alt

চুয়াডাঙ্গায় হজ অফিসের আড়ালে কোটি টাকার ‘ফাঁদ’

প্রতিনিধি, চুয়াডাঙ্গা : রোববার, ০৫ অক্টোবর ২০২৫

ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত

চুয়াডাঙ্গা জেলায় হঠাৎ ছড়িয়ে পড়েছে এক ধরনের আর্থিক অস্থিরতা। বিদেশি বিনিয়োগের লোভ দেখিয়ে স্থানীয়ভাবে গড়ে ওঠেছে এক ‘ভুয়া’ আর্থিক প্রতিষ্ঠান, যেখানে কোটি কোটি টাকা আটকা পড়ছে সাধারণ মানুষের। নাম-পরিচয়হীন এই অফিসটি কখনো অনলাইন ট্রেডিং, কখনো সমবায় ব্যবসা, আবার কখনো বিদেশি এমএলএম স্কিমের মুখোশ পরে বিনিয়োগকারীদের প্রলোভনে ফেলছে।

নানা নামে মানুষকে প্রলোভনে ফেলছে

অন্তত তিন হাজার গ্রাহক ইতোমধ্যেই টাকা বিনিয়োগ করেছেন, কেউ লাখ, কেউ বা কোটি

প্রতি এক লাখ টাকায় মাসে পাঁচ থেকে নয় হাজার টাকা লাভের প্রতিশ্রুতি

প্রতিষ্ঠানটির বৈধতা যাচাই করা হচ্ছে: প্রশাসন

স্থানীয় সূত্র জানায়, দুবাইভিত্তিক আসল ব্রোকারেজ কোম্পানি ‘সেন্ট এফএক্স’-এর নাম ব্যবহার করেই চলছে পুরো প্রতারণার কারবার। অথচ প্রতিষ্ঠানটির অফিসিয়াল ওয়েবসাইটেই স্পষ্ট লেখা রয়েছে “ইবধিৎব ড়ভ ঋধশব ঊহঃরঃরবং” (নকল প্রতিষ্ঠান হতে সাবধান)। তবু সতর্কবার্তা উপেক্ষা করে প্রতারক চক্রটি নিজস্ব নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছে।

চুয়াডাঙ্গা শহরের টিঅ্যান্ডটি মোড়ের একটি ভবনের দুই ফ্ল্যাটে চলছে এই কথিত অফিসের কার্যক্রম। বাইরে কোনো সাইনবোর্ড নেই, দিনভর দরজা তালাবদ্ধ থাকে, মাঝে মাঝে গভীর রাতে অফিস খোলে। ভবনটির মালিক আবুল বাসার বলেন, তারা ভাড়া নিয়েছিল হজ এজেন্সি খোলার কথা বলে। এখন বুঝছি, পুরো বিষয়টাই প্রতারণা।

নানা নামে একই ফাঁদ

প্রতারণার ধরনও এক নয়। কখনো ফরেক্স ট্রেডিং, কখনো ওজিএস অনলাইন শপিং, আবার কখনো সাকসেস অ্যাসোসিয়েশন নামে সমবায় প্রতিষ্ঠানের আড়ালে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে তারা। বিনিয়োগকারীদের প্রতি এক লাখ টাকায় মাসে পাঁচ থেকে নয় হাজার টাকা লাভের প্রতিশ্রুতি দেয়া হচ্ছে। মূলত এটি পঞ্জি পদ্ধতির ফাঁদ, যেখানে নতুন বিনিয়োগকারীদের টাকা দিয়েই আগের লগ্নিদের মুনাফা দেয়া হয়।

কমপক্ষে তিন হাজার গ্রাহক ইতোমধ্যেই এতে টাকা বিনিয়োগ করেছেন কেউ লাখ টাকা, কেউ বা কোটি টাকাও। ভুক্তভোগীদের মধ্যে রয়েছেন সরকারি কর্মকর্তা, শিক্ষক, ব্যবসায়ী ও প্রবাসী। ফলে নতুন বিনিয়োগকারী বন্ধ হলেই পুরো কাঠামো ভেঙে পড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

চক্রটির নেতৃত্বে রয়েছেন বিভিন্ন পেশার মানুষ। সূত্র বলছে, কয়েকজন বীমা কোম্পানির সাবেক কর্মকর্তা, কিছু সরকারি কর্মকর্তা ও স্কুল শিক্ষক মিলে গড়ে তুলেছেন পুরো নেটওয়ার্ক। সংগঠনটি কর্পোরেট ধাঁচে সাজানো এজিএম, সিআইবি, এমআইবি, আইবি, এসআইবি নামে বিভক্ত পদবিভাগে শত শত কর্মী মাঠ পর্যায়ে গ্রাহক সংগ্রহ করছে।

