ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জে মসজিদের ভেতরে ছুরিকাঘাতে মুসল্লি নিহতের ঘটনায় ২৪ ঘন্টার মধ্যে আসামি রোসেল মিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-৯। ঘটনার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে র্যাবের একটি দল গতকাল শনিবার রাতে মাধবপুর থানার বাঘাসুরা ইউনিয়নের বাঘাসুরা বাজার এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তারকৃত রোসেল মিয়া নবীগঞ্জ উপজেলার বনগাও গ্রামের আতিক মিয়ার ছেলে।
ঘটনার বিবরণে জানা যায়, গত ২২ আগস্ট নবীগঞ্জে হাসানখালি এলাকায় একটি কালভার্টের নিচে জাবেদ মিয়া নামের একজনের লাশ পাওয়া যায়। উক্ত জাবেদ মিয়া হত্যা মামলার মূল অভিযুক্ত ভিকটিম ইমরুল মিয়া গত ১৬ সেপ্টেম্বর গ্রেপ্তার হন। কিন্তু ২ নভেম্বর জামিনে মুক্তি পেয়ে কারাগার থেকে বের হয়ে আসেন। এতে নিহত জাবেদের পরিবার ক্ষুদ্ধ ছিল বলে জানা যায়।
এরই প্রেক্ষিতে গত ৭ নভেম্বর শুক্রবার জুম্মার নামাজ শেষে ভিকটিম মসজিদ থেকে বের হওয়ার সময় নিহত জাবেদের ভাই রোসেল মিয়া হঠাৎ ইমরুলের উপর হামলা করে ছুরিকাঘাত করেন। গুরুতর আহত হয়ে ইমরুল মিয়া মসজিদের মেঝেতে লুটিয়ে পড়েন। স্থানীয় মুসল্লিরা তাকে উদ্ধার করে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে আনুমানিক সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। উক্ত ঘটনা হবিগঞ্জসহ সারাদেশে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও প্রিন্ট মিডিয়ায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। এ ঘটনায় নবীগঞ্জ থানার জিডি নং-৩৪৭, তারিখ-০৭/১১/২০২৫ খ্রিঃ দায়ের করা হয়।
এরই প্রেক্ষিতে আসামীকে আইনের আওতায় আনতে র্যাব-৯ এই ঘটনার ছায়া তদন্ত শুরু করে এবং গোয়েন্দা তৎপরতা জোরদার করে। এক পর্যায়ে রোসেল মিয়াকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
রোববার, ০৯ নভেম্বর ২০২৫
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জে মসজিদের ভেতরে ছুরিকাঘাতে মুসল্লি নিহতের ঘটনায় ২৪ ঘন্টার মধ্যে আসামি রোসেল মিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-৯। ঘটনার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে র্যাবের একটি দল গতকাল শনিবার রাতে মাধবপুর থানার বাঘাসুরা ইউনিয়নের বাঘাসুরা বাজার এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তারকৃত রোসেল মিয়া নবীগঞ্জ উপজেলার বনগাও গ্রামের আতিক মিয়ার ছেলে।
ঘটনার বিবরণে জানা যায়, গত ২২ আগস্ট নবীগঞ্জে হাসানখালি এলাকায় একটি কালভার্টের নিচে জাবেদ মিয়া নামের একজনের লাশ পাওয়া যায়। উক্ত জাবেদ মিয়া হত্যা মামলার মূল অভিযুক্ত ভিকটিম ইমরুল মিয়া গত ১৬ সেপ্টেম্বর গ্রেপ্তার হন। কিন্তু ২ নভেম্বর জামিনে মুক্তি পেয়ে কারাগার থেকে বের হয়ে আসেন। এতে নিহত জাবেদের পরিবার ক্ষুদ্ধ ছিল বলে জানা যায়।
এরই প্রেক্ষিতে গত ৭ নভেম্বর শুক্রবার জুম্মার নামাজ শেষে ভিকটিম মসজিদ থেকে বের হওয়ার সময় নিহত জাবেদের ভাই রোসেল মিয়া হঠাৎ ইমরুলের উপর হামলা করে ছুরিকাঘাত করেন। গুরুতর আহত হয়ে ইমরুল মিয়া মসজিদের মেঝেতে লুটিয়ে পড়েন। স্থানীয় মুসল্লিরা তাকে উদ্ধার করে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে আনুমানিক সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। উক্ত ঘটনা হবিগঞ্জসহ সারাদেশে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও প্রিন্ট মিডিয়ায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। এ ঘটনায় নবীগঞ্জ থানার জিডি নং-৩৪৭, তারিখ-০৭/১১/২০২৫ খ্রিঃ দায়ের করা হয়।
এরই প্রেক্ষিতে আসামীকে আইনের আওতায় আনতে র্যাব-৯ এই ঘটনার ছায়া তদন্ত শুরু করে এবং গোয়েন্দা তৎপরতা জোরদার করে। এক পর্যায়ে রোসেল মিয়াকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়।