বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, প্রতিবছর চিকিৎসার নামে ৫ বিলিয়ন ডলার সমমূল্যের অর্থ বিদেশে চলে যায়, কিন্তু তা কোথায় খরচ হচ্ছে, সে তথ্য অজানাই থেকে যায়। রোববার রাজধানীতে অনুষ্ঠিত ক্রস বর্ডার ডেটা ফ্লো: বাংলাদেশ প্রেক্ষাপট শিরোনামে একটি কর্মশালায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
গভর্নর বলেন, "দেশে ডেটা স্টোরেজের কোনো নীতি নেই, ফলে তথ্য সংরক্ষণ ও ব্যবহারে অনেক সমস্যা তৈরি হচ্ছে।" তিনি আরও বলেন, "বাংলাদেশে প্রতি বছর ৫০০ কোটি ডলার বিদেশে চলে যায় চিকিৎসা খাতের মাধ্যমে, কিন্তু তা কোথায় খরচ হচ্ছে, আমরা জানি না।"
আহসান মনসুর বলেন, "বর্তমানে ডেটার গুরুত্ব খনির থেকেও বেশি, তবে বাংলাদেশে অনেক ডেটা তৈরি হচ্ছে, কিন্তু তা যথাযথভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে না।"
বিশ্ব ব্যাংকের সহযোগিতায় আয়োজিত এই কর্মশালায় পিআরআই চেয়ারম্যান ড. জায়েদি সাত্তার, বিশ্ব ব্যাংকের ডিজিটাল ডেভেলপমেন্ট স্পেশালিস্ট নিধি পারেখ, এবং পিআরআই প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. আশিকুর রহমানসহ আরও অনেকে অংশগ্রহণ করেন।
রোববার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৪
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, প্রতিবছর চিকিৎসার নামে ৫ বিলিয়ন ডলার সমমূল্যের অর্থ বিদেশে চলে যায়, কিন্তু তা কোথায় খরচ হচ্ছে, সে তথ্য অজানাই থেকে যায়। রোববার রাজধানীতে অনুষ্ঠিত ক্রস বর্ডার ডেটা ফ্লো: বাংলাদেশ প্রেক্ষাপট শিরোনামে একটি কর্মশালায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
গভর্নর বলেন, "দেশে ডেটা স্টোরেজের কোনো নীতি নেই, ফলে তথ্য সংরক্ষণ ও ব্যবহারে অনেক সমস্যা তৈরি হচ্ছে।" তিনি আরও বলেন, "বাংলাদেশে প্রতি বছর ৫০০ কোটি ডলার বিদেশে চলে যায় চিকিৎসা খাতের মাধ্যমে, কিন্তু তা কোথায় খরচ হচ্ছে, আমরা জানি না।"
আহসান মনসুর বলেন, "বর্তমানে ডেটার গুরুত্ব খনির থেকেও বেশি, তবে বাংলাদেশে অনেক ডেটা তৈরি হচ্ছে, কিন্তু তা যথাযথভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে না।"
বিশ্ব ব্যাংকের সহযোগিতায় আয়োজিত এই কর্মশালায় পিআরআই চেয়ারম্যান ড. জায়েদি সাত্তার, বিশ্ব ব্যাংকের ডিজিটাল ডেভেলপমেন্ট স্পেশালিস্ট নিধি পারেখ, এবং পিআরআই প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. আশিকুর রহমানসহ আরও অনেকে অংশগ্রহণ করেন।