রিহ্যাবের মতামত ছাড়া ঢাকা মহানগর ইমারত নির্মাণ বিধিমালা চূড়ান্ত না করতে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় ও রাজউকের কাছে দাবি জানিয়েছে রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব) ।
আজ রোববার রিহ্যাব থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আবাসন শিল্পের বৃহৎ স্টেকহোল্ডার হচ্ছে রিহ্যাব। অথচ রিহ্যাবের কোনো মতামত ছাড়াই ঢাকা মহানগর ইমারত নির্মাণ বিধিমালা-২০২৪ এর খড়সা তৈরি করা হয়েছে।
রিহ্যাব জানায়, ঢাকা মহানগর ইমারত নির্মাণ বিধিমালা অনুযায়ী ভবন নির্মান করা হয়। যেভাবে নতুন আইন তৈরি করা হচ্ছে তাতে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে সাধারণ নাগরিক, ভূমি মালিক ও ভবন মালিকদের। একই সঙ্গে ক্ষতিগ্রস্ত হবে আবাসন শিল্প। কারণ নতুন বিধিমালা অনুযায়ী ভবনের উচ্চতা ও আয়তন কমবে, একই সঙ্গে ফ্ল্যাটের সংখ্যা হ্রাস পাবে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ উলম্বভাবে ভবন তৈরির দিকে এগিয়ে গেলেও আমরা হাঁটছি উল্টো পথে। আমাদের জমির সংকট আগামীতে আরও বাড়বে। কৃষি জমির ওপর চাপ বাড়বে। অসংখ্য নাগরিকের নিশ্চিত আবাসন ব্যবস্থা ব্যাহত হবে। ফ্ল্যাটের দাম বাড়ার পাশাপাশি বাসা ভাড়া বাড়বে। বাসা ভাড়ার চাপ সামাল দিতে না পেরে অনেক নাগরিক ঢাকা ত্যাগ করতে বাধ্য হবেন। একই সঙ্গে বাড়বে সাবলেট। ফলে নগর জীবন ব্যবস্থায় অসংখ্য জটিলতা তৈরি হবে এবং সংকটে পড়বে আবাসন খাত।
বিবৃতিতে বলা হয়, ইতোপূর্বে বিভিন্ন বিধিমালা প্রস্তুতকালে রিহ্যাবকে সম্পৃক্ত করা হয়েছে। কিন্তু এবার এই বিধিমালার খসড়া প্রণয়নে রিহ্যাবের লিখিত মতামত ও সুপারিশ গ্রহণ করা হয়নি। মূলত একতরফা ভাবেই এই ঢাকা মহানগর ইমারত নির্মাণ বিধিমালা-২০২৪ এর খসড়া তৈরি করা হয়েছে, যা অনভিপ্রেত।
বিবৃতিতে আরো বলা হয়, রিহ্যাব সদস্যরা বিভিন্ন ভবন তৈরি করে ঢাকা শহরের আবাসন সমস্যা সমাধানে কাজ করছে। তারা প্রকল্প বাস্তবায়নে বাস্তবসম্মত তাত্ত্বিক ও প্রায়োগিক জটিলতার সমাধানের মাধ্যমে প্রকল্প সম্পন্ন করে। বাস্তবায়ন পর্যায়ের অভিজ্ঞতা ও কর্মপরিকল্পনা কার্যকর করার ক্ষেত্রে প্রকল্পের সমস্যা ও অসুবিধাসমূহ রিহ্যাব সদস্যরাই মোকাবিলা করে। এজন্য উক্ত বিধিমালার খসড়া প্রস্তুত করার ক্ষেত্রে রিহ্যাবের সুপারিশ ও মতামত গ্রহণ করা অতি আবশ্যক।
রোববার, ২১ এপ্রিল ২০২৪
রিহ্যাবের মতামত ছাড়া ঢাকা মহানগর ইমারত নির্মাণ বিধিমালা চূড়ান্ত না করতে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় ও রাজউকের কাছে দাবি জানিয়েছে রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব) ।
আজ রোববার রিহ্যাব থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আবাসন শিল্পের বৃহৎ স্টেকহোল্ডার হচ্ছে রিহ্যাব। অথচ রিহ্যাবের কোনো মতামত ছাড়াই ঢাকা মহানগর ইমারত নির্মাণ বিধিমালা-২০২৪ এর খড়সা তৈরি করা হয়েছে।
রিহ্যাব জানায়, ঢাকা মহানগর ইমারত নির্মাণ বিধিমালা অনুযায়ী ভবন নির্মান করা হয়। যেভাবে নতুন আইন তৈরি করা হচ্ছে তাতে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে সাধারণ নাগরিক, ভূমি মালিক ও ভবন মালিকদের। একই সঙ্গে ক্ষতিগ্রস্ত হবে আবাসন শিল্প। কারণ নতুন বিধিমালা অনুযায়ী ভবনের উচ্চতা ও আয়তন কমবে, একই সঙ্গে ফ্ল্যাটের সংখ্যা হ্রাস পাবে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ উলম্বভাবে ভবন তৈরির দিকে এগিয়ে গেলেও আমরা হাঁটছি উল্টো পথে। আমাদের জমির সংকট আগামীতে আরও বাড়বে। কৃষি জমির ওপর চাপ বাড়বে। অসংখ্য নাগরিকের নিশ্চিত আবাসন ব্যবস্থা ব্যাহত হবে। ফ্ল্যাটের দাম বাড়ার পাশাপাশি বাসা ভাড়া বাড়বে। বাসা ভাড়ার চাপ সামাল দিতে না পেরে অনেক নাগরিক ঢাকা ত্যাগ করতে বাধ্য হবেন। একই সঙ্গে বাড়বে সাবলেট। ফলে নগর জীবন ব্যবস্থায় অসংখ্য জটিলতা তৈরি হবে এবং সংকটে পড়বে আবাসন খাত।
বিবৃতিতে বলা হয়, ইতোপূর্বে বিভিন্ন বিধিমালা প্রস্তুতকালে রিহ্যাবকে সম্পৃক্ত করা হয়েছে। কিন্তু এবার এই বিধিমালার খসড়া প্রণয়নে রিহ্যাবের লিখিত মতামত ও সুপারিশ গ্রহণ করা হয়নি। মূলত একতরফা ভাবেই এই ঢাকা মহানগর ইমারত নির্মাণ বিধিমালা-২০২৪ এর খসড়া তৈরি করা হয়েছে, যা অনভিপ্রেত।
বিবৃতিতে আরো বলা হয়, রিহ্যাব সদস্যরা বিভিন্ন ভবন তৈরি করে ঢাকা শহরের আবাসন সমস্যা সমাধানে কাজ করছে। তারা প্রকল্প বাস্তবায়নে বাস্তবসম্মত তাত্ত্বিক ও প্রায়োগিক জটিলতার সমাধানের মাধ্যমে প্রকল্প সম্পন্ন করে। বাস্তবায়ন পর্যায়ের অভিজ্ঞতা ও কর্মপরিকল্পনা কার্যকর করার ক্ষেত্রে প্রকল্পের সমস্যা ও অসুবিধাসমূহ রিহ্যাব সদস্যরাই মোকাবিলা করে। এজন্য উক্ত বিধিমালার খসড়া প্রস্তুত করার ক্ষেত্রে রিহ্যাবের সুপারিশ ও মতামত গ্রহণ করা অতি আবশ্যক।