alt

ভাঙ্গুড়ায় হাত বাড়ালেই মিলছে মাদক বাড়ছে অপরাধ, প্রশাসন নিষ্ক্রিয়

প্রতিনিধি, ভাঙ্গুড়া (পাবনা) : শনিবার, ০১ নভেম্বর ২০২৫

ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় হাত বাড়ালেই মিলছে গাঁজা, ফেনসিডিল, ইয়াবা, হেরোইন ও দেশিয় মদসহ নানা ধরনের মাদক। উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় প্রকাশ্যেই চলছে মাদকসেবন। মরণনেশায় জড়িয়ে পড়ছে কিশোর-তরুণ থেকে শুরু করে প্রাপ্তবয়স্করাও। ফলে এলাকায় বাড়ছে চুরি, ছিনতাই, মারামারিসহ নানা অপরাধ। এতে আতঙ্ক ও ক্ষোভে ফুঁসছে সাধারণ মানুষ।

স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রশাসনের উদাসীনতা ও পুলিশের নিষ্ক্রিতার কারনেই পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। পুলিশের চোখের সামনেই মাদক বিক্রি হলেও দেখা যায় না কার্যকর কোনো অভিযান।

একজন স্থানীয় ব্যবসায়ী বলেন, প্রতিদিন সন্ধ্যার পর থেকে নির্দিষ্ট কয়েকটি জায়গায় প্রকাশ্যে মাদক বিক্রি হয়। পুলিশ জানে, সবাই জানে—কিন্তু কেউ কিছু করে না। অভিযোগ করলেই উল্টো ভয়-ভীতি দেখানো হয়।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ভাঙ্গুড়া উপজেলায় অন্তত ১৫-২০ জন প্রভাবশালী বড় মাদক ব্যবসায়ী এবং অসংখ্য খুচরা বিক্রেতা সক্রিয়। প্রভাবশালী মহলকে ‘ম্যানেজ’ করে তাঁরা গড়ে তুলেছেন বিশাল মাদক নেটওয়ার্ক। তাদের মাধ্যমে ভাঙ্গুড়া পৌরসভা ও আশপাশের এলাকায় অন্তত অর্ধশতাধিক স্থানে নিয়মিত মাদক বিক্রি হয়।

প্রকাশ্যে মাদক বিক্রির স্পটগুলোর মধ্যে রয়েছে-ভাঙ্গুড়া সিএনজি স্ট্যান্ড, বড়াল ব্রিজ মাছবাজার, চৌবাড়িয়া দক্ষিণপাড়া, ভদ্রপাড়া, কালীবাড়ি বাজার, পালপাড়া, আদর্শ গ্রাম, হালুয়াঘাট ব্রিজ, সারুটিয়া রেলগেট, জগাতলা বাজার, বড়াল ব্রিজ রেলস্টেশন, চড় ভাঙ্গুড়া পূর্বপাড়া, শাহনগর, কৈডাঙ্গা রেলব্রিজ, নুরনগর, অষ্টমনিষা ঘোষপাড়া, দিলপাশার, খানমরিচসহ আরও অনেক জায়গা।

স্থানীয়দের আশঙ্কা, এখনই কঠোর ব্যবস্থা না নিলে ভাঙ্গুড়ার যুবসমাজ পুরোপুরি মাদকের দখলে চলে যাবে। মামলা আছে, তবু ধরা-ছোঁয়ার বাইরে বড় ব্যবসায়ীরা।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, মাদক ব্যবসায় জড়িত অনেকেই পুলিশের তালিকাভুক্ত। তাদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা থাকলেও অধিকাংশই জামিনে মুক্ত হয়ে আবারও আগের কারবারে ফিরেছেন। মাঝেমধ্যে ছোটখাটো বিক্রেতা গ্রেপ্তার হলেও মূল হোতারা রয়ে যাচ্ছেন ধরাছোঁয়ার বাইরে।

এদিকে, মাদকসেবীরা নেশার টাকা জোগাতে জড়িয়ে পড়ছেন চুরি ও ছিনতাইসহ নানা অপরাধে। এতে সামাজিক অস্থিরতা প্রতিদিনই বাড়ছে।

ভাঙ্গুড়া উপজেলা ছাত্রদলের সদস্য সচিব লিখন সরকার বলেন, এখন ভাঙ্গুড়ায় মোড়ে মোড়ে যেমন মুদির দোকানে নিত্যপণ্য মেলে, তার চেয়েও সহজে মাদক পাওয়া যায়। প্রশাসনের উদাসীনতা ও দায়িত্বে অবহেলার কারণেই মাদকের এমন বিস্তার।

