রাজধানীর বাংলামোটরে রাহাত টাওয়ারে লাগা আগুন ফায়ার সার্ভিসের ১১টি ইউনিটের প্রায় দেড় ঘণ্টার চেষ্টায় নিয়ন্ত্রণে এসেছে। ভবনটিতে যমুনা টিভির সেন্টার রয়েছে।
শনিবার (৬ জানুয়ারি) দুপুর সাড়ে ১২টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে বলে ফায়ার সার্ভিস থেকে জানানো হয়। আগুন সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আসে ১টা ১২ মিনিটে।
ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক (অপারেশন্স) জিল্লুর রহমান বলেন, ‘আমরা ১১টি ইউনিট কাজ করে ১২টা ৩০মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়েছি। এসি বা ইলেট্রনিক সরঞ্জাম থেকে আগুন লাগতে পারে। তবে এটি তদন্ত ছাড়া সঠিকভাবে বলা যাবে না। আর কোনো ফ্লোরে আগুন ছড়াবে না বলে আশা করছি। সম্পূর্ণ অপারেশন শেষ করতে আরও এক ঘণ্টার মতো সময় লাগবে।’
আগুন নিয়ন্ত্রণে বলা হলেও প্রচুর ধোয়া বের হওয়ার কারণ হিসেবে ফায়ার সার্ভিসের এই কর্মকর্তা বলেন, ‘আগুন নিয়ন্ত্রণে মানে আগুনের ফ্লেইম নাই। ফ্লেইম না থাকলেও ঘরে বিভিন্ন দাহ্য পদার্থ থাকে সেখান থেকে ধোঁয়া বের হতে থাকে।’
আগুনের সূত্রপাত জানতে চাইলে তিনি বলেন, এখনও আগুন লাগার সঠিক কারণ জানা যাইনি। তবে সর্ট সার্কিট কিংবা এসি থেকে আগুন লাগতে পারে প্রাথমিক ধারণা করা যাচ্ছে বলে জানান এই কর্মকর্তা।
ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে তিনি বলেন, আগুন লেগেছে ভবনটির ১১ তলায়। আর ওখানে যমুনা টেলিভিশনের অফিস রয়েছে। যমুনা টেলিভিশন সূত্র জানিয়েছে তাদের কারও কোন ক্ষতি হয়নি। এছাড়া আসবাবপত্রসহ অন্যান্য ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ পরে জানা যাবে বলে জানান তিনি।
ভবনের ভেতরে কেউ আটকা নেই বলে যমুনা টেলিভিশনের পক্ষ জানানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন জিল্লুর রহমান। তিনি বলেন, ‘আগুন সম্পূর্ণ নির্বাপন হওয়ার পর আমরা প্রত্যেকটি রুম সার্চ করে দেখব। প্রাথমিকভাবে যমুনার লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জেনেছি, তারা এসি থেকে ধোঁয়া বের হতে দেখেছেন।’
এর আগে বাহিনীটির কন্ট্রোল রুম থেকে জানানো হয়, বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা ৪ মিনিটে রাহাত টাওয়ারে আগুন লাগার খবর আসে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ৯টি ইউনিট মোতায়েন করা হয়। পরে আরও দুটি ইউনিট যোগ করা হয়।
ভবনটির ১১ তলায় যমুনা টিভির সেন্টার। সেখানেই আগুনের সূত্রপাত বলে ধারণা করা হচ্ছে।
তামিম নামে যমুনা টেলিভিশনের একজন স্টাফ বলেন, ‘এসি থেকে ধোয়া দেখেছি, কিন্তু বেশি ধোঁয়ার কারণে আগুনের কাছে যাওয়া যাচ্ছিল না। কিছুক্ষণ চেষ্টার পর ফায়ার এলার্ম বাজিয়ে সবাইকে নিয়ে নিচে নেমে আসি।’
ঘটনাস্থলে ফায়ার সার্ভিসের পাশাপাশি র্যাব ও পুলিশের অনেক সদস্য উপস্থিত রয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ০৬ জানুয়ারী ২০২২
