চিত্রনায়ক ইমন ও চিত্রনায়িকা মাহির সঙ্গে তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানের আলাপের একটি কল রেকর্ড সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। সেখানে প্রতিমন্ত্রীকে আপত্তিকর ভাষায় কথা বলতে শোনা গেছে।
ভাইরাল হওয়া ফোনালাপটি সত্য বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন ইমন। তবে এটি দুই বছর আগের বলেও জানান এই অভিনেতা।
ফোনালাপটি নিয়ে ইমন গণমাধ্যমের কাছে নিজের অবস্থান তুলে ধরেছেন। তিনি বলেন, ‘ফোনালাপটির অপর প্রান্তে ছিলেন প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান। তবে ঘটনাটা দুই বছর আগের। আমাদের ‘ব্লাড’ সিনেমার মহরত অনুষ্ঠানের আগের রাতে তিনি ফোন দেন। একজন মন্ত্রী যখন কল দেন তখন সেটা এড়িয়ে যাওয়া যায় না। সবাই তো অডিও ক্লিপটি শুনেছেন। কোন অনুভূতি থেকে তিনি কথাগুলো বলছেন, সেটা বোঝা যায়। ’
ওই ফোনালাপে ডা. মুরাদ হাসানকে বলতে শোনা গেছে, চিত্রনায়ক ইমন ঘাড় ধরে যেন মাহিকে তার কাছে নিয়ে আসেন। এছাড়া অশ্লীল ভাষায় মাহিয়া মাহিকে দেখা করার জন্য বাধ্য করতে শোনা যায় তাকে।
এ প্রসঙ্গে ইমন গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমি কি কোনো নায়িকাকে নিয়ে এভাবে যাবো? এমন কোনো অভিযোগ কেউ আমার বিরুদ্ধে বলতে পারবেন? আমি যে তাকে (মাহি) নিয়ে গেছি, এমন কোনো কথা সেখানে নেই। আমি কিন্তু যাইনি। আমি শুধু সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেছি। ’
বিষয়টি নিয়ে মাহির প্রতিক্রিয়া প্রসঙ্গে এই নায়ক বলেন, ‘মাহিকে যে এভাবে প্রতিমন্ত্রী গালিগালাজ করেছেন, আমি জানতাম না। মাহির হাতে ফোনটা দিয়ে আমি তখন পরিচালকের সঙ্গে স্ক্রিপ্ট নিয়ে কথা বলছিলাম। প্রতিমন্ত্রীর ফোনটি আমার নম্বরে এলেও আমার সেটে রেকর্ডিং অপশনই নেই। ’
ইমন আরও জানান, সেদিনের মিটিং হয়েছিল বনানীর একটি রেস্তোঁরায়। এরপর ইমন ও মাহি দুজনই যার যার বাসায় চলে যান।
ইমনের দাবি, একজন তথ্য প্রতিমন্ত্রী যেকোনো শিল্পীকে ফোন দিতেই পারেন। কিন্তু এমন আচরণ অগ্রহণযোগ্য। তিনি নিজেও হতাশ মাহির সঙ্গে প্রতিমন্ত্রীর ফোনালাপ শুনে।
ইমন বলেন, ‘অনেকে আমাকে নিয়ে নানা কথা বলে বেড়াচ্ছেন। আমি দীর্ঘদিন ধরে ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করছি। আমাকে সবাই চেনেন ও জানেন। কি করে তারা আমাকে নিয়ে এসব বলছেন আমি বুঝে উঠতে পারছি না। আশা করি সবাই বিবেক দিয়ে সিচুয়েশনটা বোঝার চেষ্টা করবেন।’
এদিকে নায়িকা মাহি বর্তমানে সৌদি আরব রয়েছেন। স্বামীর সঙ্গে তিনি ওমরাহ পালন করতে গেছেন।
সোমবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২১
চিত্রনায়ক ইমন ও চিত্রনায়িকা মাহির সঙ্গে তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানের আলাপের একটি কল রেকর্ড সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। সেখানে প্রতিমন্ত্রীকে আপত্তিকর ভাষায় কথা বলতে শোনা গেছে।
ভাইরাল হওয়া ফোনালাপটি সত্য বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন ইমন। তবে এটি দুই বছর আগের বলেও জানান এই অভিনেতা।
ফোনালাপটি নিয়ে ইমন গণমাধ্যমের কাছে নিজের অবস্থান তুলে ধরেছেন। তিনি বলেন, ‘ফোনালাপটির অপর প্রান্তে ছিলেন প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান। তবে ঘটনাটা দুই বছর আগের। আমাদের ‘ব্লাড’ সিনেমার মহরত অনুষ্ঠানের আগের রাতে তিনি ফোন দেন। একজন মন্ত্রী যখন কল দেন তখন সেটা এড়িয়ে যাওয়া যায় না। সবাই তো অডিও ক্লিপটি শুনেছেন। কোন অনুভূতি থেকে তিনি কথাগুলো বলছেন, সেটা বোঝা যায়। ’
ওই ফোনালাপে ডা. মুরাদ হাসানকে বলতে শোনা গেছে, চিত্রনায়ক ইমন ঘাড় ধরে যেন মাহিকে তার কাছে নিয়ে আসেন। এছাড়া অশ্লীল ভাষায় মাহিয়া মাহিকে দেখা করার জন্য বাধ্য করতে শোনা যায় তাকে।
এ প্রসঙ্গে ইমন গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমি কি কোনো নায়িকাকে নিয়ে এভাবে যাবো? এমন কোনো অভিযোগ কেউ আমার বিরুদ্ধে বলতে পারবেন? আমি যে তাকে (মাহি) নিয়ে গেছি, এমন কোনো কথা সেখানে নেই। আমি কিন্তু যাইনি। আমি শুধু সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেছি। ’
বিষয়টি নিয়ে মাহির প্রতিক্রিয়া প্রসঙ্গে এই নায়ক বলেন, ‘মাহিকে যে এভাবে প্রতিমন্ত্রী গালিগালাজ করেছেন, আমি জানতাম না। মাহির হাতে ফোনটা দিয়ে আমি তখন পরিচালকের সঙ্গে স্ক্রিপ্ট নিয়ে কথা বলছিলাম। প্রতিমন্ত্রীর ফোনটি আমার নম্বরে এলেও আমার সেটে রেকর্ডিং অপশনই নেই। ’
ইমন আরও জানান, সেদিনের মিটিং হয়েছিল বনানীর একটি রেস্তোঁরায়। এরপর ইমন ও মাহি দুজনই যার যার বাসায় চলে যান।
ইমনের দাবি, একজন তথ্য প্রতিমন্ত্রী যেকোনো শিল্পীকে ফোন দিতেই পারেন। কিন্তু এমন আচরণ অগ্রহণযোগ্য। তিনি নিজেও হতাশ মাহির সঙ্গে প্রতিমন্ত্রীর ফোনালাপ শুনে।
ইমন বলেন, ‘অনেকে আমাকে নিয়ে নানা কথা বলে বেড়াচ্ছেন। আমি দীর্ঘদিন ধরে ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করছি। আমাকে সবাই চেনেন ও জানেন। কি করে তারা আমাকে নিয়ে এসব বলছেন আমি বুঝে উঠতে পারছি না। আশা করি সবাই বিবেক দিয়ে সিচুয়েশনটা বোঝার চেষ্টা করবেন।’
এদিকে নায়িকা মাহি বর্তমানে সৌদি আরব রয়েছেন। স্বামীর সঙ্গে তিনি ওমরাহ পালন করতে গেছেন।