ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নকে (আকু) এক দশমিক ৬১ বিলিয়ন ডলার পরিশোধের পরও দেশের বৈদেশিক মুদ্রার গ্রস রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারের ওপরে রয়েছে। তবে বিপিএম-৬ অনুযায়ী দেশে বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বা রিজার্ভ এখন ২৬ বিলিয়ন ডলারের বেশি।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী, গতকাল রোববার পর্যন্ত গ্রস রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩১ দশমিক ১৪ বিলিয়ন ডলারে। বিপিএম-৬ অনুযায়ী রিজার্ভ এখন ২৬ দশমিক ৪৪ বিলিয়ন ডলার।
এর আগে, ৬ নভেম্বর রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ৩২ দশমিক ৭১ বিলিয়ন ডলার। বিপিএম-৬ পদ্ধতিতে ওই সময় রিজার্ভ ছিল ২৮ বিলিয়ন ডলার।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, সর্বশেষ ২০২২ সালের জুলাইয়ে মে-জুন সময়ের আমদানি ব্যয় হিসাবে বাংলাদেশ এক দশমিক ৯৬ বিলিয়ন ডলার আকু বিল পরিশোধ করেছিল। এরপর থেকে আকুর বিল পরিশোধের পরিমাণ ছিল তুলনামূলক কম, ২০২৩ সালের পুরো বছরজুড়ে দ্বি-মাসিক বিল এক দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলারের নিচে ছিল।
তবে ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর-অক্টোবর সময় থেকে আকুর বিলের পরিমাণ আবারও বাড়তে শুরু করে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫
এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নকে (আকু) এক দশমিক ৬১ বিলিয়ন ডলার পরিশোধের পরও দেশের বৈদেশিক মুদ্রার গ্রস রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারের ওপরে রয়েছে। তবে বিপিএম-৬ অনুযায়ী দেশে বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বা রিজার্ভ এখন ২৬ বিলিয়ন ডলারের বেশি।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী, গতকাল রোববার পর্যন্ত গ্রস রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩১ দশমিক ১৪ বিলিয়ন ডলারে। বিপিএম-৬ অনুযায়ী রিজার্ভ এখন ২৬ দশমিক ৪৪ বিলিয়ন ডলার।
এর আগে, ৬ নভেম্বর রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ৩২ দশমিক ৭১ বিলিয়ন ডলার। বিপিএম-৬ পদ্ধতিতে ওই সময় রিজার্ভ ছিল ২৮ বিলিয়ন ডলার।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, সর্বশেষ ২০২২ সালের জুলাইয়ে মে-জুন সময়ের আমদানি ব্যয় হিসাবে বাংলাদেশ এক দশমিক ৯৬ বিলিয়ন ডলার আকু বিল পরিশোধ করেছিল। এরপর থেকে আকুর বিল পরিশোধের পরিমাণ ছিল তুলনামূলক কম, ২০২৩ সালের পুরো বছরজুড়ে দ্বি-মাসিক বিল এক দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলারের নিচে ছিল।
তবে ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর-অক্টোবর সময় থেকে আকুর বিলের পরিমাণ আবারও বাড়তে শুরু করে।