পৌর বিএনপির সভাপতি মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ভাঙ্গুড়ায় সচেতন মহল ঐক্যবদ্ধভাবে মাদক নিয়ন্ত্রণে না এলে প্রশাসন এককভাবে এ সমস্যার সমাধান করতে পারবে না।

উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব প্রভাষক জাফর ইকবাল হিরোক বলেন, দীর্ঘদিন ধরে ভাঙ্গুড়ার আনাচে কানাচে মাদক ছড়িয়ে পড়েছে। যুবক, কিশোর, ছাত্র—সবাই এতে জড়াচ্ছে। প্রশাসনের তেমন কোনো কার্যকর ভূমিকা নেই। জনপ্রতিনিধি, রাজনীতিক, সাংবাদিক ও সুশীল সমাজ ঐক্যবদ্ধ হলে মাদক নিয়ন্ত্রণ সম্ভব।

তিনি আরও বলেন, আইনশৃঙ্খলা মাসিক সভায় আমি মাদকের ভয়াবহতা তুলে ধরেছিলাম। কিন্তু এখনো পুলিশ প্রশাসনের কোনো কার্যকর উদ্যোগ চোখে পড়েনি। প্রশাসনের অবহেলাই মাদকের বিস্তারে দায়ী।

ভাঙ্গুড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, মাদকের বিষয়ে কোনো ছাড় নেই। মাদক নির্মূলে পুলিশ সর্বদা তৎপর। নিয়মিত সভা-সমাবেশ ও সচেতনতামূলক কার্যক্রম চলছে। এ মাসেও একজন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। যেই জড়িত থাকুক না কেন, তাকে আইনের আওতায় আনা হবে।

চাটমোহর সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার আরজুমা আকতার বলেন, মাদকের বিষয়ে কোনো ছাড় নেই। নিয়মিত অভিযান চলছে এবং আমরা সম্পূর্ণভাবে বদ্ধপরিকর। বড় হোক বা ছোট, যেই মাদক ব্যবসায়ী হোক না কেন, তাকে আইনের আওতায় আনা হবে।

তিনি আরও বলেন, যদি পুলিশের কেউ অনৈতিক সুবিধা নিয়ে থাকে, প্রমাণ মিললে তার বিরুদ্ধেও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ছবি

পর্যটক-শূন্য প্রথম দিন: সেন্ট মার্টিন ঘাটে নীরবতা, কোনো জাহাজ ছাড়েনি

ছবি

কেশবপুরে দৃষ্টিনন্দন ড্রাগন বাগান দেখতে শতশত মানুষের ভিড়

ছবি

চকরিয়ায় শীতকালীন সবজি চাষ শুরু ভালো ফলনের আশা কৃষকদের

ছবি

লালমাইয়ে স্কুলের পাশে ময়লার ভাগাড়

ছবি

ঘিওরে মেধার স্বীকৃতি মিললেও মিলছেনা প্রাথমিক বৃত্তির টাকা

ছবি

মীরসরাইয়ে গ্রীষ্মকালীন তরমুজ এবার হেমন্তকালে সাফল্য

ছবি

কোম্পানীগঞ্জে ট্রাক্টরের ধাক্কায় পর্যটকবাহী অটোরিকশার এক যাত্রীর মৃত্যু, আহত ৫

ছবি

আন্দোলনকারীদের ধাওয়া দিয়েছেন যাত্রীরা

ছবি

শরণখোলায় গাছের নিচে চাপা পড়ে দিনমজুরের মৃত্যু

ছবি

দোয়ারাবাজার সীমান্তে মাদকের থাবা, নতুন আতঙ্ক ‘ড্যান্ডি’

ছবি

চুয়াডাঙ্গায় সালমান শাহর হত্যাকারীদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন

ছবি

দুমকিতে জাতীয় সমবায় দিবস উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

ছবি

কলমাকান্দায় মোটরযান শ্রমিক ইউনিয়ন নির্বাচন সম্পন্ন

ছবি

বরুড়ায় সমস্যায় জর্জরিত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স

ছবি

ভালুকায় শিল্প বর্জে অনাবাদী ৩৩৬ একর কৃষিজমি

ছবি

মোহনগঞ্জে শুঁটকির হাট জমজমাট

ছবি

কুমিল্লার গোমতি নদীর বালুচরে লাউ শাক চাষে ঝুকছে কৃষক

ছবি

সুপারি চুরির অপবাদে মারধর, অপমানে কিশোরের আত্মহত্যা!

