জুলাই আন্দোলন ঘিরে দায়ের হওয়া হত্যা ও হত্যাচেষ্টা মামলায় সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার, সাবেক তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এবং ডিএমপির সাবেক উপ-পুলিশ কমিশনার মো. শহিদুল্লাহকে গ্রেপ্তার দেখিয়েছে আদালত।
বুধবার ঢাকার মহানগর হাকিম দিলরুবা আফরোজ তিথি তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনের শুনানি শেষে এ আদেশ দেন।
প্রত্যেককে পৃথক মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। ইনু ও পলককে পশ্চিম রামপুরায় রমজান মিয়া হত্যা মামলায়, কামাল আহমেদ মজুমদারকে মিরপুরে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী শাহরিয়ার হাসান আলভী হত্যা মামলায় এবং মো. শহিদুল্লাহকে রাজধানীর ভাটারা থানায় দায়ের করা শামিম মিয়াকে হত্যাচেষ্টা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
সকাল সাড়ে ১০টার দিকে চারজনকে আদালতে হাজির করা হয়। মাত্র তিন মিনিটের শুনানির মধ্য দিয়ে আদালত তাদের গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ দেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ও ঢাকা মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর ওমর ফারুক ফারুকী।
২০২৪ সালের ১৯ জুলাই পশ্চিম রামপুরা ওয়াপদা রোড এলাকায় সরকারবিরোধী আন্দোলনে অংশ নেন রমজান মিয়া। অভিযোগ অনুযায়ী, সকাল ১০টার দিকে আন্দোলন চলাকালে আসামিদের ছোড়া গুলিতে গুরুতর আহত হন রমজান। হাসপাতালে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়। পরে ২৬ মে হাতিরঝিল থানায় মামলাটি দায়ের করা হয়।
একই বছরের ৪ আগস্ট মিরপুর ১০ নম্বরের কাছে আন্দোলনে অংশ নেন নবম শ্রেণির ছাত্র শাহরিয়ার হাসান আলভী। বিকাল ৪টার দিকে তার বুকে গুলি লাগে। হাসপাতালে নেওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই তার মৃত্যু হয়।
২০২৪ সালের ১৯ জুলাই দুপুরে ভাটারা এলাকা থেকে মিছিল নিয়ে শাহবাগের দিকে যাচ্ছিলেন শামিম মিয়া। তখন বেলা সাড়ে ১২টার দিকে পুলিশের গুলি ও হামলায় তার শরীরে চারটি গুলি লাগে। তিনি পরে চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হন। ২০২৫ সালের ২২ জানুয়ারি নিজেই বাদী হয়ে মামলা করেন।
বুধবার, ২৫ জুন ২০২৫
জুলাই আন্দোলন ঘিরে দায়ের হওয়া হত্যা ও হত্যাচেষ্টা মামলায় সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার, সাবেক তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এবং ডিএমপির সাবেক উপ-পুলিশ কমিশনার মো. শহিদুল্লাহকে গ্রেপ্তার দেখিয়েছে আদালত।
বুধবার ঢাকার মহানগর হাকিম দিলরুবা আফরোজ তিথি তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনের শুনানি শেষে এ আদেশ দেন।
প্রত্যেককে পৃথক মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। ইনু ও পলককে পশ্চিম রামপুরায় রমজান মিয়া হত্যা মামলায়, কামাল আহমেদ মজুমদারকে মিরপুরে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী শাহরিয়ার হাসান আলভী হত্যা মামলায় এবং মো. শহিদুল্লাহকে রাজধানীর ভাটারা থানায় দায়ের করা শামিম মিয়াকে হত্যাচেষ্টা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
সকাল সাড়ে ১০টার দিকে চারজনকে আদালতে হাজির করা হয়। মাত্র তিন মিনিটের শুনানির মধ্য দিয়ে আদালত তাদের গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ দেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ও ঢাকা মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর ওমর ফারুক ফারুকী।
২০২৪ সালের ১৯ জুলাই পশ্চিম রামপুরা ওয়াপদা রোড এলাকায় সরকারবিরোধী আন্দোলনে অংশ নেন রমজান মিয়া। অভিযোগ অনুযায়ী, সকাল ১০টার দিকে আন্দোলন চলাকালে আসামিদের ছোড়া গুলিতে গুরুতর আহত হন রমজান। হাসপাতালে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়। পরে ২৬ মে হাতিরঝিল থানায় মামলাটি দায়ের করা হয়।
একই বছরের ৪ আগস্ট মিরপুর ১০ নম্বরের কাছে আন্দোলনে অংশ নেন নবম শ্রেণির ছাত্র শাহরিয়ার হাসান আলভী। বিকাল ৪টার দিকে তার বুকে গুলি লাগে। হাসপাতালে নেওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই তার মৃত্যু হয়।
২০২৪ সালের ১৯ জুলাই দুপুরে ভাটারা এলাকা থেকে মিছিল নিয়ে শাহবাগের দিকে যাচ্ছিলেন শামিম মিয়া। তখন বেলা সাড়ে ১২টার দিকে পুলিশের গুলি ও হামলায় তার শরীরে চারটি গুলি লাগে। তিনি পরে চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হন। ২০২৫ সালের ২২ জানুয়ারি নিজেই বাদী হয়ে মামলা করেন।