রাজধানীসহ টাঙ্গাইল, মুন্সিগঞ্জ, গোপালগঞ্জ ও শরীয়তপুরে বুধবার রাত থেকে বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত সাত ঘণ্টায় সাতটি যানবাহনে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
বৃহস্পতিবার সকালে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের কর্তব্যরত কর্মকর্তা রাশেদুল খালিদ এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, বুধবার রাত ১২টার পর থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৭টা ২০ মিনিট পর্যন্ত এসব আগুনের ঘটনা ঘটে।
রাশেদুল খালিদ জানান, ঢাকায় আগুনের ঘটনা ঘটেছে দুই জায়গায়। কমলাপুর রেলস্টেশনের পাশে একটি লেগুনায় বুধবার রাত পৌনে ৩টার দিকে এবং পল্লবীতে ট্রাস্ট পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাসে রাত ১২টা ১০ মিনিটে আগুন দেওয়া হয়।
ঢাকার বাইরে টাঙ্গাইলের বারই খোলায় একটি যাত্রীবাহী বাসে রাত ১২টা ২৫ মিনিটে এবং মুন্সিগঞ্জের গজারিয়া উপজেলায় আকিজ পেপার মিলের সামনে রাত ৩টা ৩৮ মিনিটে একটি ট্রাকে আগুন দেওয়া হয়।
এছাড়া ভোর ৪টা ৪০ মিনিটে গোপালগঞ্জ সদরের গণপূর্ত অফিসের পাশে একটি পিকআপ ও একটি পাজেরো জিপে এবং শরিয়তপুরের নাওডোবা গোল চত্বরে একটি ট্রাকে সকাল ৭টা ২০ মিনিটে আগুন দেওয়া হয়েছে।
এসব আগুনের ঘটনায় হতাহতের কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি বলেও জানিয়েছেন ফায়ার সার্ভিসের এই কর্মকর্তা।
গত মঙ্গলবার থেকে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে যানবাহনে আগুন ও বিক্ষিপ্ত হাতবোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটছে। বুধবার সন্ধ্যার পর রাজধানীতে একটি ট্রেন ও একটি বাসে আগুন দেওয়া হয়। এদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে হাতবোমার বিস্ফোরণ ঘটে।
নাশকতা রোধে বুধবার থেকেই ঢাকার প্রবেশপথগুলোতে চেকপোস্ট বসিয়ে তল্লাশি চালানো হচ্ছে। নগরীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে ১৭ হাজার পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। পাশাপাশি বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও বাংলাদেশ রাইফেলসের (বিজিবি) সদস্যরাও রাজধানীজুড়ে সতর্ক অবস্থানে রয়েছেন।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৫
রাজধানীসহ টাঙ্গাইল, মুন্সিগঞ্জ, গোপালগঞ্জ ও শরীয়তপুরে বুধবার রাত থেকে বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত সাত ঘণ্টায় সাতটি যানবাহনে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
বৃহস্পতিবার সকালে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের কর্তব্যরত কর্মকর্তা রাশেদুল খালিদ এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, বুধবার রাত ১২টার পর থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৭টা ২০ মিনিট পর্যন্ত এসব আগুনের ঘটনা ঘটে।
রাশেদুল খালিদ জানান, ঢাকায় আগুনের ঘটনা ঘটেছে দুই জায়গায়। কমলাপুর রেলস্টেশনের পাশে একটি লেগুনায় বুধবার রাত পৌনে ৩টার দিকে এবং পল্লবীতে ট্রাস্ট পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাসে রাত ১২টা ১০ মিনিটে আগুন দেওয়া হয়।
ঢাকার বাইরে টাঙ্গাইলের বারই খোলায় একটি যাত্রীবাহী বাসে রাত ১২টা ২৫ মিনিটে এবং মুন্সিগঞ্জের গজারিয়া উপজেলায় আকিজ পেপার মিলের সামনে রাত ৩টা ৩৮ মিনিটে একটি ট্রাকে আগুন দেওয়া হয়।
এছাড়া ভোর ৪টা ৪০ মিনিটে গোপালগঞ্জ সদরের গণপূর্ত অফিসের পাশে একটি পিকআপ ও একটি পাজেরো জিপে এবং শরিয়তপুরের নাওডোবা গোল চত্বরে একটি ট্রাকে সকাল ৭টা ২০ মিনিটে আগুন দেওয়া হয়েছে।
এসব আগুনের ঘটনায় হতাহতের কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি বলেও জানিয়েছেন ফায়ার সার্ভিসের এই কর্মকর্তা।
গত মঙ্গলবার থেকে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে যানবাহনে আগুন ও বিক্ষিপ্ত হাতবোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটছে। বুধবার সন্ধ্যার পর রাজধানীতে একটি ট্রেন ও একটি বাসে আগুন দেওয়া হয়। এদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে হাতবোমার বিস্ফোরণ ঘটে।
নাশকতা রোধে বুধবার থেকেই ঢাকার প্রবেশপথগুলোতে চেকপোস্ট বসিয়ে তল্লাশি চালানো হচ্ছে। নগরীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে ১৭ হাজার পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। পাশাপাশি বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও বাংলাদেশ রাইফেলসের (বিজিবি) সদস্যরাও রাজধানীজুড়ে সতর্ক অবস্থানে রয়েছেন।