ছবি

বেনাপোলে ৮ লাখ টাকার ভারতীয় হোমিও ওষুধ জব্দ

ছবি

নেত্রকোনায় ষাড়ের লড়াইয়ে অংশ নেয়ার অভিযোগে গরু নিলামে

ছবি

‘নরসিংদী শিল্পকলা একাডেমিকে আধুনিকায়ন করা হবে’

ছবি

নন্দীগ্রামে টানা বৃষ্টিতে শীতকালীন সবজির ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কা

ছবি

পানিতে ডুবে বুদ্ধী প্রতিবন্ধীর মৃত্যু

ছবি

মোরেলগঞ্জে মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ইউনিয়ন ও পৌর শাখার কমিটি

ছবি

সিরাজগঞ্জে কষ্টি পাথরের শিবলিঙ্গসহ গ্রেপ্তার ৩

ছবি

পীরগাছায় মেধাবৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

ছবি

সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে জলাবদ্ধতায় ৫০০ একর জমি অনাবাদি

ছবি

তেতুলিয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

ছবি

ঘোড়াঘাটে খাস জমি দখলের মহোৎসব

ছবি

কাপাসিয়ায় আশ্রয়ণ প্রকল্পের প্রায় অর্ধেক ঘরই খালি

ছবি

তেঁতুলিয়ায় রেকর্ড মাত্রা বৃষ্টিপাত জনজীবন বিপর্যস্ত

ছবি

অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের

ছবি

দক্ষিণ সুরমায় আওয়ামী লীগ নেতা রাজ্জাক হত্যা: ছেলেকে আটক করেছে পুলিশ

ছবি

নান্দনিক সূর্যাস্তের রাণী ডোমখালী সমুদ্রসৈকত

ছবি

নড়াইলে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

ছবি

আচ্ছাদিত ভ্যান পেয়ে খুশি ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা

tab

ভাঙ্গুড়ায় হাত বাড়ালেই মিলছে মাদক বাড়ছে অপরাধ, প্রশাসন নিষ্ক্রিয়

প্রতিনিধি, ভাঙ্গুড়া (পাবনা)

ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত

শনিবার, ০১ নভেম্বর ২০২৫

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় হাত বাড়ালেই মিলছে গাঁজা, ফেনসিডিল, ইয়াবা, হেরোইন ও দেশিয় মদসহ নানা ধরনের মাদক। উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় প্রকাশ্যেই চলছে মাদকসেবন। মরণনেশায় জড়িয়ে পড়ছে কিশোর-তরুণ থেকে শুরু করে প্রাপ্তবয়স্করাও। ফলে এলাকায় বাড়ছে চুরি, ছিনতাই, মারামারিসহ নানা অপরাধ। এতে আতঙ্ক ও ক্ষোভে ফুঁসছে সাধারণ মানুষ।

স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রশাসনের উদাসীনতা ও পুলিশের নিষ্ক্রিতার কারনেই পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। পুলিশের চোখের সামনেই মাদক বিক্রি হলেও দেখা যায় না কার্যকর কোনো অভিযান।

একজন স্থানীয় ব্যবসায়ী বলেন, প্রতিদিন সন্ধ্যার পর থেকে নির্দিষ্ট কয়েকটি জায়গায় প্রকাশ্যে মাদক বিক্রি হয়। পুলিশ জানে, সবাই জানে—কিন্তু কেউ কিছু করে না। অভিযোগ করলেই উল্টো ভয়-ভীতি দেখানো হয়।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ভাঙ্গুড়া উপজেলায় অন্তত ১৫-২০ জন প্রভাবশালী বড় মাদক ব্যবসায়ী এবং অসংখ্য খুচরা বিক্রেতা সক্রিয়। প্রভাবশালী মহলকে ‘ম্যানেজ’ করে তাঁরা গড়ে তুলেছেন বিশাল মাদক নেটওয়ার্ক। তাদের মাধ্যমে ভাঙ্গুড়া পৌরসভা ও আশপাশের এলাকায় অন্তত অর্ধশতাধিক স্থানে নিয়মিত মাদক বিক্রি হয়।

