দিনসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
কর্মসূচির আওতায় মোট ৩০০ জন কৃষক-কৃষাণীর মাঝে জনপ্রতি বিভিন্ন প্রকার উচ্চফলনশীল সবজির বীজ ও সার বিতরণ করা হয়।
কৃষি কর্মকর্তারা জানান, সরকারের এ প্রণোদনা কর্মসূচির মূল লক্ষ্য হলো—কৃষকদের চাষে উৎসাহিত করা এবং উৎপাদন খরচ কমিয়ে লাভজনক কৃষি নিশ্চিত করা। এতে স্থানীয় পর্যায়ে সবজির উৎপাদন বাড়বে এবং কৃষকদের আয়ের পথ সুগম হবে।