বন্ধ হচ্ছে ট্রাফিক পুলিশের হাতের ইশারায় যান নিয়ন্ত্রণ
রাজধানীর একটি মোড়ে নতুন সিগন্যাল বাতিতে নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে যান চলাচল -সংবাদ
মাঝে শুধু হাতের ইশারায় চলতো রাজধানীর যানবাহন নিয়ন্ত্রণ। ফলে রাজধানীর ট্রাফিক সিগন্যালের বাতিগুলো অকেজো হয়ে পড়েছিল। তবে রাজধানীতে আবারও ট্রাফিক মোড়গুলোতে টাইমারসংযুক্ত সিগন্যাল বাতি চালু হচ্ছে। গাড়ি চালাতে হবে সিগন্যাল মান্য করেই। সিগনাল অমান্য করলে সাজা ভোগ করতে হবে।
প্রাথমিক অবস্থায় ২১টি পয়েন্টে সিগন্যাল লাইট চালু করার টার্গেট নেয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে ৭টি পয়েন্টে সিগন্যাল লাইটচালু করা হয়েছে। পাইলট প্রজেক্ট হিসেবে এসব পয়েন্টে সিগন্যাল লাইট চালু করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
পর্যায়ক্রমে অন্য ট্রাফিক সিগন্যালগুলোতে লাইট নতুন করেচালু করা হবে। এ লক্ষ্যে কাজ চলছে।ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগের অতিরিক্ত কমিশনার (ডিআইজি) জিললুর রহমান এসব তথ্য জানিয়েছেন।
ট্রাফিক বিভাগ থেকে জানা গেছে, রাজধানীর মৎস্য ভবন ট্রাফিক মোড় থেকে আব্দুল্লাহপুর পর্যন্ত পরীক্ষামূলকভাবে ট্রাফিক লাইটগুলো চালুর উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে বাংলামোটর ক্রসিং, ফার্মগেট ক্রসিং, বিজয় সরণি, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের সামনের ক্রসিং হোটেল ইন্টার কন্টিনেন্টাল মোড় সিগনাল ও জাহাঙ্গীর গেইটসহ ৭টি মোড়ে সিগন্যাল পয়েন্ট চালু করা হয়েছে। অন্যগুলোর কাজ চলছে।
দিন কয়েক আগেও রাজধানীর বিজয় সরণিতে গাড়ি ১৫-২০ মিনিট আটকে থাকতে হতো। কিন্তু কিছুদিন ধরে নতুন সিগন্যাল বাতি চালু হওয়ায় সেখানে দুই তিন মিনিটের বেশি সময় লাগছে না। ট্রাফিকের হাতের ইশারাও লাগছে না।
ট্রাফিক বিভাগ থেকে জানিয়েছেন, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট)-এর শিক্ষকের সহায়তায় এ কাজ হাতে নেয়া হয়েছে। সিগন্যাল লাইটগুলো পরীক্ষামূলকভাবে অটোমেটিক চলবে। এর সিগন্যাল লাইনগুলোর সকালে ও বিকেলে লাইটগুলো সময় নিয়ন্ত্রণ করা হবে।
পর্যাক্রমে আবারও রাজধানীর সব এলাকায় আবারও সিগন্যাল লাইট জ্বলবে বলে ট্রাফিক বিভাগ আশাবাদী।
ট্রাফিকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা সংবাদকে জানান, মোড়ে মোড়ে সিগন্যাল লাইট নতুন করে চালু করা ছাড়া ও বিভিন্ন পয়েন্টে যানবাহনের গতি নিয়ন্ত্রণে আধুনিক প্রযুক্তি ও ভিডিও ক্যামেরা দিয়ে গতি তদারকি করা হবে। এতে অতিরিক্ত গতির যানবাহন আইন অমান্য করলে জরিমানাসহ ট্রাফিক আইনে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন। এ লক্ষ্যে কাজ চলছে। ইতোমধ্যে রাজধানীর কয়েকটি স্থানে গোপনে ভিডিও ধারণ করে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।
