বায়ুদূষণকারী অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে ধামরাইয়ে অভিযান চালিয়ে ৭টি ইটভাটাকে ৪১ লাখ টাকা জরিমানা আদায় করেছে পরিবেশ অধিদফতরের ভ্রাম্যমাণ আদালত। পরিবেশ অধিদফতরের ছাড়পত্র না থাকায় জরিমানা আদায় করে ইটভাটাগুলো ভেঙ্গে দিয়ে কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হয়।
মঙ্গলবার পরিবেশ অধিদপ্তরের ঢাকা জেলা কার্যালয়ের মনিটরিং এন্ড এনফোর্সমেন্ট শাখার যৌথ উদ্যোগে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ রেজওয়ান-উল-ইসলাম অভিযান পরিচালনা করেন।
জরিমানা করা ভাটাগুলো হলো; মেসার্স মাহী এন্টারপ্রাইজ ৫ লাখ টাকা, স্বর্ণ ব্রিকস ৫ লাখ টাকা, সততা ব্রিকস-৪; ৫ লাখ টাকা, সততা ব্রিকস-৫; ৫ লাখ টাকা, মেসার্স হিরু এন্টারপ্রাই ৭ লাখ টাকা, মেসার্স সোহাগ ব্রিকস ৭ লাখ টাকা, একে ব্রিকস ৭ লাখ টাকা।
মোবাইল কোর্টে প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন পরিবেশ অধিদপ্তর, ঢাকা জেলা কার্যালয়ের পরিদর্শক হাবিবুর রহমান। উপস্থিত ছিলেন অধিদপ্তরের ঢাকা জেলা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক ইলিয়াস মাহমুদ, সহকারী পরিচালক জেসমিন আক্তার ও পরিদর্শক এস.এম মনজুর-উল-আলম।
ইলিয়াস মাহমুদ বলেন, ‘বায়ুদূষণকারী অবৈধ ইটভাটা ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ভবিষ্যতে এ ধরনের মোবাইল কোর্ট কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।’
এনফোর্সমেন্ট কার্যক্রম পরিচালনায় পুলিশ, র্যাব-৪ এবং ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স এর একটি দল উপস্থিত থেকে প্রয়োজনীয় আইনগত সহযোগিতা করে।
মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪
বায়ুদূষণকারী অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে ধামরাইয়ে অভিযান চালিয়ে ৭টি ইটভাটাকে ৪১ লাখ টাকা জরিমানা আদায় করেছে পরিবেশ অধিদফতরের ভ্রাম্যমাণ আদালত। পরিবেশ অধিদফতরের ছাড়পত্র না থাকায় জরিমানা আদায় করে ইটভাটাগুলো ভেঙ্গে দিয়ে কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হয়।
মঙ্গলবার পরিবেশ অধিদপ্তরের ঢাকা জেলা কার্যালয়ের মনিটরিং এন্ড এনফোর্সমেন্ট শাখার যৌথ উদ্যোগে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ রেজওয়ান-উল-ইসলাম অভিযান পরিচালনা করেন।
জরিমানা করা ভাটাগুলো হলো; মেসার্স মাহী এন্টারপ্রাইজ ৫ লাখ টাকা, স্বর্ণ ব্রিকস ৫ লাখ টাকা, সততা ব্রিকস-৪; ৫ লাখ টাকা, সততা ব্রিকস-৫; ৫ লাখ টাকা, মেসার্স হিরু এন্টারপ্রাই ৭ লাখ টাকা, মেসার্স সোহাগ ব্রিকস ৭ লাখ টাকা, একে ব্রিকস ৭ লাখ টাকা।
মোবাইল কোর্টে প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন পরিবেশ অধিদপ্তর, ঢাকা জেলা কার্যালয়ের পরিদর্শক হাবিবুর রহমান। উপস্থিত ছিলেন অধিদপ্তরের ঢাকা জেলা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক ইলিয়াস মাহমুদ, সহকারী পরিচালক জেসমিন আক্তার ও পরিদর্শক এস.এম মনজুর-উল-আলম।
ইলিয়াস মাহমুদ বলেন, ‘বায়ুদূষণকারী অবৈধ ইটভাটা ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ভবিষ্যতে এ ধরনের মোবাইল কোর্ট কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।’
এনফোর্সমেন্ট কার্যক্রম পরিচালনায় পুলিশ, র্যাব-৪ এবং ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স এর একটি দল উপস্থিত থেকে প্রয়োজনীয় আইনগত সহযোগিতা করে।