প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে
আজ বৃহস্পতিবার বেলা সোয়া ১১টার দিকে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ পরিবারের স্বজনেরা ঢাকার শাহবাগ মোড় অবরোধ করেন। এতে ওই এলাকার যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়, আশপাশের রাস্তাতেও তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়।
এর আগে সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশে অবস্থান ও সমাবেশ করেন শহীদ পরিবারের স্বজনেরা। সমাবেশে মিরপুর ১০ নম্বরে শহীদ হাসান আলভীর বাবা আবুল হাসান বলেন, "প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে কথা না বলা পর্যন্ত আমরা রাজপথ ছাড়ব না।"
শহীদ সিফাত হোসেনের বাবা মো. কামাল হাওলাদার বলেন, "বিচারের নামে প্রহসন চলছে, কিন্তু আসামিদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে না।"
শহীদ পরিবারের স্বজনেরা পাঁচ দফা দাবি জানিয়েছেন—
১. প্রতিটি হত্যার বিচার নিশ্চিত করতে ১০ দিনের মধ্যে আসামিদের গ্রেপ্তার করতে হবে।
২. শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিতে হবে।
৩. শহীদ পরিবারের দ্রুত পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করতে হবে।
৪. শহীদ পরিবারের সঙ্গে আলোচনা করে ন্যায্য সম্মানী নির্ধারণ করতে হবে।
৫. শহীদ পরিবারের জন্য মাসিক সম্মানীর দ্রুত ব্যবস্থা করতে হবে।
শহীদ পরিবারের স্বজনেরা জানিয়েছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে দেখা না হওয়া পর্যন্ত তারা অবরোধ তুলে নেবেন না।
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে
বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
আজ বৃহস্পতিবার বেলা সোয়া ১১টার দিকে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ পরিবারের স্বজনেরা ঢাকার শাহবাগ মোড় অবরোধ করেন। এতে ওই এলাকার যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়, আশপাশের রাস্তাতেও তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়।
এর আগে সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশে অবস্থান ও সমাবেশ করেন শহীদ পরিবারের স্বজনেরা। সমাবেশে মিরপুর ১০ নম্বরে শহীদ হাসান আলভীর বাবা আবুল হাসান বলেন, "প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে কথা না বলা পর্যন্ত আমরা রাজপথ ছাড়ব না।"
শহীদ সিফাত হোসেনের বাবা মো. কামাল হাওলাদার বলেন, "বিচারের নামে প্রহসন চলছে, কিন্তু আসামিদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে না।"
শহীদ পরিবারের স্বজনেরা পাঁচ দফা দাবি জানিয়েছেন—
১. প্রতিটি হত্যার বিচার নিশ্চিত করতে ১০ দিনের মধ্যে আসামিদের গ্রেপ্তার করতে হবে।
২. শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিতে হবে।
৩. শহীদ পরিবারের দ্রুত পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করতে হবে।
৪. শহীদ পরিবারের সঙ্গে আলোচনা করে ন্যায্য সম্মানী নির্ধারণ করতে হবে।
৫. শহীদ পরিবারের জন্য মাসিক সম্মানীর দ্রুত ব্যবস্থা করতে হবে।
শহীদ পরিবারের স্বজনেরা জানিয়েছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে দেখা না হওয়া পর্যন্ত তারা অবরোধ তুলে নেবেন না।