ঢাকার গুলশান থানায় দায়ের করা অর্থপাচার মামলায় বিএসবি গ্লোবাল নেটওয়ার্কের চেয়ারম্যান এম কে খায়রুল বাশারের ১০ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
মঙ্গলবার শুনানি শেষে ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম ছানাউল্যাহ এ আদেশ দেন।
আদালতে গুলশান থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই মোক্তার হোসেন জানান, আসামিকে আদালতে হাজির করে ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই খালিদ সাইফুল্লাহ। শুনানি শেষে আদালত রিমান্ডের আবেদন মঞ্জুর করেন।
এর আগে সোমবার দুপুর ১টার দিকে ধানমন্ডি এলাকা থেকে খায়রুল বাশারকে গ্রেপ্তার করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, খায়রুল বাশার, তার স্ত্রী খন্দকার সেলিমা রওশন এবং ছেলে আরশ ইবনে বাশার মিলে চটকদার বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ফাঁদে ফেলে বিপুল পরিমাণ অর্থ হাতিয়ে নিয়েছেন। উচ্চশিক্ষার জন্য ১৪১ শিক্ষার্থীকে বিদেশ পাঠানোর প্রতিশ্রুতি দিয়ে তারা মোট ১৮ কোটি ২৯ লাখ ৫৭ হাজার ৬৮০ টাকা আত্মসাৎ করেন।
এই অভিযোগের ভিত্তিতে চলতি বছরের ৪ মে সিআইডির এসআই রুহুল আমিন বাদী হয়ে গুলশান থানায় মামলা করেন।
এর আগে, ২০২৩ সালের ১৭ অক্টোবর ঢাকায় একদল ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী খায়রুল বাশার ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে প্রায় ২০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ করেছিলেন।
মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫
ঢাকার গুলশান থানায় দায়ের করা অর্থপাচার মামলায় বিএসবি গ্লোবাল নেটওয়ার্কের চেয়ারম্যান এম কে খায়রুল বাশারের ১০ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
মঙ্গলবার শুনানি শেষে ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম ছানাউল্যাহ এ আদেশ দেন।
আদালতে গুলশান থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই মোক্তার হোসেন জানান, আসামিকে আদালতে হাজির করে ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই খালিদ সাইফুল্লাহ। শুনানি শেষে আদালত রিমান্ডের আবেদন মঞ্জুর করেন।
এর আগে সোমবার দুপুর ১টার দিকে ধানমন্ডি এলাকা থেকে খায়রুল বাশারকে গ্রেপ্তার করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, খায়রুল বাশার, তার স্ত্রী খন্দকার সেলিমা রওশন এবং ছেলে আরশ ইবনে বাশার মিলে চটকদার বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ফাঁদে ফেলে বিপুল পরিমাণ অর্থ হাতিয়ে নিয়েছেন। উচ্চশিক্ষার জন্য ১৪১ শিক্ষার্থীকে বিদেশ পাঠানোর প্রতিশ্রুতি দিয়ে তারা মোট ১৮ কোটি ২৯ লাখ ৫৭ হাজার ৬৮০ টাকা আত্মসাৎ করেন।
এই অভিযোগের ভিত্তিতে চলতি বছরের ৪ মে সিআইডির এসআই রুহুল আমিন বাদী হয়ে গুলশান থানায় মামলা করেন।
এর আগে, ২০২৩ সালের ১৭ অক্টোবর ঢাকায় একদল ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী খায়রুল বাশার ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে প্রায় ২০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ করেছিলেন।