বেক্সিমকো গ্রুপের ৭৮টি প্রতিষ্ঠানের দায়ের পরিমাণ ৫০ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। এই তথ্য বাংলাদেশ ব্যাংক আদালতে উপস্থাপন করেছে। রবিবার হাইকোর্টের বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চে শুনানিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী মুনীরুজ্জামান। বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালসের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী ফিদা এম কামাল ও আনিসুল হাসান। রিট আবেদনকারীর পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মাসুদ আর সোবহান।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৬টি ব্যাংক ও সাতটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছে বেক্সিমকো গ্রুপের দায় ৫০ হাজার ৯৮ দশমিক ৩ কোটি টাকা। এর মধ্যে শ্রেণিকৃত ঋণের পরিমাণ ৩১ হাজার ৭৫ দশমিক ৬৭ কোটি টাকা। জনতা ব্যাংক এককভাবে বেক্সিমকো গ্রুপকে প্রাপ্যের তুলনায় ২০ গুণ বেশি ঋণ দিয়েছে।
গত ৪ সেপ্টেম্বর সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মাসুদ আর সোবহান একটি রিট দায়ের করেন, যেখানে বেক্সিমকো গ্রুপের সব সম্পত্তি সংযুক্ত করার এবং রিসিভার নিয়োগের নির্দেশনা চাওয়া হয়। পরবর্তী সময়ে হাইকোর্ট রুল জারি করে এবং রিসিভার নিয়োগের আদেশ দেয়।
এর বিরুদ্ধে বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস আপিল করলে আপিল বিভাগ ১২ নভেম্বর তাদের ক্ষেত্রে রিসিভার নিয়োগ স্থগিত করে। তবে অন্যান্য প্রতিষ্ঠান নিয়ে হাইকোর্টের রুল বহাল থাকে।
হাইকোর্টের আদেশে বেক্সিমকো গ্রুপের সম্পত্তি সংযুক্ত এবং ঋণের তথ্য চেয়ে রুল জারি করা হয়েছে। পরবর্তী শুনানির দিন ২২ জানুয়ারি নির্ধারণ করেছেন আদালত।
রোববার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৪
বেক্সিমকো গ্রুপের ৭৮টি প্রতিষ্ঠানের দায়ের পরিমাণ ৫০ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। এই তথ্য বাংলাদেশ ব্যাংক আদালতে উপস্থাপন করেছে। রবিবার হাইকোর্টের বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চে শুনানিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী মুনীরুজ্জামান। বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালসের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী ফিদা এম কামাল ও আনিসুল হাসান। রিট আবেদনকারীর পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মাসুদ আর সোবহান।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৬টি ব্যাংক ও সাতটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছে বেক্সিমকো গ্রুপের দায় ৫০ হাজার ৯৮ দশমিক ৩ কোটি টাকা। এর মধ্যে শ্রেণিকৃত ঋণের পরিমাণ ৩১ হাজার ৭৫ দশমিক ৬৭ কোটি টাকা। জনতা ব্যাংক এককভাবে বেক্সিমকো গ্রুপকে প্রাপ্যের তুলনায় ২০ গুণ বেশি ঋণ দিয়েছে।
গত ৪ সেপ্টেম্বর সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মাসুদ আর সোবহান একটি রিট দায়ের করেন, যেখানে বেক্সিমকো গ্রুপের সব সম্পত্তি সংযুক্ত করার এবং রিসিভার নিয়োগের নির্দেশনা চাওয়া হয়। পরবর্তী সময়ে হাইকোর্ট রুল জারি করে এবং রিসিভার নিয়োগের আদেশ দেয়।
এর বিরুদ্ধে বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস আপিল করলে আপিল বিভাগ ১২ নভেম্বর তাদের ক্ষেত্রে রিসিভার নিয়োগ স্থগিত করে। তবে অন্যান্য প্রতিষ্ঠান নিয়ে হাইকোর্টের রুল বহাল থাকে।
হাইকোর্টের আদেশে বেক্সিমকো গ্রুপের সম্পত্তি সংযুক্ত এবং ঋণের তথ্য চেয়ে রুল জারি করা হয়েছে। পরবর্তী শুনানির দিন ২২ জানুয়ারি নির্ধারণ করেছেন আদালত।