গত সপ্তাহ উত্থান হয়েছে দেশের শেয়ারবাজারে। সপ্তাহটিতে শেয়ারবাজারের প্রধান প্রধান সূচক বেড়েছে। সূচক বাড়লেও টাকার পরিমাণে লেনদেন কমেছে। সপ্তাহটিতে অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে। আর সপ্তাহটিতে বিনিয়োগকারীরা ১২১ কোটি টাকা বাজার মূলধন ফিরে পেয়েছে।
গত সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস লেনদেন শুরুর আগে ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৭ লাখ ৬৩ হাজার ৬২৫ কোটি ৬৬ লাখ ৬৭ হাজার ৮২১ টাকায়। আর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে বাজার মূলধন দাঁড়ায় ৭ লাখ ৬৩ হাজার ৭৪৭ কোটি ২৬ লাখ ৪১ হাজার ৭৫০ টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে বাজার মূলধন ১২১ কোটি ৫৯ লাখ ৭৩ হাজার ৯২৯ টাকা বেড়েছে।
গত সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দুই হাজার ২৪ কোটি ৬৪ লাখ ৫১ হাজার ৫০৬ টাকার লেনদেন হয়েছে। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল দুই হাজার ৬৭ কোটি ৯৫ লাখ ৮২ হাজার ৪৮২ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেনে ৪৩ কোটি ৩১ লাখ ৩০ হাজার ৯৭৬ টাকা কমেছে।
সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৩০.২৬ পয়েন্ট বা ০.৪৯ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ২৪৫.৩৮ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১৬.২১ পয়েন্ট বা ১.২০ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ২৬.৪৬ পয়েন্ট বা ১.২১ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে এক হাজার ৩৭০.৩২ পয়েন্টে এবং দুই হাজার ২১৬.১৩ পয়েন্টে।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে মোট ৩৬৭টি প্রতিষ্ঠান শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ৫৬টির বা ১৫.২৬ শতাংশের, কমেছে ৪০টির বা ১০.৯০ শতাংশের এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৭১টির বা ৭৩.৮৪ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর।
অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) গত সপ্তাহে টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ৪৮ কোটি ৮৭ লাখ ১৪ হাজার ৯৪৩ টাকার। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৫৩ কোটি ৯৫ লাখ ৫৩ হাজার ১৪২ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন ৫ কোটি ০৮ লাখ ৩৮ হাজার ১৯৯ টাকা কমেছে।
সপ্তাহটিতে সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৭৯.৯৫ পয়েন্ট বা ০.৪৩ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৪১৯.৬২ পয়েন্টে। সিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে সিএসসিএক্স ৪৮.৮১ পয়েন্ট বা ০.৪৪ শতাংশ, সিএসই-৫০ সূচক ১৩.৩২ পয়েন্ট বা ১.০১ শতাংশ এবং সিএসআই সূচক ১৮.৫৬ পয়েন্ট বা ১.৬১ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১১ হাজার ০৩৬.৪৮ পয়েন্টে, এক হাজার ৩৩০.০৭ পয়েন্টে এবং এক হাজার ১৭১.১০ পয়েন্টে। তবে সিএসই-৩০ সূচক ১.২৩ পয়েন্ট বা ০.০০৯ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৩ হাজার ২১৩.৫৯ পয়েন্টে।
সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে ২৪৯টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ৩৯টির বা ১৫.৬৬ শতাংশের দর বেড়েছে, ৪০টির বা ১৬.০৬ শতাংশের কমেছে এবং ১৬৯টির বা ৬৭.৮৭ শতাংশের দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
গত সপ্তাহে ডিএসই’র সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) কিছুটা বেড়েছে। সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই ছিল ১৪.৪৫ পয়েন্টে। যা সপ্তাহ শেষে ১৪.৫১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে পিই রেশিও ০.০৬ পয়েন্ট বা ০.৪২ শতাংশ বেড়েছে।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্য ৫৬টির বা ১৫.২৬ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। সপ্তাহটিতে পেপার প্রসেসিংয়ের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি।
আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে পেপার প্রসেসিংয়ের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ১৮৭.১০ টাকায়। আর গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ২১৫.৭০ টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে কোম্পানিটির শেয়ার দর ২৮.৬০ টাকা বা ১৫.২৯ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে পেপার প্রসেসিং ডিএসইর সাপ্তাহিক টপটেন গেইনার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে।
ডিএসইতে সাপ্তাহিক টপটেন গেইনার তালিকায় উঠে আসা কোম্পানিগুলোর মধ্যে মুন্নু এগ্রোর ১৪.৭৬ শতাংশ, আমরা নেটওয়ার্কের ১৪.৪৪ শতাংশ, বেঙ্গল উইন্ডসোরের ১৩.৩১ শতাংশ, জেমিনি সি ফুডের ১১.০৮ শতাংশ, বিকন ফার্মার ১০.৬১ শতাংশ, ফাইন ফুডসের ১০.১৬ শতাংশ, এপেক্স ফুডসের ৯.৯৪ শতাংশ, ইউনিক হোটেলের ৯.৬৮ শতাংশ এবং সোনালী আঁশের শেয়ার দর ৯.২৬ শতাংশ বেড়েছে।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্য ৪০টির বা ১০.৯০ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে। সপ্তাহটিতে ওরিয়ন ইনফিউশনের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের অনাগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি। আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে ওরিয়ন ইনফিউশনের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৬৬২.৪০ টাকায়। আর গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ৫২৭.৫০ টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে কোম্পানিটির শেয়ার দর ১৩৪.৯০ টাকা বা ২০.৩৭ শতাংশ কমেছে। এর মাধ্যমে ওরিয়ন ইনফিউশন ডিএসইর সাপ্তাহিক টপটেন লুজার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে।
ডিএসইতে সাপ্তাহিক টপটেন লুজার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে পদ্মা ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ১০.৪৩ শতাংশ, বসুন্ধরা পেপারের ৮.৮৮ শতাংশ, প্রগ্রেসিভ লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৮.৪৩ শতাংশ, জেনেক্সের ৬.৮৪ শতাংশ, সামিট এলায়েন্স পোর্টের ৬.৭৬ শতাংশ, বিডি ওয়েল্ডিংয়ের ৬.২৯ শতাংশ, হা-ওয়েল টেক্সটাইলের ৫.২৬ শতাংশ, রূপালী ইন্স্যুরেন্সের ৪.৯৫ শতাংশ এবং প্রাইম ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর ৪.৫৯ শতাংশ কমেছে।
শুক্রবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২২
গত সপ্তাহ উত্থান হয়েছে দেশের শেয়ারবাজারে। সপ্তাহটিতে শেয়ারবাজারের প্রধান প্রধান সূচক বেড়েছে। সূচক বাড়লেও টাকার পরিমাণে লেনদেন কমেছে। সপ্তাহটিতে অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে। আর সপ্তাহটিতে বিনিয়োগকারীরা ১২১ কোটি টাকা বাজার মূলধন ফিরে পেয়েছে।
গত সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস লেনদেন শুরুর আগে ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৭ লাখ ৬৩ হাজার ৬২৫ কোটি ৬৬ লাখ ৬৭ হাজার ৮২১ টাকায়। আর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে বাজার মূলধন দাঁড়ায় ৭ লাখ ৬৩ হাজার ৭৪৭ কোটি ২৬ লাখ ৪১ হাজার ৭৫০ টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে বাজার মূলধন ১২১ কোটি ৫৯ লাখ ৭৩ হাজার ৯২৯ টাকা বেড়েছে।
গত সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দুই হাজার ২৪ কোটি ৬৪ লাখ ৫১ হাজার ৫০৬ টাকার লেনদেন হয়েছে। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল দুই হাজার ৬৭ কোটি ৯৫ লাখ ৮২ হাজার ৪৮২ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেনে ৪৩ কোটি ৩১ লাখ ৩০ হাজার ৯৭৬ টাকা কমেছে।
সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৩০.২৬ পয়েন্ট বা ০.৪৯ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ২৪৫.৩৮ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১৬.২১ পয়েন্ট বা ১.২০ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ২৬.৪৬ পয়েন্ট বা ১.২১ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে এক হাজার ৩৭০.৩২ পয়েন্টে এবং দুই হাজার ২১৬.১৩ পয়েন্টে।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে মোট ৩৬৭টি প্রতিষ্ঠান শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ৫৬টির বা ১৫.২৬ শতাংশের, কমেছে ৪০টির বা ১০.৯০ শতাংশের এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৭১টির বা ৭৩.৮৪ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর।
অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) গত সপ্তাহে টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ৪৮ কোটি ৮৭ লাখ ১৪ হাজার ৯৪৩ টাকার। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৫৩ কোটি ৯৫ লাখ ৫৩ হাজার ১৪২ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন ৫ কোটি ০৮ লাখ ৩৮ হাজার ১৯৯ টাকা কমেছে।
সপ্তাহটিতে সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৭৯.৯৫ পয়েন্ট বা ০.৪৩ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৪১৯.৬২ পয়েন্টে। সিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে সিএসসিএক্স ৪৮.৮১ পয়েন্ট বা ০.৪৪ শতাংশ, সিএসই-৫০ সূচক ১৩.৩২ পয়েন্ট বা ১.০১ শতাংশ এবং সিএসআই সূচক ১৮.৫৬ পয়েন্ট বা ১.৬১ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১১ হাজার ০৩৬.৪৮ পয়েন্টে, এক হাজার ৩৩০.০৭ পয়েন্টে এবং এক হাজার ১৭১.১০ পয়েন্টে। তবে সিএসই-৩০ সূচক ১.২৩ পয়েন্ট বা ০.০০৯ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৩ হাজার ২১৩.৫৯ পয়েন্টে।
সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে ২৪৯টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ৩৯টির বা ১৫.৬৬ শতাংশের দর বেড়েছে, ৪০টির বা ১৬.০৬ শতাংশের কমেছে এবং ১৬৯টির বা ৬৭.৮৭ শতাংশের দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
গত সপ্তাহে ডিএসই’র সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) কিছুটা বেড়েছে। সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই ছিল ১৪.৪৫ পয়েন্টে। যা সপ্তাহ শেষে ১৪.৫১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে পিই রেশিও ০.০৬ পয়েন্ট বা ০.৪২ শতাংশ বেড়েছে।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্য ৫৬টির বা ১৫.২৬ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। সপ্তাহটিতে পেপার প্রসেসিংয়ের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি।
আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে পেপার প্রসেসিংয়ের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ১৮৭.১০ টাকায়। আর গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ২১৫.৭০ টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে কোম্পানিটির শেয়ার দর ২৮.৬০ টাকা বা ১৫.২৯ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে পেপার প্রসেসিং ডিএসইর সাপ্তাহিক টপটেন গেইনার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে।
ডিএসইতে সাপ্তাহিক টপটেন গেইনার তালিকায় উঠে আসা কোম্পানিগুলোর মধ্যে মুন্নু এগ্রোর ১৪.৭৬ শতাংশ, আমরা নেটওয়ার্কের ১৪.৪৪ শতাংশ, বেঙ্গল উইন্ডসোরের ১৩.৩১ শতাংশ, জেমিনি সি ফুডের ১১.০৮ শতাংশ, বিকন ফার্মার ১০.৬১ শতাংশ, ফাইন ফুডসের ১০.১৬ শতাংশ, এপেক্স ফুডসের ৯.৯৪ শতাংশ, ইউনিক হোটেলের ৯.৬৮ শতাংশ এবং সোনালী আঁশের শেয়ার দর ৯.২৬ শতাংশ বেড়েছে।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্য ৪০টির বা ১০.৯০ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে। সপ্তাহটিতে ওরিয়ন ইনফিউশনের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের অনাগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি। আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে ওরিয়ন ইনফিউশনের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৬৬২.৪০ টাকায়। আর গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ৫২৭.৫০ টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে কোম্পানিটির শেয়ার দর ১৩৪.৯০ টাকা বা ২০.৩৭ শতাংশ কমেছে। এর মাধ্যমে ওরিয়ন ইনফিউশন ডিএসইর সাপ্তাহিক টপটেন লুজার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে।
ডিএসইতে সাপ্তাহিক টপটেন লুজার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে পদ্মা ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ১০.৪৩ শতাংশ, বসুন্ধরা পেপারের ৮.৮৮ শতাংশ, প্রগ্রেসিভ লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৮.৪৩ শতাংশ, জেনেক্সের ৬.৮৪ শতাংশ, সামিট এলায়েন্স পোর্টের ৬.৭৬ শতাংশ, বিডি ওয়েল্ডিংয়ের ৬.২৯ শতাংশ, হা-ওয়েল টেক্সটাইলের ৫.২৬ শতাংশ, রূপালী ইন্স্যুরেন্সের ৪.৯৫ শতাংশ এবং প্রাইম ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর ৪.৫৯ শতাংশ কমেছে।