ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে শনিবার রাতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র এবং ড্রোন হামলার প্রায় সাত ঘণ্টা পর নিজ নিজ আকাশসীমা খুলে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে ইসরায়েল ও জর্ডান।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানায়, স্থানীয় সময় রোববার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ইসরায়েল তাদের আকাশসীমা খুলে দেয়।
ইসরায়েলি এয়ারলাইনগুলোর পক্ষ থেকে বলা হয়, দীর্ঘ কয়েক ঘণ্টা আকাশসীমা বন্ধ থাকায় স্বাভাবিকভাবেই তেল আবিব থেকে ছেড়ে যাওয়া ফ্লাইটের সময়সূচিতে প্রভাব পড়বে। যে কারণে আকাশপথে ভ্রমণকারীদের বেন গুরিয়ন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যাওয়ার আগে ফ্লাইটের সময়সূচি দেখে নিতে বলা হয়েছে।
ইসরায়েলের পতাকাবাহী ইআই এআই একটি নতুন ট্যাব খুলে বলেছে, তারা তাদের বিমান পরিবহন কার্যক্রম শুরু করেছে এবং যত দ্রুত সম্ভব ফ্লাইটের সূচিতে সৃষ্টি হওয়া বিশৃঙ্খলা নিরসনের চেষ্টা করছে।
বলেছে, “ইসরায়েল থেকে এবং ইসরায়েলগামী আকাশ যোগাযোগ সুরক্ষিত রাখতে ইআই এআই যথাসাধ্য নিজেদের ফ্লাইট কার্যক্রম পরিচালনা অব্যাহত রাখবে।”
রয়টার্স জানায়, এয়ারলাইনটি তাদের ইউরোপ, দুবাই ও মস্কোগামী ১৫টি ফ্লাইট বাতিল করেছে। যেগুলোর রোববার ইসরায়েল ছেড়ে যাওয়ার কথা ছিল। এছাড়া, ব্যাংকক ও ফুকেট থেকে ইসরায়েলগামী দুইটি ফ্লাইট ফিরে যেতে বাধ্য হয়েছে।
ইসরায়েলের ছোট এয়ারলাইন আর্কিয়া বলেছে, তারা প্রাথমিকভাবে এথন্স, মিলান ও জেনেভাগামী ফ্লাইট স্থগিত করেছে এবং এখন তাদের ফ্লাইট সূচি ঠিকঠাক করার চেষ্টা করছে।
বিদেশি এয়ারলাইনগুলোর অধিকাংশ ফ্লাইটও বিলম্বিত হয়েছে বলে জানিয়েছে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ।
ইরান হামলা করতে পারে এমন আশঙ্কায় জর্ডানও শনিবার রাতে সব ধরণের উড়োজাহাজের জন্য তাদের আকাশসীমা বন্ধ করে দিয়েছিল। বিবিসির খবরে বলা হয়, পরে জর্ডান বিমান পরিবহন কর্তৃপক্ষ দেশটির রাষ্ট্রায়ত্ত টেলিভিশনে তাদের আকাশসীমা খুলে দেয়ার কথা জানায়।
ইরান থেকে ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে পাঠানো বেশ কয়েকটি ড্রোন জর্ডানের আকাশসীমা দিয়ে উড়ে আসার চেষ্টা করলে দেশটির বিমান বাহিনী সেগুলো ধ্বংস করে।
রোববার, ১৪ এপ্রিল ২০২৪
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে শনিবার রাতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র এবং ড্রোন হামলার প্রায় সাত ঘণ্টা পর নিজ নিজ আকাশসীমা খুলে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে ইসরায়েল ও জর্ডান।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানায়, স্থানীয় সময় রোববার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ইসরায়েল তাদের আকাশসীমা খুলে দেয়।
ইসরায়েলি এয়ারলাইনগুলোর পক্ষ থেকে বলা হয়, দীর্ঘ কয়েক ঘণ্টা আকাশসীমা বন্ধ থাকায় স্বাভাবিকভাবেই তেল আবিব থেকে ছেড়ে যাওয়া ফ্লাইটের সময়সূচিতে প্রভাব পড়বে। যে কারণে আকাশপথে ভ্রমণকারীদের বেন গুরিয়ন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যাওয়ার আগে ফ্লাইটের সময়সূচি দেখে নিতে বলা হয়েছে।
ইসরায়েলের পতাকাবাহী ইআই এআই একটি নতুন ট্যাব খুলে বলেছে, তারা তাদের বিমান পরিবহন কার্যক্রম শুরু করেছে এবং যত দ্রুত সম্ভব ফ্লাইটের সূচিতে সৃষ্টি হওয়া বিশৃঙ্খলা নিরসনের চেষ্টা করছে।
বলেছে, “ইসরায়েল থেকে এবং ইসরায়েলগামী আকাশ যোগাযোগ সুরক্ষিত রাখতে ইআই এআই যথাসাধ্য নিজেদের ফ্লাইট কার্যক্রম পরিচালনা অব্যাহত রাখবে।”
রয়টার্স জানায়, এয়ারলাইনটি তাদের ইউরোপ, দুবাই ও মস্কোগামী ১৫টি ফ্লাইট বাতিল করেছে। যেগুলোর রোববার ইসরায়েল ছেড়ে যাওয়ার কথা ছিল। এছাড়া, ব্যাংকক ও ফুকেট থেকে ইসরায়েলগামী দুইটি ফ্লাইট ফিরে যেতে বাধ্য হয়েছে।
ইসরায়েলের ছোট এয়ারলাইন আর্কিয়া বলেছে, তারা প্রাথমিকভাবে এথন্স, মিলান ও জেনেভাগামী ফ্লাইট স্থগিত করেছে এবং এখন তাদের ফ্লাইট সূচি ঠিকঠাক করার চেষ্টা করছে।
বিদেশি এয়ারলাইনগুলোর অধিকাংশ ফ্লাইটও বিলম্বিত হয়েছে বলে জানিয়েছে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ।
ইরান হামলা করতে পারে এমন আশঙ্কায় জর্ডানও শনিবার রাতে সব ধরণের উড়োজাহাজের জন্য তাদের আকাশসীমা বন্ধ করে দিয়েছিল। বিবিসির খবরে বলা হয়, পরে জর্ডান বিমান পরিবহন কর্তৃপক্ষ দেশটির রাষ্ট্রায়ত্ত টেলিভিশনে তাদের আকাশসীমা খুলে দেয়ার কথা জানায়।
ইরান থেকে ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে পাঠানো বেশ কয়েকটি ড্রোন জর্ডানের আকাশসীমা দিয়ে উড়ে আসার চেষ্টা করলে দেশটির বিমান বাহিনী সেগুলো ধ্বংস করে।