শিল্পীদের মধ্যে বিপ্লব ও বন্যায় সবার আগে ছিলেন নির্মাতা-অভিনেতা খিজির হায়াত খান। খিজির ডাক পেয়েছিলেন বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সার্টিফিকেশন বোর্ড পুনর্গঠনের কাজে। ডাক পেয়ে খুশিই হয়েছিলেন বলে জানান তিনি। কারণ, তাতে যদি চলচ্চিত্রের সবচেয়ে সমালোচিত সংস্থাটিকে সংস্কার করা যায়- তবেই স্বস্তি। তুমুল উৎসাহ নিয়ে কাজও শুরু করেছিলেন পুরোদমে। যদিও সেটি থমকে গেলো দুই মাসের মাথায়।
খিজির নিশ্চিত করেন, ৩ সপ্তাহ হলো তিনি বোর্ড ছেড়েছেন। গত সেপ্টেম্বরের মধ্যভাগে ১৫ জন সদস্য নিয়ে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সার্টিফিকেশন বোর্ড পুনর্গঠিত হয়। যেখানে সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিলেন নির্মাতা খিজির হায়াত খান। সার্টিফিকেশন বোর্ড থেকে সরে যাওয়ার কারণ প্রসঙ্গে খিজির জানান ব্যক্তিগত কারণ। সঙ্গে এটুকুও বলতে দ্বিধা হননি, ‘সরকারি দায়িত্বে থাকলে অনেক ধরনের বাধ্যবাধকতা থাকে, সেগুলো মেনে চলাও আমার দ্বারা সম্ভব নয়। সব মিলিয়ে ভেবেছি যে পদত্যাগ করি।’ যোগ করেন, ‘ব্যক্তিগত কারণেই মূলত পদত্যাগ করেছি।
আমার বাবা অসুস্থ। তার জন্য আমাকে ঢাকা-কুমিল্লা দৌড়াতে হয়। যে কারণে সার্টিফিকেশন বোর্ডে পুরোপুরি সময় দিতে পারছি না।’ বলা দরকার, চলচ্চিত্রকর্মীদের দীর্ঘদিনের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে অন্তর্র্বতী সরকারের উদ্যোগে গঠিত হয় চলচ্চিত্র সার্টিফিকেশন বোর্ড।
বর্তমান সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন নির্মাতা কাজী হায়াত, অভিনেত্রী কাজী নওশাবা আহমেদ, ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ও চলচ্চিত্র গবেষক ড. জাকির হোসেন রাজু, চলচ্চিত্র প্রযোজক ও পরিচালক রফিকুল আনোয়ার রাসেল, চলচ্চিত্র প্রযোজক-পরিচালক জাহিদ হোসেন, চলচ্চিত্র সম্পাদক ইকবাল এহসানুল কবির ও চলচ্চিত্র পরিচালক তাসমিয়া আফরিন মৌ।
এই বোর্ডের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব। এ ছাড়া সদস্যসচিব হিসেবে রয়েছেন বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান।
শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪
শিল্পীদের মধ্যে বিপ্লব ও বন্যায় সবার আগে ছিলেন নির্মাতা-অভিনেতা খিজির হায়াত খান। খিজির ডাক পেয়েছিলেন বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সার্টিফিকেশন বোর্ড পুনর্গঠনের কাজে। ডাক পেয়ে খুশিই হয়েছিলেন বলে জানান তিনি। কারণ, তাতে যদি চলচ্চিত্রের সবচেয়ে সমালোচিত সংস্থাটিকে সংস্কার করা যায়- তবেই স্বস্তি। তুমুল উৎসাহ নিয়ে কাজও শুরু করেছিলেন পুরোদমে। যদিও সেটি থমকে গেলো দুই মাসের মাথায়।
খিজির নিশ্চিত করেন, ৩ সপ্তাহ হলো তিনি বোর্ড ছেড়েছেন। গত সেপ্টেম্বরের মধ্যভাগে ১৫ জন সদস্য নিয়ে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সার্টিফিকেশন বোর্ড পুনর্গঠিত হয়। যেখানে সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিলেন নির্মাতা খিজির হায়াত খান। সার্টিফিকেশন বোর্ড থেকে সরে যাওয়ার কারণ প্রসঙ্গে খিজির জানান ব্যক্তিগত কারণ। সঙ্গে এটুকুও বলতে দ্বিধা হননি, ‘সরকারি দায়িত্বে থাকলে অনেক ধরনের বাধ্যবাধকতা থাকে, সেগুলো মেনে চলাও আমার দ্বারা সম্ভব নয়। সব মিলিয়ে ভেবেছি যে পদত্যাগ করি।’ যোগ করেন, ‘ব্যক্তিগত কারণেই মূলত পদত্যাগ করেছি।
আমার বাবা অসুস্থ। তার জন্য আমাকে ঢাকা-কুমিল্লা দৌড়াতে হয়। যে কারণে সার্টিফিকেশন বোর্ডে পুরোপুরি সময় দিতে পারছি না।’ বলা দরকার, চলচ্চিত্রকর্মীদের দীর্ঘদিনের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে অন্তর্র্বতী সরকারের উদ্যোগে গঠিত হয় চলচ্চিত্র সার্টিফিকেশন বোর্ড।
বর্তমান সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন নির্মাতা কাজী হায়াত, অভিনেত্রী কাজী নওশাবা আহমেদ, ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ও চলচ্চিত্র গবেষক ড. জাকির হোসেন রাজু, চলচ্চিত্র প্রযোজক ও পরিচালক রফিকুল আনোয়ার রাসেল, চলচ্চিত্র প্রযোজক-পরিচালক জাহিদ হোসেন, চলচ্চিত্র সম্পাদক ইকবাল এহসানুল কবির ও চলচ্চিত্র পরিচালক তাসমিয়া আফরিন মৌ।
এই বোর্ডের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব। এ ছাড়া সদস্যসচিব হিসেবে রয়েছেন বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান।