হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার গজনাইপুর ইউনিয়নের সাতাইহাল (দক্ষিণ কুর্শা) গ্রামে নিজস্ব ফিশারি থেকে মুহিন মিয়া (৫০) নামে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। ধারণা করা হচ্ছে, মৃগী রোগে আক্রান্ত হয়ে পানিতে পড়ে তার মৃত্যু হয়েছে। গতকাল বুধবার সকাল আনুমানিক সাড়ে ৮টার দিকে স্থানীয় ইব্রাহিম নামের এক ব্যক্তি ধানের জমি দেখতে গিয়ে ফিশারিতে মুহিন মিয়াকে পানিতে ভাসমান অবস্থায় দেখতে পান। পরে বিষয়টি স্থানীয়ভাবে জানাজানি হলে নবীগঞ্জ থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে।
নবীগঞ্জ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) জয়ন্ত তালুকদার বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে সুরতহাল প্রতিবেদন প্রস্তুত করা হয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালের মর্গে প্রেরণের প্রক্রিয়া চলছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মৃত মুহিন মিয়া দীর্ঘদিন ধরে মৃগী রোগে ভুগছিলেন। সোমবার রাতে খাবার শেষে প্রতিদিনের মতো নিজের ফিশারি ও ধানক্ষেত দেখতে বের হয়ে আর বাড়ি ফেরেননি। পরিবারের ধারণা, মঙ্গলবার গভীর রাতে বা বুধবার ভোরে মৃগী রোগের আক্রমণে আক্রান্ত হয়ে তিনি পানিতে পড়ে মারা যান।
নিহত মুহিন মিয়া সাতাইহাল (দক্ষিণ কুর্শা) গ্রামের মৃত হাজী কাপ্তান মিয়ার ছেলে।
নবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জানান, প্রাথমিকভাবে এটি দুর্ঘটনাজনিত মৃত্যু বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ ঘটনায় আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৫
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার গজনাইপুর ইউনিয়নের সাতাইহাল (দক্ষিণ কুর্শা) গ্রামে নিজস্ব ফিশারি থেকে মুহিন মিয়া (৫০) নামে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। ধারণা করা হচ্ছে, মৃগী রোগে আক্রান্ত হয়ে পানিতে পড়ে তার মৃত্যু হয়েছে। গতকাল বুধবার সকাল আনুমানিক সাড়ে ৮টার দিকে স্থানীয় ইব্রাহিম নামের এক ব্যক্তি ধানের জমি দেখতে গিয়ে ফিশারিতে মুহিন মিয়াকে পানিতে ভাসমান অবস্থায় দেখতে পান। পরে বিষয়টি স্থানীয়ভাবে জানাজানি হলে নবীগঞ্জ থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে।
নবীগঞ্জ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) জয়ন্ত তালুকদার বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে সুরতহাল প্রতিবেদন প্রস্তুত করা হয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালের মর্গে প্রেরণের প্রক্রিয়া চলছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মৃত মুহিন মিয়া দীর্ঘদিন ধরে মৃগী রোগে ভুগছিলেন। সোমবার রাতে খাবার শেষে প্রতিদিনের মতো নিজের ফিশারি ও ধানক্ষেত দেখতে বের হয়ে আর বাড়ি ফেরেননি। পরিবারের ধারণা, মঙ্গলবার গভীর রাতে বা বুধবার ভোরে মৃগী রোগের আক্রমণে আক্রান্ত হয়ে তিনি পানিতে পড়ে মারা যান।
নিহত মুহিন মিয়া সাতাইহাল (দক্ষিণ কুর্শা) গ্রামের মৃত হাজী কাপ্তান মিয়ার ছেলে।
নবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জানান, প্রাথমিকভাবে এটি দুর্ঘটনাজনিত মৃত্যু বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ ঘটনায় আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।