রাজধানীর বাংলামোটরে রাহাত টাওয়ারে লাগা আগুন ফায়ার সার্ভিসের ১১টি ইউনিটের প্রায় দেড় ঘণ্টার চেষ্টায় নিয়ন্ত্রণে এসেছে। ভবনটিতে যমুনা টিভির সেন্টার রয়েছে।
শনিবার (৬ জানুয়ারি) দুপুর সাড়ে ১২টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে বলে ফায়ার সার্ভিস থেকে জানানো হয়। আগুন সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আসে ১টা ১২ মিনিটে।
ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক (অপারেশন্স) জিল্লুর রহমান বলেন, ‘আমরা ১১টি ইউনিট কাজ করে ১২টা ৩০মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়েছি। এসি বা ইলেট্রনিক সরঞ্জাম থেকে আগুন লাগতে পারে। তবে এটি তদন্ত ছাড়া সঠিকভাবে বলা যাবে না। আর কোনো ফ্লোরে আগুন ছড়াবে না বলে আশা করছি। সম্পূর্ণ অপারেশন শেষ করতে আরও এক ঘণ্টার মতো সময় লাগবে।’
আগুন নিয়ন্ত্রণে বলা হলেও প্রচুর ধোয়া বের হওয়ার কারণ হিসেবে ফায়ার সার্ভিসের এই কর্মকর্তা বলেন, ‘আগুন নিয়ন্ত্রণে মানে আগুনের ফ্লেইম নাই। ফ্লেইম না থাকলেও ঘরে বিভিন্ন দাহ্য পদার্থ থাকে সেখান থেকে ধোঁয়া বের হতে থাকে।’
আগুনের সূত্রপাত জানতে চাইলে তিনি বলেন, এখনও আগুন লাগার সঠিক কারণ জানা যাইনি। তবে সর্ট সার্কিট কিংবা এসি থেকে আগুন লাগতে পারে প্রাথমিক ধারণা করা যাচ্ছে বলে জানান এই কর্মকর্তা।
ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে তিনি বলেন, আগুন লেগেছে ভবনটির ১১ তলায়। আর ওখানে যমুনা টেলিভিশনের অফিস রয়েছে। যমুনা টেলিভিশন সূত্র জানিয়েছে তাদের কারও কোন ক্ষতি হয়নি। এছাড়া আসবাবপত্রসহ অন্যান্য ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ পরে জানা যাবে বলে জানান তিনি।
ভবনের ভেতরে কেউ আটকা নেই বলে যমুনা টেলিভিশনের পক্ষ জানানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন জিল্লুর রহমান। তিনি বলেন, ‘আগুন সম্পূর্ণ নির্বাপন হওয়ার পর আমরা প্রত্যেকটি রুম সার্চ করে দেখব। প্রাথমিকভাবে যমুনার লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জেনেছি, তারা এসি থেকে ধোঁয়া বের হতে দেখেছেন।’
এর আগে বাহিনীটির কন্ট্রোল রুম থেকে জানানো হয়, বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা ৪ মিনিটে রাহাত টাওয়ারে আগুন লাগার খবর আসে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ৯টি ইউনিট মোতায়েন করা হয়। পরে আরও দুটি ইউনিট যোগ করা হয়।
ভবনটির ১১ তলায় যমুনা টিভির সেন্টার। সেখানেই আগুনের সূত্রপাত বলে ধারণা করা হচ্ছে।
তামিম নামে যমুনা টেলিভিশনের একজন স্টাফ বলেন, ‘এসি থেকে ধোয়া দেখেছি, কিন্তু বেশি ধোঁয়ার কারণে আগুনের কাছে যাওয়া যাচ্ছিল না। কিছুক্ষণ চেষ্টার পর ফায়ার এলার্ম বাজিয়ে সবাইকে নিয়ে নিচে নেমে আসি।’
ঘটনাস্থলে ফায়ার সার্ভিসের পাশাপাশি র্যাব ও পুলিশের অনেক সদস্য উপস্থিত রয়েছে।