ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
চট্টগ্রাম বন্দরে এক মাসের স্থগিতাদেশ শেষে কার্যকর হয়েছে বর্ধিত ট্যারিফ। মঙ্গলবার, (১৪ অক্টোবর ২০২৫) রাত ১২টার পর থেকে বন্দরে আগত সব জাহাজ, কনটেইনার ও কার্গো বিল নতুন হারে আদায় করা হচ্ছে।
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের অর্থ ও হিসাবরক্ষণ বিভাগের প্রধান কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবদুস শাকুর স্বাক্ষরিত নোটিশে জানানো হয়েছে, ১৫ অক্টোবর (আজ) থেকে বর্ধিত ট্যারিফ কার্যকর হবে। বন্দরের তালিকাভুক্ত সব শিপিং এজেন্টকে তফসিলি ব্যাংকে নতুন হারে প্রয়োজনীয় অর্থের সংস্থান রেখে আসা জাহাজের ছাড়পত্র (এনওসি) নিতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এ নিয়ে বন্দর কর্তৃপক্ষের সচিব ওমর ফারুক বলেন- অপারেশনাল ব্যয়, রক্ষণাবেক্ষণ ও আধুনিকায়নের ব্যয় সামাল দিতে ট্যারিফ পুননির্ধারণ করা হয়েছে।
বন্দর সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে বন্দরের মোট ৫২টি সেবাখাতের মধ্যে ২৩টিতে সরাসরি নতুন ট্যারিফ প্রযোজ্য হচ্ছে। গড়ে ৪১ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে এই ট্যারিফ।
বিশেষ করে কনটেইনার হ্যান্ডলিং খাতে সবচেয়ে বেশি মাশুল নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রতি ২০ ফুটি কনটেইনারের ট্যারিফ ধরা হয়েছে ১৬ হাজার ২৪৩ টাকা, যা আগে ছিল ১১ হাজার ৮৪৯ টাকা অর্থাৎ গড়ে প্রায় ৩৭ শতাংশ বৃদ্ধি। আমদানি কনটেইনারে ৫ হাজার ৭২০ টাকা এবং রপ্তানি কনটেইনারে ৩ হাজার ৪৫ টাকা বেশি দিতে হবে।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী- ভাড়া, টোল, ফি ও মাশুল ডলারের বিনিময়মূল্যের ভিত্তিতে আদায় করা হবে। প্রতি ডলারের হার ধরা হয়েছে ১২২ টাকা, ফলে ডলারের মান বাড়লে ট্যারিফও স্বয়ংক্রিয়ভাবে বৃদ্ধি পাবে।
প্রসঙ্গত, গত ১৪ সেপ্টেম্বর রাতে চট্টগ্রাম বন্দরের বর্ধিত ট্যারিফ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। এ নিয়ে বন্দর সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের আপত্তি থাকায় নৌ-পরিবহন উপদেষ্টার নির্দেশে তা এক মাসের জন্য স্থগিত রাখা হয়। একমাস মেয়াদ শেষ হওয়ায় গত ১৩ অক্টোবর রাত থেকেই নতুন হারে ট্যারিফ কার্যকর করে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫
চট্টগ্রাম বন্দরে এক মাসের স্থগিতাদেশ শেষে কার্যকর হয়েছে বর্ধিত ট্যারিফ। মঙ্গলবার, (১৪ অক্টোবর ২০২৫) রাত ১২টার পর থেকে বন্দরে আগত সব জাহাজ, কনটেইনার ও কার্গো বিল নতুন হারে আদায় করা হচ্ছে।
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের অর্থ ও হিসাবরক্ষণ বিভাগের প্রধান কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবদুস শাকুর স্বাক্ষরিত নোটিশে জানানো হয়েছে, ১৫ অক্টোবর (আজ) থেকে বর্ধিত ট্যারিফ কার্যকর হবে। বন্দরের তালিকাভুক্ত সব শিপিং এজেন্টকে তফসিলি ব্যাংকে নতুন হারে প্রয়োজনীয় অর্থের সংস্থান রেখে আসা জাহাজের ছাড়পত্র (এনওসি) নিতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এ নিয়ে বন্দর কর্তৃপক্ষের সচিব ওমর ফারুক বলেন- অপারেশনাল ব্যয়, রক্ষণাবেক্ষণ ও আধুনিকায়নের ব্যয় সামাল দিতে ট্যারিফ পুননির্ধারণ করা হয়েছে।
বন্দর সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে বন্দরের মোট ৫২টি সেবাখাতের মধ্যে ২৩টিতে সরাসরি নতুন ট্যারিফ প্রযোজ্য হচ্ছে। গড়ে ৪১ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে এই ট্যারিফ।
বিশেষ করে কনটেইনার হ্যান্ডলিং খাতে সবচেয়ে বেশি মাশুল নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রতি ২০ ফুটি কনটেইনারের ট্যারিফ ধরা হয়েছে ১৬ হাজার ২৪৩ টাকা, যা আগে ছিল ১১ হাজার ৮৪৯ টাকা অর্থাৎ গড়ে প্রায় ৩৭ শতাংশ বৃদ্ধি। আমদানি কনটেইনারে ৫ হাজার ৭২০ টাকা এবং রপ্তানি কনটেইনারে ৩ হাজার ৪৫ টাকা বেশি দিতে হবে।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী- ভাড়া, টোল, ফি ও মাশুল ডলারের বিনিময়মূল্যের ভিত্তিতে আদায় করা হবে। প্রতি ডলারের হার ধরা হয়েছে ১২২ টাকা, ফলে ডলারের মান বাড়লে ট্যারিফও স্বয়ংক্রিয়ভাবে বৃদ্ধি পাবে।
প্রসঙ্গত, গত ১৪ সেপ্টেম্বর রাতে চট্টগ্রাম বন্দরের বর্ধিত ট্যারিফ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। এ নিয়ে বন্দর সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের আপত্তি থাকায় নৌ-পরিবহন উপদেষ্টার নির্দেশে তা এক মাসের জন্য স্থগিত রাখা হয়। একমাস মেয়াদ শেষ হওয়ায় গত ১৩ অক্টোবর রাত থেকেই নতুন হারে ট্যারিফ কার্যকর করে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ।