বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলার সান্তাহারের একটি মহল্লায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে ৪২ বছর বয়সী ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
ঘটনাটি ঘটেছে গত সোমবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে সান্তাহার লোকো সিভিল পশ্চিম কলোনীর একটি বাসায়। পুলিশ জানায়, জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে ফোন পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে কিশোরীকে উদ্ধার ও অভিযুক্ত বাবাকে আটক করা হয়।
এ ঘটনায় মেয়েটির মা বাদী হয়ে স্বামীকে একমাত্র আসামি করে আদমদীঘি থানায় মামলা দায়ের করেছেন। গতকাল মঙ্গলবার সকালে কিশোরীর ডাক্তারি পরীক্ষা ও জবানবন্দি রেকর্ডের জন্য আদালতে পাঠানো হয়।
মামলার সূত্রে জানা যায়, অভিযুক্তের প্রথম স্ত্রী মারা যাওয়ার পর, প্রায় ১৫ বছর আগে তিনি দ্বিতীয় বিয়ে করেন। ওই দম্পতির ১৪ বছর বয়সী একটি মেয়ে রয়েছে। গত ১২ অক্টোবর সন্ধ্যায় স্ত্রী মেয়েকে নিয়ে বাবার বাড়ি যান। পরদিন সোমবার বিকেলে মেয়েকে সান্তাহারের বাসায় পাঠিয়ে স্ত্রী নওগাঁ শহরে যান।
অভিযোগে বলা হয়, ওইদিন বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে মেয়েটিকে একা পেয়ে জিল্লুর রহমান মারধর ও ধর্ষণ করেন। পরে মা বাড়ি ফিরে মেয়েকে মানসিকভাবে ভেঙে পড়া অবস্থায় দেখে জানতে চাইলে সে বিষয়টি খুলে বলে। তখন স্থানীয়দের সহযোগিতায় ৯৯৯ নম্বরে ফোন করা হয়। আদমদীঘি থানার ওসি বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘ভিকটিমের ডাক্তারি পরীক্ষা ও জবানবন্দি রেকর্ডের জন্য আদালতে পাঠানো হয়েছে। মামলাটির তদন্ত চলছে।’
বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫
বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলার সান্তাহারের একটি মহল্লায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে ৪২ বছর বয়সী ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
ঘটনাটি ঘটেছে গত সোমবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে সান্তাহার লোকো সিভিল পশ্চিম কলোনীর একটি বাসায়। পুলিশ জানায়, জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে ফোন পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে কিশোরীকে উদ্ধার ও অভিযুক্ত বাবাকে আটক করা হয়।
এ ঘটনায় মেয়েটির মা বাদী হয়ে স্বামীকে একমাত্র আসামি করে আদমদীঘি থানায় মামলা দায়ের করেছেন। গতকাল মঙ্গলবার সকালে কিশোরীর ডাক্তারি পরীক্ষা ও জবানবন্দি রেকর্ডের জন্য আদালতে পাঠানো হয়।
মামলার সূত্রে জানা যায়, অভিযুক্তের প্রথম স্ত্রী মারা যাওয়ার পর, প্রায় ১৫ বছর আগে তিনি দ্বিতীয় বিয়ে করেন। ওই দম্পতির ১৪ বছর বয়সী একটি মেয়ে রয়েছে। গত ১২ অক্টোবর সন্ধ্যায় স্ত্রী মেয়েকে নিয়ে বাবার বাড়ি যান। পরদিন সোমবার বিকেলে মেয়েকে সান্তাহারের বাসায় পাঠিয়ে স্ত্রী নওগাঁ শহরে যান।
অভিযোগে বলা হয়, ওইদিন বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে মেয়েটিকে একা পেয়ে জিল্লুর রহমান মারধর ও ধর্ষণ করেন। পরে মা বাড়ি ফিরে মেয়েকে মানসিকভাবে ভেঙে পড়া অবস্থায় দেখে জানতে চাইলে সে বিষয়টি খুলে বলে। তখন স্থানীয়দের সহযোগিতায় ৯৯৯ নম্বরে ফোন করা হয়। আদমদীঘি থানার ওসি বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘ভিকটিমের ডাক্তারি পরীক্ষা ও জবানবন্দি রেকর্ডের জন্য আদালতে পাঠানো হয়েছে। মামলাটির তদন্ত চলছে।’