ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় নাহিদ সুলতানা লাবনী হত্যা মামলার চাঞ্চল্যকর রহস্য ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই উদ্ঘাটন করেছে পুলিশ। প্রেমঘটিত বিরোধ থেকেই এই হত্যাকান্ড সংঘটিত হয়েছে বলে জানিয়েছে সলঙ্গা থানা পুলিশ। এ ঘটনায় মূল অভিযুক্ত প্রেমিক মিলন হোসাইনকে আটক করা হয়েছে। নিহত লাবনী ধুবিল কাটার মহলের আব্দুল কাইয়ুম রিগানের স্ত্রী। লাবনীর বাবা গোলাম মোস্তফা ৩০ নভেম্বর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
জগজীবনপুর গ্রামের গোলাম মোস্তফার মেয়ে লাবনীর সঙ্গে ২০১৭ সালে পারিবারিকভাবে বিয়ে হয় রিগানের। তাদের দুই সন্তান রয়েছে। তবে বিয়ের আগে থেকেই লাবনীর সঙ্গে বড় গোজা গ্রামের মিলন হোসাইনের প্রেমের সম্পর্ক ছিল, যা বিয়ের পরও বজায় ছিল। গত ২৯ নভেম্বর বিকেলে স্বামী বাড়িতে না থাকায় লাবনী মিলনকে ফোন করে বাসায় ডেকে নেন। সে সময় লাবনী তার ভাগ্নী ও মেয়েকে কিছু খাবার কেনার জন্য বাজারে পাঠিয়ে দেন। একপর্যায়ে তাদের মধ্যে প্রথমবার শারীরিক সম্পর্ক হয়। পরে মিলন বাড়ি থেতে ফোন আসায় বাড়ি ফিরে যেতে চাইলে লাবনী বাধা দেন। সন্ধ্যা থেকে রাত পর্যন্ত তাদের মধ্যে ঝগড়া বাড়তে থাকে। দ্বিতীয়বার শারীরিক সম্পর্কে মিলন রাজি না হওয়ায় উত্তেজনা চরমে পৌঁছায়। হাতাহাতির এক পর্যায়ে মিলন লাবনীর গলা চেপে ধরলে শ্বাসরোধ হয়ে তার মৃত্যু হয়।
হত্যার পর মিলন লাবনীর ভাগ্নীকে ঘুম থেকে জাগিয়ে জানায়, লাবনী অজ্ঞান হয়ে গেছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বুধবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৫
সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় নাহিদ সুলতানা লাবনী হত্যা মামলার চাঞ্চল্যকর রহস্য ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই উদ্ঘাটন করেছে পুলিশ। প্রেমঘটিত বিরোধ থেকেই এই হত্যাকান্ড সংঘটিত হয়েছে বলে জানিয়েছে সলঙ্গা থানা পুলিশ। এ ঘটনায় মূল অভিযুক্ত প্রেমিক মিলন হোসাইনকে আটক করা হয়েছে। নিহত লাবনী ধুবিল কাটার মহলের আব্দুল কাইয়ুম রিগানের স্ত্রী। লাবনীর বাবা গোলাম মোস্তফা ৩০ নভেম্বর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
জগজীবনপুর গ্রামের গোলাম মোস্তফার মেয়ে লাবনীর সঙ্গে ২০১৭ সালে পারিবারিকভাবে বিয়ে হয় রিগানের। তাদের দুই সন্তান রয়েছে। তবে বিয়ের আগে থেকেই লাবনীর সঙ্গে বড় গোজা গ্রামের মিলন হোসাইনের প্রেমের সম্পর্ক ছিল, যা বিয়ের পরও বজায় ছিল। গত ২৯ নভেম্বর বিকেলে স্বামী বাড়িতে না থাকায় লাবনী মিলনকে ফোন করে বাসায় ডেকে নেন। সে সময় লাবনী তার ভাগ্নী ও মেয়েকে কিছু খাবার কেনার জন্য বাজারে পাঠিয়ে দেন। একপর্যায়ে তাদের মধ্যে প্রথমবার শারীরিক সম্পর্ক হয়। পরে মিলন বাড়ি থেতে ফোন আসায় বাড়ি ফিরে যেতে চাইলে লাবনী বাধা দেন। সন্ধ্যা থেকে রাত পর্যন্ত তাদের মধ্যে ঝগড়া বাড়তে থাকে। দ্বিতীয়বার শারীরিক সম্পর্কে মিলন রাজি না হওয়ায় উত্তেজনা চরমে পৌঁছায়। হাতাহাতির এক পর্যায়ে মিলন লাবনীর গলা চেপে ধরলে শ্বাসরোধ হয়ে তার মৃত্যু হয়।
হত্যার পর মিলন লাবনীর ভাগ্নীকে ঘুম থেকে জাগিয়ে জানায়, লাবনী অজ্ঞান হয়ে গেছে।