পুরনো ঢাকার ঐহিত্য নিয়ে পহেলা বৈশাখে এক ব্যক্তিক্রমধর্মী প্রদর্শনীর আয়োজন করেছিল বংশালের পারিবারিক উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত জাহানারা ফাউন্ডেশন জাদুঘর। রোববার বিকেলে অনুষ্ঠিত এ বিশেষ প্রদর্শনীতে প্রধান অতিথি ছিলেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। বিশেষ অতিথি ছিলেন গবেষক ড. মমতাজ উদ্দিন, অধ্যাপক ডা. প্রদীপ রায়, এডভোকেট গোলাম আরিফ টিপুর সহধর্মিনী জাহাজন আরা বেগম, ক্রীড়া সংগঠক মাসুদুর রহমান, মালাকারটোলা শহীদ স্মৃতি সংসদের সভাপতি বাবুল দে প্রমুখ। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন জাদুগরের সভাপতি জিনাত পারভীন ও সাধারণ সম্পাদক আনজালূর রহমান।
রাজধানীর বংশালে জাহানারা জাদুঘরের প্রদর্শনীতে শতবর্ষ আগে বংশালের এই পরিবারের ব্যবহৃত ঐতিহ্যবাহী সামগ্রী দিয়ে সাজানো হয় এই বিশেষ প্রদর্শনী। প্রদর্শনীতে ছিল সিল্কের কাপড়ে সোনার পাতের নকশা করা জুতা, সোনায় মোড়া শাড়ি, পিতলের তৈরি বড় থালা, মসলিন শাড়ি, স্বর্ণালংকার, কাঠের আসবাব, হরিণের শিং, দেয়ালঘড়ি, হরেক রকম হারিকেন, লোহার সিন্দুক, পানদান, রুপার তৈরি পানের বাটা, গোলাপজলদানি, পানের কৌটা, সিন্দুক, হ্যাজাক লাইট, নানা তৈজস, কাঠ ও ধাতব উপাদানে তৈরি ফিলিপস ব্র্যান্ডের রেডিও আছে, টেবিল-চেয়ার, রুশ সামায়ার কেটলি, হরিণ, বাঘ ও সাপের চামড়ায় তৈরি পার্স ইত্যাদি।
প্রদর্শনী দেখে উপস্থিত অতিথিরা মুগ্ধ হন। পুরনো ঢাকার এতিহ্যবাহী এত উপাদান দেখে অনেকেই পুরনো ঢাকার ঐহিত্য সম্পর্কে ধারনা লাভ করেন।
সোমবার, ১৫ এপ্রিল ২০২৪
পুরনো ঢাকার ঐহিত্য নিয়ে পহেলা বৈশাখে এক ব্যক্তিক্রমধর্মী প্রদর্শনীর আয়োজন করেছিল বংশালের পারিবারিক উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত জাহানারা ফাউন্ডেশন জাদুঘর। রোববার বিকেলে অনুষ্ঠিত এ বিশেষ প্রদর্শনীতে প্রধান অতিথি ছিলেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। বিশেষ অতিথি ছিলেন গবেষক ড. মমতাজ উদ্দিন, অধ্যাপক ডা. প্রদীপ রায়, এডভোকেট গোলাম আরিফ টিপুর সহধর্মিনী জাহাজন আরা বেগম, ক্রীড়া সংগঠক মাসুদুর রহমান, মালাকারটোলা শহীদ স্মৃতি সংসদের সভাপতি বাবুল দে প্রমুখ। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন জাদুগরের সভাপতি জিনাত পারভীন ও সাধারণ সম্পাদক আনজালূর রহমান।
রাজধানীর বংশালে জাহানারা জাদুঘরের প্রদর্শনীতে শতবর্ষ আগে বংশালের এই পরিবারের ব্যবহৃত ঐতিহ্যবাহী সামগ্রী দিয়ে সাজানো হয় এই বিশেষ প্রদর্শনী। প্রদর্শনীতে ছিল সিল্কের কাপড়ে সোনার পাতের নকশা করা জুতা, সোনায় মোড়া শাড়ি, পিতলের তৈরি বড় থালা, মসলিন শাড়ি, স্বর্ণালংকার, কাঠের আসবাব, হরিণের শিং, দেয়ালঘড়ি, হরেক রকম হারিকেন, লোহার সিন্দুক, পানদান, রুপার তৈরি পানের বাটা, গোলাপজলদানি, পানের কৌটা, সিন্দুক, হ্যাজাক লাইট, নানা তৈজস, কাঠ ও ধাতব উপাদানে তৈরি ফিলিপস ব্র্যান্ডের রেডিও আছে, টেবিল-চেয়ার, রুশ সামায়ার কেটলি, হরিণ, বাঘ ও সাপের চামড়ায় তৈরি পার্স ইত্যাদি।
প্রদর্শনী দেখে উপস্থিত অতিথিরা মুগ্ধ হন। পুরনো ঢাকার এতিহ্যবাহী এত উপাদান দেখে অনেকেই পুরনো ঢাকার ঐহিত্য সম্পর্কে ধারনা লাভ করেন।