রংধনু গ্রুপের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম, তার ছেলে কাউসার আহমেদ অপুসহ সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ৮৭৮ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে মামলা করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
বৃহস্পতিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় সংস্থাটি।
সিআইডির অনুসন্ধানে উঠে এসেছে, জমি কেনাবেচার নামে প্রতারণা, ভুয়া কার্যাদেশ ও মূল্যায়ন দেখিয়ে বিভিন্ন ব্যাংক থেকে শত শত কোটি টাকা ঋণ নিয়ে আত্মসাৎ করেন তারা। এ অর্থের একটি অংশ বিদেশে পাচার করা হয়। ক্যারাবিয়ান দ্বীপ অ্যান্টিগা অ্যান্ড বারবুডায় ২০ লাখ ডলার বিনিয়োগ করে নাগরিকত্বও নিয়েছেন রফিকুল ইসলাম।
মামলায় বলা হয়, বাংলাদেশ পুলিশ অফিসার্স বহুমুখী সমবায় সমিতির কাছে বিক্রি করা একটি জমির একাংশ পরে বসুন্ধরা গ্রুপের কাছে পুনরায় বিক্রি করে ৫ কোটি ৭৩ লাখ টাকা হাতিয়ে নেন রফিকুলের ছেলে অপু ও সহযোগী মেহেদী হাসান দিপু।
এছাড়া বালু ভরাটের ভুয়া কার্যাদেশের মাধ্যমে ফাস্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক থেকে ২৭০ কোটি, ইউনিয়ন ব্যাংক থেকে ২০০ কোটি এবং ইসলামী ব্যাংকের বারিধারা শাখা থেকে ৪০০ কোটি টাকা ঋণ নেয়ার অভিযোগ রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে।
মামলার পর আদালতের আদেশে রফিকুল ইসলাম ও তার পরিবারের ১৩টি ব্যাংক হিসাব এবং যমুনা ফিউচার পার্কে এক লাখ বর্গফুট বাণিজ্যিক স্পেস জব্দ করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, আগেই তার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল আদালত। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) গত বছর থেকেই রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ অনুসন্ধান করে আসছে।
---
বৃহস্পতিবার, ০৭ আগস্ট ২০২৫
রংধনু গ্রুপের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম, তার ছেলে কাউসার আহমেদ অপুসহ সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ৮৭৮ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে মামলা করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
বৃহস্পতিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় সংস্থাটি।
সিআইডির অনুসন্ধানে উঠে এসেছে, জমি কেনাবেচার নামে প্রতারণা, ভুয়া কার্যাদেশ ও মূল্যায়ন দেখিয়ে বিভিন্ন ব্যাংক থেকে শত শত কোটি টাকা ঋণ নিয়ে আত্মসাৎ করেন তারা। এ অর্থের একটি অংশ বিদেশে পাচার করা হয়। ক্যারাবিয়ান দ্বীপ অ্যান্টিগা অ্যান্ড বারবুডায় ২০ লাখ ডলার বিনিয়োগ করে নাগরিকত্বও নিয়েছেন রফিকুল ইসলাম।
মামলায় বলা হয়, বাংলাদেশ পুলিশ অফিসার্স বহুমুখী সমবায় সমিতির কাছে বিক্রি করা একটি জমির একাংশ পরে বসুন্ধরা গ্রুপের কাছে পুনরায় বিক্রি করে ৫ কোটি ৭৩ লাখ টাকা হাতিয়ে নেন রফিকুলের ছেলে অপু ও সহযোগী মেহেদী হাসান দিপু।
এছাড়া বালু ভরাটের ভুয়া কার্যাদেশের মাধ্যমে ফাস্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক থেকে ২৭০ কোটি, ইউনিয়ন ব্যাংক থেকে ২০০ কোটি এবং ইসলামী ব্যাংকের বারিধারা শাখা থেকে ৪০০ কোটি টাকা ঋণ নেয়ার অভিযোগ রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে।
মামলার পর আদালতের আদেশে রফিকুল ইসলাম ও তার পরিবারের ১৩টি ব্যাংক হিসাব এবং যমুনা ফিউচার পার্কে এক লাখ বর্গফুট বাণিজ্যিক স্পেস জব্দ করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, আগেই তার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল আদালত। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) গত বছর থেকেই রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ অনুসন্ধান করে আসছে।
---