রাজধানীর ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশন (এফডিসি) সংলগ্ন ডাউন র্যাম্প (নামার সংযোগ সড়ক)খুলছে আগামীকাল।
মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় সিনিয়র তথ্য অফিসার শেখ ওয়ালিদ ফয়েজ জানান, আগামীকাল বুধবার (২০ মার্চ) সকাল ১০টায় সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের র্যাম্প দিয়ে যান চলাচলের উদ্বোধন করবেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পরপরই এই অংশ দিয়ে গাড়ি চলাচল শুরু হবে বলে মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ তথ্য কর্মকর্তা শেখ ওয়ালিদ ফয়েজ জানান।
এই র্যাম্প চালু হলে উত্তরা থেকে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে আসা গাড়ি মগবাজার, হাতিরঝিল ও কারওয়ান বাজার এলাকায় নামতে পারবে।
ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের মূল দৈর্ঘ্য ১৯ দশমিক ৭৩ কিলোমিটার। র্যাম্পসহ এর দৈর্ঘ্য দাঁড়াবে ৪৬ দশমিক ৭৩ কিলোমিটার। পুরো কাজ শেষ হলে মোট ৩১টি র্যাম্প দিয়ে এক্সপ্রেসওয়েতে যানবাহন ওঠানামার সুযোগ হবে।
প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনা গত বছর ২ সেপ্টেম্বর এক্সপ্রেসওয়ের প্রথম অংশ উদ্বোধন করেন। পরদিন বিমানবন্দরের কাওলা থেকে ফার্মগেইট পর্যন্ত ১১ দশমিক ৫ কিলোমিটার অংশ খুলে দেওয়া হয়। ওই অংশে সব মিলিয়ে ১৫টি র্যাম্প ছিল। এবার খুলছে ষোড়শ র্যাম্প।
মোটরসাইকেল ও তিন চাকার যান ছাড়া অন্যান্য সব যানবাহন নির্দিষ্ট হারে টোল দিয়ে এক্সপ্রেসওয়েতে চলাচল করতে পারে। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন করপোরেশন (বিআরটিসি) সাধারণ যাত্রীদের জন্য এক্সপ্রেসওয়েতে বিশেষ বাস সেবাও চালু করেছে।
এ প্রকল্পের মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ৮ হাজার ৯৪০ কোটি ১৮ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকার দিচ্ছে দুই হাজার ৪১৩ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। বাকি ব্যয়ের মধ্যে ইতালিয়ান থাই ডেভেলপমেন্ট পাবলিক কোম্পানি লিমিটেড ৫১ শতাংশ, চীন শ্যাংডং ইন্টারন্যাশনাল ইকোনমিক অ্যান্ড টেকনিক্যাল গ্রুপ ৩৪ শতাংশ এবং সিনোহাইড্রো কর্পোরেশন ১৫ শতাংশ দিচ্ছে।
মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪
রাজধানীর ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশন (এফডিসি) সংলগ্ন ডাউন র্যাম্প (নামার সংযোগ সড়ক)খুলছে আগামীকাল।
মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় সিনিয়র তথ্য অফিসার শেখ ওয়ালিদ ফয়েজ জানান, আগামীকাল বুধবার (২০ মার্চ) সকাল ১০টায় সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের র্যাম্প দিয়ে যান চলাচলের উদ্বোধন করবেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পরপরই এই অংশ দিয়ে গাড়ি চলাচল শুরু হবে বলে মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ তথ্য কর্মকর্তা শেখ ওয়ালিদ ফয়েজ জানান।
এই র্যাম্প চালু হলে উত্তরা থেকে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে আসা গাড়ি মগবাজার, হাতিরঝিল ও কারওয়ান বাজার এলাকায় নামতে পারবে।
ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের মূল দৈর্ঘ্য ১৯ দশমিক ৭৩ কিলোমিটার। র্যাম্পসহ এর দৈর্ঘ্য দাঁড়াবে ৪৬ দশমিক ৭৩ কিলোমিটার। পুরো কাজ শেষ হলে মোট ৩১টি র্যাম্প দিয়ে এক্সপ্রেসওয়েতে যানবাহন ওঠানামার সুযোগ হবে।
প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনা গত বছর ২ সেপ্টেম্বর এক্সপ্রেসওয়ের প্রথম অংশ উদ্বোধন করেন। পরদিন বিমানবন্দরের কাওলা থেকে ফার্মগেইট পর্যন্ত ১১ দশমিক ৫ কিলোমিটার অংশ খুলে দেওয়া হয়। ওই অংশে সব মিলিয়ে ১৫টি র্যাম্প ছিল। এবার খুলছে ষোড়শ র্যাম্প।
মোটরসাইকেল ও তিন চাকার যান ছাড়া অন্যান্য সব যানবাহন নির্দিষ্ট হারে টোল দিয়ে এক্সপ্রেসওয়েতে চলাচল করতে পারে। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন করপোরেশন (বিআরটিসি) সাধারণ যাত্রীদের জন্য এক্সপ্রেসওয়েতে বিশেষ বাস সেবাও চালু করেছে।
এ প্রকল্পের মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ৮ হাজার ৯৪০ কোটি ১৮ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকার দিচ্ছে দুই হাজার ৪১৩ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। বাকি ব্যয়ের মধ্যে ইতালিয়ান থাই ডেভেলপমেন্ট পাবলিক কোম্পানি লিমিটেড ৫১ শতাংশ, চীন শ্যাংডং ইন্টারন্যাশনাল ইকোনমিক অ্যান্ড টেকনিক্যাল গ্রুপ ৩৪ শতাংশ এবং সিনোহাইড্রো কর্পোরেশন ১৫ শতাংশ দিচ্ছে।