৩৫ বছর পর অনুষ্ঠিত রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), হল সংসদ ও সিনেট ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে শুরু হয়ে বিকেল ৪টায় শেষ হয় ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়া। এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন কেন্দ্র থেকে ব্যালট বাক্সগুলো নেয়া হচ্ছে কাজী নজরুল ভোট গণনা হবে। আর ইসলাম মিলনায়তনে। সেখানে এলইডি স্ক্রিনে তা সরাসরি দেখানো হবে।
দিনভর বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে ছিল উৎসবমুখর পরিবেশ। ভোটকেন্দ্রের সামনে প্রার্থী ও তাদের সমর্থকরা সারাদিন অবস্থান করেন। শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে পুরো ক্যাম্পাস জুড়ে ছিল উৎসবের আমেজ।
তবে নির্বাচনে কিছু অভিযোগও উঠেছে। ছাত্রদলসহ কয়েকটি প্যানেল অভিযোগ করেছে, কিছু কেন্দ্রে অতিরিক্ত সই করা ব্যালট পেপার রাখা হয়েছে এবং ভোট দেবার পর অনেকের আঙুলের অমোচনীয় কালি উঠে গেছে। এছাড়া ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়ায় কিছু অব্যবস্থাপনার কথাও বলেছেন তারা।
নির্বাচনে রাকসুর ২৩টি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন ২৪৭ জন প্রার্থী। ১৭টি হলে ১৫টি করে পদে লড়েছেন ৫৯৭ জন প্রার্থী। আর সিনেট ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচনের ৫টি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন ৫৮ জন প্রার্থী। রাকসুতে ভাইস প্রেসিডেন্ট (ভিপি) পদে লড়েছেন ১৮ জন, জেনারেল সেক্রেটারি (জিএস) পদে ১৩ জন এবং অ্যাসিস্ট্যান্ট জেনারেল সেক্রেটারি (এজিএস) পদে ১৬ জন প্রার্থী।
নির্বাচনে মোট ভোটার সংখ্যা ২৮ হাজার ৯০১ জন। এর মধ্যে ছাত্রী ভোটার ১১ হাজার ৩০৫ এবং ছাত্র ভোটার ১৭ হাজার ৫৯৬ জন।
দিনশেষে শিক্ষার্থীরা এখন অপেক্ষায় রয়েছেন ৩৫ বছর পর রাকসুর ভোটের ফলের।
বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৫
৩৫ বছর পর অনুষ্ঠিত রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), হল সংসদ ও সিনেট ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে শুরু হয়ে বিকেল ৪টায় শেষ হয় ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়া। এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন কেন্দ্র থেকে ব্যালট বাক্সগুলো নেয়া হচ্ছে কাজী নজরুল ভোট গণনা হবে। আর ইসলাম মিলনায়তনে। সেখানে এলইডি স্ক্রিনে তা সরাসরি দেখানো হবে।
দিনভর বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে ছিল উৎসবমুখর পরিবেশ। ভোটকেন্দ্রের সামনে প্রার্থী ও তাদের সমর্থকরা সারাদিন অবস্থান করেন। শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে পুরো ক্যাম্পাস জুড়ে ছিল উৎসবের আমেজ।
তবে নির্বাচনে কিছু অভিযোগও উঠেছে। ছাত্রদলসহ কয়েকটি প্যানেল অভিযোগ করেছে, কিছু কেন্দ্রে অতিরিক্ত সই করা ব্যালট পেপার রাখা হয়েছে এবং ভোট দেবার পর অনেকের আঙুলের অমোচনীয় কালি উঠে গেছে। এছাড়া ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়ায় কিছু অব্যবস্থাপনার কথাও বলেছেন তারা।
নির্বাচনে রাকসুর ২৩টি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন ২৪৭ জন প্রার্থী। ১৭টি হলে ১৫টি করে পদে লড়েছেন ৫৯৭ জন প্রার্থী। আর সিনেট ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচনের ৫টি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন ৫৮ জন প্রার্থী। রাকসুতে ভাইস প্রেসিডেন্ট (ভিপি) পদে লড়েছেন ১৮ জন, জেনারেল সেক্রেটারি (জিএস) পদে ১৩ জন এবং অ্যাসিস্ট্যান্ট জেনারেল সেক্রেটারি (এজিএস) পদে ১৬ জন প্রার্থী।
নির্বাচনে মোট ভোটার সংখ্যা ২৮ হাজার ৯০১ জন। এর মধ্যে ছাত্রী ভোটার ১১ হাজার ৩০৫ এবং ছাত্র ভোটার ১৭ হাজার ৫৯৬ জন।
দিনশেষে শিক্ষার্থীরা এখন অপেক্ষায় রয়েছেন ৩৫ বছর পর রাকসুর ভোটের ফলের।