প্রকাশ্যে মাদক বিক্রির স্পটগুলোর মধ্যে রয়েছে-ভাঙ্গুড়া সিএনজি স্ট্যান্ড, বড়াল ব্রিজ মাছবাজার, চৌবাড়িয়া দক্ষিণপাড়া, ভদ্রপাড়া, কালীবাড়ি বাজার, পালপাড়া, আদর্শ গ্রাম, হালুয়াঘাট ব্রিজ, সারুটিয়া রেলগেট, জগাতলা বাজার, বড়াল ব্রিজ রেলস্টেশন, চড় ভাঙ্গুড়া পূর্বপাড়া, শাহনগর, কৈডাঙ্গা রেলব্রিজ, নুরনগর, অষ্টমনিষা ঘোষপাড়া, দিলপাশার, খানমরিচসহ আরও অনেক জায়গা।

স্থানীয়দের আশঙ্কা, এখনই কঠোর ব্যবস্থা না নিলে ভাঙ্গুড়ার যুবসমাজ পুরোপুরি মাদকের দখলে চলে যাবে। মামলা আছে, তবু ধরা-ছোঁয়ার বাইরে বড় ব্যবসায়ীরা।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, মাদক ব্যবসায় জড়িত অনেকেই পুলিশের তালিকাভুক্ত। তাদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা থাকলেও অধিকাংশই জামিনে মুক্ত হয়ে আবারও আগের কারবারে ফিরেছেন। মাঝেমধ্যে ছোটখাটো বিক্রেতা গ্রেপ্তার হলেও মূল হোতারা রয়ে যাচ্ছেন ধরাছোঁয়ার বাইরে।

এদিকে, মাদকসেবীরা নেশার টাকা জোগাতে জড়িয়ে পড়ছেন চুরি ও ছিনতাইসহ নানা অপরাধে। এতে সামাজিক অস্থিরতা প্রতিদিনই বাড়ছে।

ভাঙ্গুড়া উপজেলা ছাত্রদলের সদস্য সচিব লিখন সরকার বলেন, এখন ভাঙ্গুড়ায় মোড়ে মোড়ে যেমন মুদির দোকানে নিত্যপণ্য মেলে, তার চেয়েও সহজে মাদক পাওয়া যায়। প্রশাসনের উদাসীনতা ও দায়িত্বে অবহেলার কারণেই মাদকের এমন বিস্তার।

পৌর বিএনপির সভাপতি মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ভাঙ্গুড়ায় সচেতন মহল ঐক্যবদ্ধভাবে মাদক নিয়ন্ত্রণে না এলে প্রশাসন এককভাবে এ সমস্যার সমাধান করতে পারবে না।

উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব প্রভাষক জাফর ইকবাল হিরোক বলেন, দীর্ঘদিন ধরে ভাঙ্গুড়ার আনাচে কানাচে মাদক ছড়িয়ে পড়েছে। যুবক, কিশোর, ছাত্র—সবাই এতে জড়াচ্ছে। প্রশাসনের তেমন কোনো কার্যকর ভূমিকা নেই। জনপ্রতিনিধি, রাজনীতিক, সাংবাদিক ও সুশীল সমাজ ঐক্যবদ্ধ হলে মাদক নিয়ন্ত্রণ সম্ভব।

তিনি আরও বলেন, আইনশৃঙ্খলা মাসিক সভায় আমি মাদকের ভয়াবহতা তুলে ধরেছিলাম। কিন্তু এখনো পুলিশ প্রশাসনের কোনো কার্যকর উদ্যোগ চোখে পড়েনি। প্রশাসনের অবহেলাই মাদকের বিস্তারে দায়ী।

ভাঙ্গুড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, মাদকের বিষয়ে কোনো ছাড় নেই। মাদক নির্মূলে পুলিশ সর্বদা তৎপর। নিয়মিত সভা-সমাবেশ ও সচেতনতামূলক কার্যক্রম চলছে। এ মাসেও একজন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। যেই জড়িত থাকুক না কেন, তাকে আইনের আওতায় আনা হবে।

চাটমোহর সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার আরজুমা আকতার বলেন, মাদকের বিষয়ে কোনো ছাড় নেই। নিয়মিত অভিযান চলছে এবং আমরা সম্পূর্ণভাবে বদ্ধপরিকর। বড় হোক বা ছোট, যেই মাদক ব্যবসায়ী হোক না কেন, তাকে আইনের আওতায় আনা হবে।

তিনি আরও বলেন, যদি পুলিশের কেউ অনৈতিক সুবিধা নিয়ে থাকে, প্রমাণ মিললে তার বিরুদ্ধেও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

back to top