বন্ধ হচ্ছে ট্রাফিক পুলিশের হাতের ইশারায় যান নিয়ন্ত্রণ
রাজধানীর একটি মোড়ে নতুন সিগন্যাল বাতিতে নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে যান চলাচল -সংবাদ
বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৫
মাঝে শুধু হাতের ইশারায় চলতো রাজধানীর যানবাহন নিয়ন্ত্রণ। ফলে রাজধানীর ট্রাফিক সিগন্যালের বাতিগুলো অকেজো হয়ে পড়েছিল। তবে রাজধানীতে আবারও ট্রাফিক মোড়গুলোতে টাইমারসংযুক্ত সিগন্যাল বাতি চালু হচ্ছে। গাড়ি চালাতে হবে সিগন্যাল মান্য করেই। সিগনাল অমান্য করলে সাজা ভোগ করতে হবে।
প্রাথমিক অবস্থায় ২১টি পয়েন্টে সিগন্যাল লাইট চালু করার টার্গেট নেয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে ৭টি পয়েন্টে সিগন্যাল লাইটচালু করা হয়েছে। পাইলট প্রজেক্ট হিসেবে এসব পয়েন্টে সিগন্যাল লাইট চালু করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
পর্যায়ক্রমে অন্য ট্রাফিক সিগন্যালগুলোতে লাইট নতুন করেচালু করা হবে। এ লক্ষ্যে কাজ চলছে।ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগের অতিরিক্ত কমিশনার (ডিআইজি) জিললুর রহমান এসব তথ্য জানিয়েছেন।
ট্রাফিক বিভাগ থেকে জানা গেছে, রাজধানীর মৎস্য ভবন ট্রাফিক মোড় থেকে আব্দুল্লাহপুর পর্যন্ত পরীক্ষামূলকভাবে ট্রাফিক লাইটগুলো চালুর উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে বাংলামোটর ক্রসিং, ফার্মগেট ক্রসিং, বিজয় সরণি, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের সামনের ক্রসিং হোটেল ইন্টার কন্টিনেন্টাল মোড় সিগনাল ও জাহাঙ্গীর গেইটসহ ৭টি মোড়ে সিগন্যাল পয়েন্ট চালু করা হয়েছে। অন্যগুলোর কাজ চলছে।
দিন কয়েক আগেও রাজধানীর বিজয় সরণিতে গাড়ি ১৫-২০ মিনিট আটকে থাকতে হতো। কিন্তু কিছুদিন ধরে নতুন সিগন্যাল বাতি চালু হওয়ায় সেখানে দুই তিন মিনিটের বেশি সময় লাগছে না। ট্রাফিকের হাতের ইশারাও লাগছে না।
ট্রাফিক বিভাগ থেকে জানিয়েছেন, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট)-এর শিক্ষকের সহায়তায় এ কাজ হাতে নেয়া হয়েছে। সিগন্যাল লাইটগুলো পরীক্ষামূলকভাবে অটোমেটিক চলবে। এর সিগন্যাল লাইনগুলোর সকালে ও বিকেলে লাইটগুলো সময় নিয়ন্ত্রণ করা হবে।
পর্যাক্রমে আবারও রাজধানীর সব এলাকায় আবারও সিগন্যাল লাইট জ্বলবে বলে ট্রাফিক বিভাগ আশাবাদী।
ট্রাফিকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা সংবাদকে জানান, মোড়ে মোড়ে সিগন্যাল লাইট নতুন করে চালু করা ছাড়া ও বিভিন্ন পয়েন্টে যানবাহনের গতি নিয়ন্ত্রণে আধুনিক প্রযুক্তি ও ভিডিও ক্যামেরা দিয়ে গতি তদারকি করা হবে। এতে অতিরিক্ত গতির যানবাহন আইন অমান্য করলে জরিমানাসহ ট্রাফিক আইনে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন। এ লক্ষ্যে কাজ চলছে। ইতোমধ্যে রাজধানীর কয়েকটি স্থানে গোপনে ভিডিও ধারণ করে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।