বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি বলেছেন, আড়াইহাজারে জাপানি উদ্যোক্তাদের জন্য করা বিশেষায়িত অর্থনৈতিক অঞ্চলে আগামী বছরই উৎপাদন কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। এর ফলে ভবিষ্যতে জাপানি উদ্যোক্তাদের বিনিয়োগের প্রধান গন্তব্য হবে বাংলাদেশ। বৃহস্পতিবার (২০ জানুয়ারি) এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাত করে তিনি এ কথা বলেন।
জাপানের রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘আড়াইহাজারে স্থাপিত অর্থনৈতিক অঞ্চলকে ঘিরে জাপানি কোম্পানিগুলোর আগ্রহ বাড়ছে। এ আগ্রহকে কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে আরও বিকশিত করার সুযোগ রয়েছে। তবে এজন্য বিনিয়োগ পরিবেশকে আরও সহজ করতে হবে।’
বিশেষ করে পরিচালন মূলধনের জন্য ঋণের যোগান, ঋণপত্র খুলতে বিলম্ব, আয়কর ও ভ্যাটের উচ্চহার, বন্ড লাইসেন্সের নবায়ন জটিলতা, ইপিজেডের কারখানাগুলোর সঙ্গে বাইরের শিল্পের মজুরি পার্থক্যকে জাপানি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে প্রধান বাধা বলে মন্তব্য করেন দেশটির রাষ্ট্রদূত। এসব সমস্যার সমাধান হলে এদেশে জাপানি বিনিয়োগ আরও বাড়বে বলে মনে করেন ইতো নাওকি।
সমস্যা সমাধানে সরকারের সঙ্গে এফবিসিসিআই আন্তরিকভাবে কাজ করবে বলে আশ্বাস দেন সভাপতি জসিম উদ্দিন। তিনি বলেন, ‘শতাধিক জাপানি কোম্পানি বহু বছর ধরে বাংলাদেশে ব্যবসা করে আসছে। পাশাপাশি উন্নয়ন প্রকল্পেও বাংলাদেশের অন্যতম বড় অংশীদার জাপান। তাছাড়া অর্থনৈতিক উন্নয়নের সঙ্গে বাংলাদেশের মানুষের জীবনযাত্রাতে ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছে। ফলে অভ্যন্তরীণ বাজারের আকারও বেড়েছে।’
এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, ‘এদেশে জাপানি পণ্যের জনপ্রিয়তাও তুলনামূলক বেশি। তাই বাংলাদেশে বিনিয়োগ করা যে কোন জাপানি কোম্পানির জন্য লাভজনক হবার যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে।’ পাশাপাশি বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য সরকারের নেয়া অবকাঠামোগত উন্নয়নসহ বিভিন্ন নীতি সহায়তার কথা তুলে ধরেন এফবিসিসিআই সভাপতি।
বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআইয়ের সহ-সভাপতি আমিন হেলালী ও মো. হাবিব উল্লাহ ডন, পরিচালক মো. নাসের, প্রীতি চক্রবর্তী ও মহাসচিব মোহাম্মদ মাহফুজুল হক।
শুক্রবার, ২৮ জানুয়ারী ২০২২
বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি বলেছেন, আড়াইহাজারে জাপানি উদ্যোক্তাদের জন্য করা বিশেষায়িত অর্থনৈতিক অঞ্চলে আগামী বছরই উৎপাদন কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। এর ফলে ভবিষ্যতে জাপানি উদ্যোক্তাদের বিনিয়োগের প্রধান গন্তব্য হবে বাংলাদেশ। বৃহস্পতিবার (২০ জানুয়ারি) এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাত করে তিনি এ কথা বলেন।
জাপানের রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘আড়াইহাজারে স্থাপিত অর্থনৈতিক অঞ্চলকে ঘিরে জাপানি কোম্পানিগুলোর আগ্রহ বাড়ছে। এ আগ্রহকে কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে আরও বিকশিত করার সুযোগ রয়েছে। তবে এজন্য বিনিয়োগ পরিবেশকে আরও সহজ করতে হবে।’
বিশেষ করে পরিচালন মূলধনের জন্য ঋণের যোগান, ঋণপত্র খুলতে বিলম্ব, আয়কর ও ভ্যাটের উচ্চহার, বন্ড লাইসেন্সের নবায়ন জটিলতা, ইপিজেডের কারখানাগুলোর সঙ্গে বাইরের শিল্পের মজুরি পার্থক্যকে জাপানি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে প্রধান বাধা বলে মন্তব্য করেন দেশটির রাষ্ট্রদূত। এসব সমস্যার সমাধান হলে এদেশে জাপানি বিনিয়োগ আরও বাড়বে বলে মনে করেন ইতো নাওকি।
সমস্যা সমাধানে সরকারের সঙ্গে এফবিসিসিআই আন্তরিকভাবে কাজ করবে বলে আশ্বাস দেন সভাপতি জসিম উদ্দিন। তিনি বলেন, ‘শতাধিক জাপানি কোম্পানি বহু বছর ধরে বাংলাদেশে ব্যবসা করে আসছে। পাশাপাশি উন্নয়ন প্রকল্পেও বাংলাদেশের অন্যতম বড় অংশীদার জাপান। তাছাড়া অর্থনৈতিক উন্নয়নের সঙ্গে বাংলাদেশের মানুষের জীবনযাত্রাতে ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছে। ফলে অভ্যন্তরীণ বাজারের আকারও বেড়েছে।’
এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, ‘এদেশে জাপানি পণ্যের জনপ্রিয়তাও তুলনামূলক বেশি। তাই বাংলাদেশে বিনিয়োগ করা যে কোন জাপানি কোম্পানির জন্য লাভজনক হবার যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে।’ পাশাপাশি বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য সরকারের নেয়া অবকাঠামোগত উন্নয়নসহ বিভিন্ন নীতি সহায়তার কথা তুলে ধরেন এফবিসিসিআই সভাপতি।
বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআইয়ের সহ-সভাপতি আমিন হেলালী ও মো. হাবিব উল্লাহ ডন, পরিচালক মো. নাসের, প্রীতি চক্রবর্তী ও মহাসচিব মোহাম্মদ মাহফুজুল হক।