ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈলে সরকারি সার বরাদ্দে অনিয়ম ও অবৈধ বিক্রির অভিযোগে এক ডিলারকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। গতকাল বুধবার রাতে পৌর এলাকার মেসার্স আলাউদ্দিন ট্রেডার্সে এ অভিযান পরিচালনা করেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মজিবুর রহমান।
কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, চলতি নভেম্বর মাসে মেসার্স আলাউদ্দিন ট্রেডার্সের নামে সরকারি বরাদ্দ ছিল টিএসপি সার ১৫৫ বস্তা, এমওপি (পটাশ) ৩৪৫ বস্তা এবং ডিএপি ২২৫ বস্তা। লাইসেন্স নম্বর সার–৩৬৯৭। নিয়ম অনুযায়ী এসব সার নির্ধারিত কৃষকদের মধ্যে ন্যায্যমূল্যে বিতরণের নির্দেশনা দেয় উপজেলা কৃষি অফিস। কিন্তু ডিলার মো. আলাউদ্দিন সেই নির্দেশনা অমান্য করে কিছু নির্দিষ্ট ব্যক্তির কাছে সার বিক্রি করে দোকান বন্ধ করে দেন। পরদিন সকালে কৃষকেরা সার নিতে গেলে তিনি জানান, সার শেষ হয়ে গেছে। এতে ক্ষুব্ধ কৃষকেরা বিষয়টি উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. শহীদুল ইসলামকে অবহিত করেন।
পরে কৃষি কর্মকর্তা ঘটনাস্থলে গিয়ে বিক্রির ক্যাশ মেমো ও হিসাবপত্রে গরমিল পান। তদন্তে প্রমাণিত হয়, বরাদ্দকৃত কিছু সার অবৈধভাবে বিক্রি করা হয়েছে। এ অবস্থায় উপজেলা প্রশাসনকে অবহিত করলে তাৎক্ষণিকভাবে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে ডিলার মো. আলাউদ্দিনকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। অভিযানের সময় ডিলার নিজের ভুল স্বীকার করে ভবিষ্যতে এ ধরনের অনিয়ম না করার অঙ্গীকার করেন।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৫
ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈলে সরকারি সার বরাদ্দে অনিয়ম ও অবৈধ বিক্রির অভিযোগে এক ডিলারকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। গতকাল বুধবার রাতে পৌর এলাকার মেসার্স আলাউদ্দিন ট্রেডার্সে এ অভিযান পরিচালনা করেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মজিবুর রহমান।
কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, চলতি নভেম্বর মাসে মেসার্স আলাউদ্দিন ট্রেডার্সের নামে সরকারি বরাদ্দ ছিল টিএসপি সার ১৫৫ বস্তা, এমওপি (পটাশ) ৩৪৫ বস্তা এবং ডিএপি ২২৫ বস্তা। লাইসেন্স নম্বর সার–৩৬৯৭। নিয়ম অনুযায়ী এসব সার নির্ধারিত কৃষকদের মধ্যে ন্যায্যমূল্যে বিতরণের নির্দেশনা দেয় উপজেলা কৃষি অফিস। কিন্তু ডিলার মো. আলাউদ্দিন সেই নির্দেশনা অমান্য করে কিছু নির্দিষ্ট ব্যক্তির কাছে সার বিক্রি করে দোকান বন্ধ করে দেন। পরদিন সকালে কৃষকেরা সার নিতে গেলে তিনি জানান, সার শেষ হয়ে গেছে। এতে ক্ষুব্ধ কৃষকেরা বিষয়টি উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. শহীদুল ইসলামকে অবহিত করেন।
পরে কৃষি কর্মকর্তা ঘটনাস্থলে গিয়ে বিক্রির ক্যাশ মেমো ও হিসাবপত্রে গরমিল পান। তদন্তে প্রমাণিত হয়, বরাদ্দকৃত কিছু সার অবৈধভাবে বিক্রি করা হয়েছে। এ অবস্থায় উপজেলা প্রশাসনকে অবহিত করলে তাৎক্ষণিকভাবে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে ডিলার মো. আলাউদ্দিনকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। অভিযানের সময় ডিলার নিজের ভুল স্বীকার করে ভবিষ্যতে এ ধরনের অনিয়ম না করার অঙ্গীকার করেন।