তথ্য অনুযায়ী, চুয়াডাঙ্গা অফিসের আওতায় রয়েছেন ২ জন এজিএম, ৫ জন সিআইবি, ২৫ জন এমআইবি, ৯০ জন আইবি এবং প্রায় ২৬০ জন এসআইবি পদধারী মাঠকর্মী।

এজিএম পদে থেকে চক্রের নিয়ন্ত্রণ করেন জাফরপুরের ব্যবসায়ী রোকনুজ্জামান ও বাগানপাড়ার সাবেক বীমা কর্মকর্তা মকবুল হোসেন। সিআইবি হিসেবে রয়েছেন এম এ বারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের লাইব্রেরিয়ান নাজমুল কবীর এবং বিএডিসি কর্মকর্তা জামাল উদ্দিন।

সেন্টএফএক্স নামে পরিচিত এক কর্মী জানান, কানন নামের এক ব্যক্তি আমাকে চাকরি দেন। গ্রাহক যদি ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেন, মাসে তাকে ৫ হাজার টাকা দেয়া হয়। এর মধ্যে মাঠকর্মী হিসেবে আমি পাই এক হাজার টাকা কমিশন।

চুয়াডাঙ্গা পৌর কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ শাহজাহান আলী বলেন, আমার কাছেও বিনিয়োগের প্রস্তাব এসেছিল। কিন্তু খোঁজ নিয়ে দেখি, গ্লোবাল শপ কিংবা সেন্টএফএক্স নামে তারা যে অফার দিচ্ছে, তা পুরোপুরি মিথ্যা। এটা মূলত হুন্ডি ও মানিলন্ডারিং চক্র।

চুয়াডাঙ্গার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) আবু জামাল নাসের বলেন, বিষয়টি আমরা খতিয়ে দেখছি। এখনও পুরো চক্রের বিস্তারিত হাতে আসেনি, তবে তদন্ত চলছে।

চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম জানান, প্রতিষ্ঠানটির বৈধতা যাচাই করা হচ্ছে। বৈধ কাগজপত্র না পেলে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

ছবি

সাইফুজ্জামান চৌধুরীর চট্টগ্রামের ৬ ফ্ল্যাট, মার্কেট ও ভবন ক্রোকের আদেশ

ছবি

মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে ৪৩ জন গ্রেপ্তার

ছবি

মানিকগঞ্জে স্বর্ণের দোকানে ডাকাতি

ছবি

সেপ্টেম্বর মাসে দেশে ৫৩ নারী ও কন্যা ধর্ষণের শিকার

ছবি

শেরপুরে ভূমিহীনদের ঘর ও দোকানে দুর্বৃত্তের আগুন

ছবি

সিলেটে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন

সোনারগাঁয়ে যৌতুকের দাবীতে গৃবধুকে হত্যার অভিযোগ

সাদা পাথর লুটপাট, কোম্পানীগঞ্জ ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

ছবি

খাগড়াছড়ি: ধর্ষণের অভিযোগে আটক শয়ন শীলের দোকান ভাঙচুরের ঘটনায় মামলা

ছবি

এ বছর ৮ মাসে ৩৯০ কন্যাশিশু ধর্ষণের শিকার

ছবি

সিলেটে পারিবারিক ঝগড়ার ভিডিও ধারণ, সংঘর্ষে ওসিসহ আহত তিন

ছবি

আলমডাঙ্গায় অস্ত্রসহ যুবক আটক

ছবি

নোয়াখালীতে কিশোরকে কুপিয়ে হত্যা

ছবি

বেনাপোলে অপহৃত কিশোর ইদ্রিস ৩ দিন পর উদ্ধার

ছবি

সুন্দরবনে ‘বনদস্যুদের হাতে জিম্মি’ থাকা ৪ জেলে উদ্ধার

ছবি

পাউবোর সংরক্ষিত এলাকায় অবৈধ পাকা স্থাপনা নির্মাণ

ছবি

দুদকে তিন মাসে ৬ বরখাস্ত, ৬৯ বদলি

ছবি

অসহায় নারীর সন্তান বিক্রি, ক্লিনিক মালিকের কারাদণ্ড, হাসপাতাল সিলগালা

ছবি

নারী নির্যাতন: রংপুরে আদালতে ঝুলছে ৫ হাজারের বেশি মামলা

ছবি

৬০৮ কোটি টাকার মানিলন্ডারিং, ৬ জনের বিরুদ্ধে সিআইডির মামলা

ছবি

প্লট ‘দুর্নীতি’: হাসিনা ও জয়ের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিলেন ৯ জন

