রাজধানীর পল্লবীতে পাঁচ কোটি টাকা চাঁদা দাবিতে একটি আবাসনপ্রতিষ্ঠানের কার্যালয়ে হামলা ও গুলির ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার দিবাগত রাতে মিরপুরের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন নিলয় হোসেন বাপ্পী, মামুন মোল্লা ও মোহাম্মদ রায়হান। পল্লবী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিউল ইসলাম জানান, এ ঘটনায় একটি মামলা হয়েছে। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সাত দিন করে রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
গত শুক্রবার বিকেলে একদল লোক অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে এ কে বিল্ডার্সের কার্যালয়ে হামলা চালায়। হামলাকারীরা এ সময় চারটি গুলি চালায় বলে জানিয়েছে পুলিশ। গুলিতে শরিফুল ইসলাম নামে প্রতিষ্ঠানটির একজন কর্মকর্তা আহত হন। তাঁকে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এ কে বিল্ডার্সের চেয়ারম্যান মো. কাইউম আলী খানের ছেলে আমিমুল এহসান জানান, তিন সপ্তাহ আগে জামিল নামে একজন তাঁর বাবার কাছে পাঁচ কোটি টাকা দাবি করেন। টাকা না দেওয়ায় দুই দফায় তাঁদের প্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়ে সিসি ক্যামেরাসহ বিভিন্ন জিনিস নিয়ে যায় সন্ত্রাসীরা। শুক্রবার ৩০ থেকে ৪০ জন সন্ত্রাসী আবারও হামলা চালায় এবং গুলি করে, এতে একজন আহত হন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, চাঁদা দাবি ও হামলার ঘটনায় গত বৃহস্পতিবার পল্লবী থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন এ কে বিল্ডার্সের চেয়ারম্যান কাইউম আলী। জিডিতে তিনি অভিযোগ করেন, ২৭ জুন প্রথমবার এবং ৪ জুলাই দ্বিতীয়বার তাঁর ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলা চালানো হয়। হামলাকারীরা ভয়ভীতি ও প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে। জিডির পর শুক্রবার আবারও হামলা হয়।
রোববার, ১৩ জুলাই ২০২৫
রাজধানীর পল্লবীতে পাঁচ কোটি টাকা চাঁদা দাবিতে একটি আবাসনপ্রতিষ্ঠানের কার্যালয়ে হামলা ও গুলির ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার দিবাগত রাতে মিরপুরের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন নিলয় হোসেন বাপ্পী, মামুন মোল্লা ও মোহাম্মদ রায়হান। পল্লবী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিউল ইসলাম জানান, এ ঘটনায় একটি মামলা হয়েছে। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সাত দিন করে রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
গত শুক্রবার বিকেলে একদল লোক অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে এ কে বিল্ডার্সের কার্যালয়ে হামলা চালায়। হামলাকারীরা এ সময় চারটি গুলি চালায় বলে জানিয়েছে পুলিশ। গুলিতে শরিফুল ইসলাম নামে প্রতিষ্ঠানটির একজন কর্মকর্তা আহত হন। তাঁকে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এ কে বিল্ডার্সের চেয়ারম্যান মো. কাইউম আলী খানের ছেলে আমিমুল এহসান জানান, তিন সপ্তাহ আগে জামিল নামে একজন তাঁর বাবার কাছে পাঁচ কোটি টাকা দাবি করেন। টাকা না দেওয়ায় দুই দফায় তাঁদের প্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়ে সিসি ক্যামেরাসহ বিভিন্ন জিনিস নিয়ে যায় সন্ত্রাসীরা। শুক্রবার ৩০ থেকে ৪০ জন সন্ত্রাসী আবারও হামলা চালায় এবং গুলি করে, এতে একজন আহত হন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, চাঁদা দাবি ও হামলার ঘটনায় গত বৃহস্পতিবার পল্লবী থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন এ কে বিল্ডার্সের চেয়ারম্যান কাইউম আলী। জিডিতে তিনি অভিযোগ করেন, ২৭ জুন প্রথমবার এবং ৪ জুলাই দ্বিতীয়বার তাঁর ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলা চালানো হয়। হামলাকারীরা ভয়ভীতি ও প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে। জিডির পর শুক্রবার আবারও হামলা হয়।