জামালপুরে আট বছর আগে লিটন (২০) কলেজছাত্র হত্যা মামলায় ৭ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। একই সঙ্গে ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড ও অনাদায়ে আরও দুই বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
মঙ্গলবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১টার জামালপুরের সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. এহসানুল হক ছয় আসামির উপস্থিতিতে এ রায় দেন।রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী (এপিপি) মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম।
দণ্ডিতরা হলেন- সদর উপজেলার রামদেব বাড়ি গ্রামের মো. মজিবুর রহমান ভুট্টো (৪৫) ও তার ছেলে মো. মিজান (২০), একই গ্রামের মো. সোহেল (২৫), মো. সুমন (২৬), মো. লাভলু (২০), হেলাল উদ্দিন (৩৫) এবং মো. মিজান (২১)। তাদের মধ্যে মজিবুর রহমান ভুট্টো পলাতক রয়েছেন।
মামলার এপিপি মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর সাংবাদিকদের বলেন, ২০১৬ সালের ১৩ জানুয়ারি সদর উপজেলার রশিদপুর ইউনিয়নের গোপীনাথপুর এলাকায় কলেজছাত্র লিটনকে গলাকেটে হত্যার পর লাশ পুড়িয়ে ফেলার চেষ্টা করে আসামিরা।
লিটন তুলশীপুর ডিগ্রি কলেজের উচ্চ মাধ্যমিক ছাত্র ছিলেন। এ ছাড়া তিনি স্থানীয় একটি সমিতির সদস্য ছিলেন। সেখানকার টাকা লেনদেন নিয়ে এ হত্যাকাণ্ড ঘটে। এ ঘটনায় পরদিন লিটনের বাবা আব্দুস সামাদ বাদী হয়ে সদর থানায় হত্যা মামলা করেন।
তদন্ত শেষে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। ১৪ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত এ রায় দিল।
মঙ্গলবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
জামালপুরে আট বছর আগে লিটন (২০) কলেজছাত্র হত্যা মামলায় ৭ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। একই সঙ্গে ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড ও অনাদায়ে আরও দুই বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
মঙ্গলবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১টার জামালপুরের সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. এহসানুল হক ছয় আসামির উপস্থিতিতে এ রায় দেন।রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী (এপিপি) মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম।
দণ্ডিতরা হলেন- সদর উপজেলার রামদেব বাড়ি গ্রামের মো. মজিবুর রহমান ভুট্টো (৪৫) ও তার ছেলে মো. মিজান (২০), একই গ্রামের মো. সোহেল (২৫), মো. সুমন (২৬), মো. লাভলু (২০), হেলাল উদ্দিন (৩৫) এবং মো. মিজান (২১)। তাদের মধ্যে মজিবুর রহমান ভুট্টো পলাতক রয়েছেন।
মামলার এপিপি মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর সাংবাদিকদের বলেন, ২০১৬ সালের ১৩ জানুয়ারি সদর উপজেলার রশিদপুর ইউনিয়নের গোপীনাথপুর এলাকায় কলেজছাত্র লিটনকে গলাকেটে হত্যার পর লাশ পুড়িয়ে ফেলার চেষ্টা করে আসামিরা।
লিটন তুলশীপুর ডিগ্রি কলেজের উচ্চ মাধ্যমিক ছাত্র ছিলেন। এ ছাড়া তিনি স্থানীয় একটি সমিতির সদস্য ছিলেন। সেখানকার টাকা লেনদেন নিয়ে এ হত্যাকাণ্ড ঘটে। এ ঘটনায় পরদিন লিটনের বাবা আব্দুস সামাদ বাদী হয়ে সদর থানায় হত্যা মামলা করেন।
তদন্ত শেষে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। ১৪ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত এ রায় দিল।