ছবি

সাবেক এমপি বুবলীর জামিন নাকচ

ছবি

সাবেক ‘সমন্বয়ক’ রাব্বিসহ চারজন চাঁদাবাজির মামলায় রিমান্ডে

ছবি

সেপ্টেম্বরে ধর্ষণ ও গণপিটুনিতে নিহতের সংখ্যা বেড়েছে : এমএসএফ

ছবি

ঈশ্বরদীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে ৬ জনকে কারাদন্ড

ছবি

কক্সবাজারে ছাত্রলীগ নেতার ছুরিকাঘাতে জামায়াত নেতা নিহত

ছবি

শেভরনের পাইপলাইনে কনডেনসেট চুরির ঘটনায় মৃত্যু ২, চলছে তদন্ত

ছবি

থানা থেকে হান্নান মাসউদের ছাড়িয়ে নেয়া সাইফুল চাঁদাবাজির মামলায় গ্রেপ্তার

ছবি

থাইল্যান্ডে সিকদার পরিবারের ৭ কোম্পানির সম্পদ অবরুদ্ধের আদেশ

ছবি

আড়াইহাজারে গণপিটুনিতে ইউপি মেম্বার নিহত

ছবি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পুলিশ হেফাজতে তরুণের মৃত্যু, এসআই গ্রেপ্তার

ছবি

খাগড়াছড়ি: সহিংসতার পরদিন পরিস্থিতি থমথমে

ছবি

মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়িতে দিঘীতে বিষ প্রয়োগে কয়েক লাখ টাকার মাছ নিধন

ছবি

কামাল মজুমদারের ছেলে শাহেদ ৫ দিনের রিমান্ডে

ছবি

সাভারে দুই স্থান থেকে দুই যুবকের লাশ উদ্ধার

ছবি

ফরিদপুরে কন্যাকে ধর্ষণের দায়ে পিতার আমৃত্যু কারাদণ্ড

tab

চুয়াডাঙ্গায় হজ অফিসের আড়ালে কোটি টাকার ‘ফাঁদ’

প্রতিনিধি, চুয়াডাঙ্গা

ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত

রোববার, ০৫ অক্টোবর ২০২৫

চুয়াডাঙ্গা জেলায় হঠাৎ ছড়িয়ে পড়েছে এক ধরনের আর্থিক অস্থিরতা। বিদেশি বিনিয়োগের লোভ দেখিয়ে স্থানীয়ভাবে গড়ে ওঠেছে এক ‘ভুয়া’ আর্থিক প্রতিষ্ঠান, যেখানে কোটি কোটি টাকা আটকা পড়ছে সাধারণ মানুষের। নাম-পরিচয়হীন এই অফিসটি কখনো অনলাইন ট্রেডিং, কখনো সমবায় ব্যবসা, আবার কখনো বিদেশি এমএলএম স্কিমের মুখোশ পরে বিনিয়োগকারীদের প্রলোভনে ফেলছে।

নানা নামে মানুষকে প্রলোভনে ফেলছে

অন্তত তিন হাজার গ্রাহক ইতোমধ্যেই টাকা বিনিয়োগ করেছেন, কেউ লাখ, কেউ বা কোটি

প্রতি এক লাখ টাকায় মাসে পাঁচ থেকে নয় হাজার টাকা লাভের প্রতিশ্রুতি

প্রতিষ্ঠানটির বৈধতা যাচাই করা হচ্ছে: প্রশাসন

স্থানীয় সূত্র জানায়, দুবাইভিত্তিক আসল ব্রোকারেজ কোম্পানি ‘সেন্ট এফএক্স’-এর নাম ব্যবহার করেই চলছে পুরো প্রতারণার কারবার। অথচ প্রতিষ্ঠানটির অফিসিয়াল ওয়েবসাইটেই স্পষ্ট লেখা রয়েছে “ইবধিৎব ড়ভ ঋধশব ঊহঃরঃরবং” (নকল প্রতিষ্ঠান হতে সাবধান)। তবু সতর্কবার্তা উপেক্ষা করে প্রতারক চক্রটি নিজস্ব নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছে।

চুয়াডাঙ্গা শহরের টিঅ্যান্ডটি মোড়ের একটি ভবনের দুই ফ্ল্যাটে চলছে এই কথিত অফিসের কার্যক্রম। বাইরে কোনো সাইনবোর্ড নেই, দিনভর দরজা তালাবদ্ধ থাকে, মাঝে মাঝে গভীর রাতে অফিস খোলে। ভবনটির মালিক আবুল বাসার বলেন, তারা ভাড়া নিয়েছিল হজ এজেন্সি খোলার কথা বলে। এখন বুঝছি, পুরো বিষয়টাই প্রতারণা।

নানা নামে একই ফাঁদ

প্রতারণার ধরনও এক নয়। কখনো ফরেক্স ট্রেডিং, কখনো ওজিএস অনলাইন শপিং, আবার কখনো সাকসেস অ্যাসোসিয়েশন নামে সমবায় প্রতিষ্ঠানের আড়ালে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে তারা। বিনিয়োগকারীদের প্রতি এক লাখ টাকায় মাসে পাঁচ থেকে নয় হাজার টাকা লাভের প্রতিশ্রুতি দেয়া হচ্ছে। মূলত এটি পঞ্জি পদ্ধতির ফাঁদ, যেখানে নতুন বিনিয়োগকারীদের টাকা দিয়েই আগের লগ্নিদের মুনাফা দেয়া হয়।

কমপক্ষে তিন হাজার গ্রাহক ইতোমধ্যেই এতে টাকা বিনিয়োগ করেছেন কেউ লাখ টাকা, কেউ বা কোটি টাকাও। ভুক্তভোগীদের মধ্যে রয়েছেন সরকারি কর্মকর্তা, শিক্ষক, ব্যবসায়ী ও প্রবাসী। ফলে নতুন বিনিয়োগকারী বন্ধ হলেই পুরো কাঠামো ভেঙে পড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

চক্রটির নেতৃত্বে রয়েছেন বিভিন্ন পেশার মানুষ। সূত্র বলছে, কয়েকজন বীমা কোম্পানির সাবেক কর্মকর্তা, কিছু সরকারি কর্মকর্তা ও স্কুল শিক্ষক মিলে গড়ে তুলেছেন পুরো নেটওয়ার্ক। সংগঠনটি কর্পোরেট ধাঁচে সাজানো এজিএম, সিআইবি, এমআইবি, আইবি, এসআইবি নামে বিভক্ত পদবিভাগে শত শত কর্মী মাঠ পর্যায়ে গ্রাহক সংগ্রহ করছে।

তথ্য অনুযায়ী, চুয়াডাঙ্গা অফিসের আওতায় রয়েছেন ২ জন এজিএম, ৫ জন সিআইবি, ২৫ জন এমআইবি, ৯০ জন আইবি এবং প্রায় ২৬০ জন এসআইবি পদধারী মাঠকর্মী।

এজিএম পদে থেকে চক্রের নিয়ন্ত্রণ করেন জাফরপুরের ব্যবসায়ী রোকনুজ্জামান ও বাগানপাড়ার সাবেক বীমা কর্মকর্তা মকবুল হোসেন। সিআইবি হিসেবে রয়েছেন এম এ বারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের লাইব্রেরিয়ান নাজমুল কবীর এবং বিএডিসি কর্মকর্তা জামাল উদ্দিন।

সেন্টএফএক্স নামে পরিচিত এক কর্মী জানান, কানন নামের এক ব্যক্তি আমাকে চাকরি দেন। গ্রাহক যদি ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেন, মাসে তাকে ৫ হাজার টাকা দেয়া হয়। এর মধ্যে মাঠকর্মী হিসেবে আমি পাই এক হাজার টাকা কমিশন।

চুয়াডাঙ্গা পৌর কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ শাহজাহান আলী বলেন, আমার কাছেও বিনিয়োগের প্রস্তাব এসেছিল। কিন্তু খোঁজ নিয়ে দেখি, গ্লোবাল শপ কিংবা সেন্টএফএক্স নামে তারা যে অফার দিচ্ছে, তা পুরোপুরি মিথ্যা। এটা মূলত হুন্ডি ও মানিলন্ডারিং চক্র।

চুয়াডাঙ্গার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) আবু জামাল নাসের বলেন, বিষয়টি আমরা খতিয়ে দেখছি। এখনও পুরো চক্রের বিস্তারিত হাতে আসেনি, তবে তদন্ত চলছে।

চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম জানান, প্রতিষ্ঠানটির বৈধতা যাচাই করা হচ্ছে। বৈধ কাগজপত্র না পেলে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

back to top