রাজধানীর বসুন্ধরার কে বি কনভেনশন হলে এএসপি পরিচয়ে কেউ প্রবেশ করেছিল, তবে সেই ব্যক্তি তিনি নন—এমন দাবি করেছেন সেনাবাহিনীর মেজর সাদিকুল হকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিন।
বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর হাকিম মো. সেফাতুল্লাহর আদালতে রিমান্ড শুনানিতে সুমাইয়া বলেন, “আমি এ ধরনের পরিচয়ে ভাড়া নেইনি। ওখানে আগে থেকেই সব কিছু এরেঞ্জ করা ছিল। আমি আমার স্বামীর সঙ্গে গিয়েছিলাম, তবে কী ধরনের কাজ হচ্ছিল, তা আমার জানা ছিল না।”
তিনি আরও বলেন, “কে বি কনভেনশন হলে অন্য কেউ ঢুকেছে, অথচ দোষ চাপানো হচ্ছে আমার ওপর। আমি কোনো অন্যায় করিনি। আমাকে রিমান্ডে না নিয়ে যা জানার, তা জিজ্ঞাসা করতে পারেন।”
এর আগে পুলিশ সদর দপ্তর জানায়, ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে পুলিশের কোনো এএসপি নেই। পরে তাকে গ্রেপ্তারের কথা জানায় পুলিশ। ভাটারা থানার সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। মামলায় বলা হয়, ৮ জুলাই কে বি কনভেনশন হলে ৩০০ থেকে ৪০০ জনের একটি ‘গোপন বৈঠক’ হয় যেখানে সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করা হয়।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা শুনানিতে অভিযোগ করেন, “সরকারকে ব্যর্থ করতে, বিদেশি সংস্থার ইন্ধনে বিপদগামী সেনা কর্মকর্তা ও রাজনৈতিক কর্মীরা এ বৈঠক করে। ‘অপারেশন ঢাকা ব্লক’ নামের পরিকল্পনা নেয় তারা।”
তবে সুমাইয়ার আইনজীবী বলেন, “মামলার এজাহারে তার নাম নেই। কেউ ১৬১ বা ১৬৪ ধারায় তার নাম উল্লেখ করেনি। এমনকি তিনি কোনো রাজনৈতিক দলের সদস্যও নন। শুধুমাত্র সন্দেহের ভিত্তিতে তাকে রিমান্ডে নেওয়া যৌক্তিক নয়।”
শুনানি শেষে আদালত সুমাইয়ার ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
বৃহস্পতিবার, ০৭ আগস্ট ২০২৫
রাজধানীর বসুন্ধরার কে বি কনভেনশন হলে এএসপি পরিচয়ে কেউ প্রবেশ করেছিল, তবে সেই ব্যক্তি তিনি নন—এমন দাবি করেছেন সেনাবাহিনীর মেজর সাদিকুল হকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিন।
বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর হাকিম মো. সেফাতুল্লাহর আদালতে রিমান্ড শুনানিতে সুমাইয়া বলেন, “আমি এ ধরনের পরিচয়ে ভাড়া নেইনি। ওখানে আগে থেকেই সব কিছু এরেঞ্জ করা ছিল। আমি আমার স্বামীর সঙ্গে গিয়েছিলাম, তবে কী ধরনের কাজ হচ্ছিল, তা আমার জানা ছিল না।”
তিনি আরও বলেন, “কে বি কনভেনশন হলে অন্য কেউ ঢুকেছে, অথচ দোষ চাপানো হচ্ছে আমার ওপর। আমি কোনো অন্যায় করিনি। আমাকে রিমান্ডে না নিয়ে যা জানার, তা জিজ্ঞাসা করতে পারেন।”
এর আগে পুলিশ সদর দপ্তর জানায়, ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে পুলিশের কোনো এএসপি নেই। পরে তাকে গ্রেপ্তারের কথা জানায় পুলিশ। ভাটারা থানার সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। মামলায় বলা হয়, ৮ জুলাই কে বি কনভেনশন হলে ৩০০ থেকে ৪০০ জনের একটি ‘গোপন বৈঠক’ হয় যেখানে সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করা হয়।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা শুনানিতে অভিযোগ করেন, “সরকারকে ব্যর্থ করতে, বিদেশি সংস্থার ইন্ধনে বিপদগামী সেনা কর্মকর্তা ও রাজনৈতিক কর্মীরা এ বৈঠক করে। ‘অপারেশন ঢাকা ব্লক’ নামের পরিকল্পনা নেয় তারা।”
তবে সুমাইয়ার আইনজীবী বলেন, “মামলার এজাহারে তার নাম নেই। কেউ ১৬১ বা ১৬৪ ধারায় তার নাম উল্লেখ করেনি। এমনকি তিনি কোনো রাজনৈতিক দলের সদস্যও নন। শুধুমাত্র সন্দেহের ভিত্তিতে তাকে রিমান্ডে নেওয়া যৌক্তিক নয়।”
শুনানি শেষে আদালত সুমাইয়ার ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।