দেশের চতুর্থ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের মর্যাদা পেল কক্সবাজার বিমানবন্দর।
রোববার সরকারের এক প্রজ্ঞাপনে পর্যটন নগরীর এ বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
ঢাকার শাহজালাল, সিলেটের ওসমানী ও চট্টগ্রামের শাহ আমানত বিমানবন্দরের পর এবার কক্সবাজার বিমানবন্দরও আন্তর্জাতিক মর্যাদা পেল।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ‘দ্য সিভিল অ্যাভিয়েশন রুলস, ১৯৮৪’-এর ক্ষমতাবলে সরকার এ ঘোষণা দিয়েছে, যা জনস্বার্থে অবিলম্বে কার্যকর হবে।’
পর্যটন নগরী কক্সবাজারের উন্নয়নের অংশ হিসেবে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বিমানবন্দরটিকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করার কাজ শুরু হয় আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ২০২১ সালে। প্রকল্পের আওতায় বিমানবন্দরটির রানওয়ের দৈর্ঘ্য ৬ হাজার ৭৭৫ ফুট থেকে বাড়িয়ে ৯ হাজার ফুট করা হয়েছে।
সরকার পরিবর্তনের পর আগের সরকারের নেওয়া উন্নয়ন প্রকল্পগুলো নিয়ে কিছুটা অনিশ্চয়তা দেখা দিলেও কক্সবাজার বিমানবন্দরের নির্মাণকাজ অব্যাহত ছিল। গত মার্চে প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস বিমানবন্দরের নির্মাণকাজ পরিদর্শন করেন। এরপর বেসামরিক বিমান চলাচল মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এবং বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তারাও পর্যায়ক্রমে কাজের অগ্রগতি পরিদর্শন করেন।
তবে বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক ঘোষণা দেওয়া হলেও এখান থেকে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনায় এখনো আগ্রহ দেখাচ্ছে না বেশিরভাগ এয়ারলাইন্স। চট্টগ্রাম ও সিলেট থেকে মধ্যপ্রাচ্য, যুক্তরাজ্যসহ কয়েকটি আন্তর্জাতিক গন্তব্যে ফ্লাইট চললেও কক্সবাজার থেকে এ ধরনের ফ্লাইট বাণিজ্যিকভাবে লাভজনক মনে করছে না বেসরকারি এয়ারলাইন্সগুলো।
তবে বেসরকারি এয়ারলাইন্সগুলো আগ্রহ না দেখালেও বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স চলতি মাস থেকেই কক্সবাজার থেকে ঢাকা হয়ে কলকাতা রুটে ফ্লাইট চালু করার পরিকল্পনা করেছে।
সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫
দেশের চতুর্থ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের মর্যাদা পেল কক্সবাজার বিমানবন্দর।
রোববার সরকারের এক প্রজ্ঞাপনে পর্যটন নগরীর এ বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
ঢাকার শাহজালাল, সিলেটের ওসমানী ও চট্টগ্রামের শাহ আমানত বিমানবন্দরের পর এবার কক্সবাজার বিমানবন্দরও আন্তর্জাতিক মর্যাদা পেল।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ‘দ্য সিভিল অ্যাভিয়েশন রুলস, ১৯৮৪’-এর ক্ষমতাবলে সরকার এ ঘোষণা দিয়েছে, যা জনস্বার্থে অবিলম্বে কার্যকর হবে।’
পর্যটন নগরী কক্সবাজারের উন্নয়নের অংশ হিসেবে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বিমানবন্দরটিকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করার কাজ শুরু হয় আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ২০২১ সালে। প্রকল্পের আওতায় বিমানবন্দরটির রানওয়ের দৈর্ঘ্য ৬ হাজার ৭৭৫ ফুট থেকে বাড়িয়ে ৯ হাজার ফুট করা হয়েছে।
সরকার পরিবর্তনের পর আগের সরকারের নেওয়া উন্নয়ন প্রকল্পগুলো নিয়ে কিছুটা অনিশ্চয়তা দেখা দিলেও কক্সবাজার বিমানবন্দরের নির্মাণকাজ অব্যাহত ছিল। গত মার্চে প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস বিমানবন্দরের নির্মাণকাজ পরিদর্শন করেন। এরপর বেসামরিক বিমান চলাচল মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এবং বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তারাও পর্যায়ক্রমে কাজের অগ্রগতি পরিদর্শন করেন।
তবে বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক ঘোষণা দেওয়া হলেও এখান থেকে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনায় এখনো আগ্রহ দেখাচ্ছে না বেশিরভাগ এয়ারলাইন্স। চট্টগ্রাম ও সিলেট থেকে মধ্যপ্রাচ্য, যুক্তরাজ্যসহ কয়েকটি আন্তর্জাতিক গন্তব্যে ফ্লাইট চললেও কক্সবাজার থেকে এ ধরনের ফ্লাইট বাণিজ্যিকভাবে লাভজনক মনে করছে না বেসরকারি এয়ারলাইন্সগুলো।
তবে বেসরকারি এয়ারলাইন্সগুলো আগ্রহ না দেখালেও বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স চলতি মাস থেকেই কক্সবাজার থেকে ঢাকা হয়ে কলকাতা রুটে ফ্লাইট চালু করার পরিকল্পনা করেছে।