alt

যেভাবে হলো গাজার যুদ্ধবিরতি চুক্তি

বিবিসি : রোববার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫

যুদ্ধবিরতি কার্যকর হচ্ছে আজ। পেছনে ধ্বংসস্তূপ তবুও উৎফুল্ল গাজার শিশুরা। গত ১৬ মাসে এদের মতো অনেক শিশুই প্রাণ হারিয়েছে ইসরায়েলি বর্বরতায়। এই শিশুদের হাসি স্থায়ী হবে কি?-সংগৃহীত

গোটা প্রক্রিয়ায় ইসরায়েল বা হামাসের প্রতিনিধিরা একটি বারের জন্যও মুখোমুখি হননি। সর্বশেষ যখন তারা সবচেয়ে কাছাকাছি এসেছিলেন, তখনও এক ফ্লোর ব্যবধান ছিল তাদের মধ্যে।

কাতার, মিশর ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্ততাকারীরা সমঝোতার চেষ্টা চালিয়ে আসছিলেন বেশ কয়েকমাস ধরেই। কখনো কখনো আশাই ছেড়ে দিতে হয়েছিল তাদের।

শেষ মুহূর্তে একটি ভবনে একত্র হয়ে কাজ করছিলেন তারা। দ্রুত গতিতে চুক্তিটি দাঁড় করানোর উন্মত্ত্ব প্রয়াস ছিল তাদের মধ্যে।

কিন্তু একদম শেষ মুহূর্তে এসেও মনে হয়েছিল সব প্রচেষ্টা ভেস্তে যাবে। এমনকি কাতারের প্রধানমন্ত্রী যখন চুক্তির বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিতে যাচ্ছিলেন তখনও সেই অনিশ্চয়তা ছিল বলে এই প্রক্রিয়ায় সংশ্লিষ্ট একজন জানান বিবিসিকে।

তিনি বলেন, ‘আক্ষরিক অর্থেই, সংবাদ সম্মেলন হওয়ার দশ মিনিট আগেও এসব চলছিল। একদম শেষ মুহূর্তে চূড়ান্ত হয়েছে বিষয়টি।’

শেষের সেই পরিস্থিতিটি কেমন ছিল তা জানতে এই প্রক্রিয়ায় সম্পৃক্ত বেশ কয়েকজন কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে বিবিসি।

তাদের কথা থেকে বিবিসি যা জানতে পারে তা হচ্ছে, চুক্তিটি হঠাৎ করে হয়নি। এর কাঠামোটি ১৫ জানুয়ারিতে স্বাক্ষরিত হয় বটে, কিন্তু এর রূপরেখা প্রথম পাওয়া গিয়েছিল গত বছর মে মাসে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বাইডেনের হোয়াইট হাউসে দেয়া একটি বক্তৃতায়।

এতে তিনটি ধাপের কথা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। প্রথম ধাপে যুদ্ধবিরতি। তারপরের ধাপে ফিলিস্তিনি বন্দীদের মুক্তির বিনিময়ে ইসরায়েলি জিম্মিদের হস্তান্তর। এবং শেষে, ধারাবাহিকভাবে গাজা থেকে ইসরায়েলি সৈন্য প্রত্যাহার।

তবে এ বিষয়ের চুক্তির বিষয়টি গতি পায় গত ডিসেম্বরে।

দুই মাস আগে গাজায় হামাস নেতা ইয়াহিয়া সিনওয়ার ইসরায়েলের হামলায় নিহত হওয়ার পর হামাস ক্রমেই বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। এর মধ্যেই হিজবুলাহ দুর্বল হয়ে পড়ে লেবাননে। এদিকে সিরিয়ায় বাশার আল আসাদেরও পতন হয়। এসব পরিস্থিতিতে হামাস একটা সময় উপলব্ধি করে তারা একা হয়ে পড়েছে। এ কারণেই তারা নমনীয় হয় বলে জানান চুক্তি সম্পাদনের প্রক্রিয়ায় সংশ্লিষ্ট এক মার্কিন কর্মকর্তা।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ইসরায়েলি কর্মকর্তা বলেছেন, হামাসের কোনো ইচ্ছা প্রথমে দেখা যায়নি। পরে সিনওয়ারের মৃত্য এবং এই অঞ্চলে তাদের মিত্রদের ওপর ইসরায়েলের হামলার পরিপ্রেক্ষিতেই তারা চুক্তির বিষয়ে সম্মত হয়।

এছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের ডেমোক্র্যাট ও রিপাবলিকান উভয় দলের নেতাদের কারণেই প্রক্রিয়াটি গতিপ্রাপ্ত হয় বলে মনে করেন তিনি।

১২ ডিসেম্বর ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনইয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে দেখা করতে যায় বাইডেনের প্রতিনিধি দল। তাদের মধ্যে হোয়াইট হাউসের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান, মধ্যপ্রাচ্যের দূত ব্রেট ম্যাকগার্ক এবং সিআইএ পরিচালক বিল বার্নস ছিলেন।

যুক্তরাষ্ট্রের আরেক কর্মকর্তা বিবিসিকে জানান, ওই বৈঠকটি ছিল কয়েক ঘণ্টার। সেখানে এই অঞ্চলের নতুন রাজনৈতিক সমীকরণ এবং লেবাননকে এই প্রক্রিয়ায় কীভাবে কাজে লাগানো যায় তা নিয়ে আলোচনা হয়েছিল।

আরেকটি বড় প্রভাবক ছিলেন ট্রাম্প।

ট্রাম্পের জয়ের পর বিবিসির সঙ্গে হামাসের এক নেতার কথা হয়েছিল। ট্রাম্পের জয়ের কারণে যুদ্ধবিরতির বিষয়ে আশাবাদ প্রকাশ করেছিলেন তিনি।

২০২৩ সালের নভেম্বর থেকেই মধ্যস্থতাকারীদের কাছে দূত মারফত বারবারেই ট্রাম্প বার্তা পাঠিয়েছেন তিনি শপথ গ্রহণের আগেই চুক্তি চান।

ট্রাম্প নানান হুমকি-ধামকিও দিচ্ছিলেন। কিন্তু তা যুদ্ধবিরতির বিষয়ে তাদের আরও আশাবাদী করেছেন।

হামাসের ওই কর্মকর্তা গোটা প্রক্রিয়ায় শুরু থেকেই ছিলেন, তিনি বলেন, বাইডেন প্রশাসনের সময় চাপ ছিল শুধু হামাসের ওপর। ট্রাম্পের সময় নেতানিয়াহুর ওপরও চাপ থাকবে। কেননা নেতানিয়াহু এই চুক্তিকে ব্যহত করতে চাইবে। ট্রাম্প সেটা ভালো করেই জানে।

ছবি

নেপালে বিক্ষোভে সহিংসতা: নিহত ৭২, আহত দুই হাজারের বেশি

ছবি

তেল কেনা বন্ধ করলেই রাশিয়ার ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা

ছবি

যুক্তরাষ্ট্রে চার্লি কার্কের সমালোচনাকারীদের ওপর ক্ষুব্ধ আইনপ্রণেতারা

ছবি

যুক্তরাষ্ট্র-জাপান-দক্ষিণ কোরিয়ার মহড়া ‘খারাপ পরিণতি’ ডেকে আনবে

ছবি

লন্ডনে অভিবাসনবিরোধী বিক্ষোভে এক লাখের বেশি মানুষ, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ

ছবি

গাজা ছেড়েছে আরও আড়াই লাখ মানুষ

ছবি

বিপর্যস্ত নেপালের পর্যটন খাত, ২ দিনে ক্ষতি ২৫০০ কোটি রুপি

ছবি

নেপাল: দায়িত্ব নিয়েই নির্বাচনের তারিখ জানিয়ে দিলেন অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান

ছবি

আফগানিস্তানে বন্দি থাকা মার্কিন নাগরিকদের বিষয় নিয়ে কাবুলে আলোচনায় যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তা

ছবি

রাশিয়ার ড্রোন হামলা কোনো ভুল ছিল না: পোল্যান্ড

ছবি

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি চলচ্চিত্র দেখলেও মৃত্যুদণ্ড

ছবি

ইসরায়েলি হামলার পর ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

ছবি

নেপালের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধানমন্ত্রী হলেন সুশীলা কারকি

ছবি

হামাসমুক্ত স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের পক্ষে ভোট

ছবি

কেন নেপালের এ সংকট দক্ষিণ এশিয়াসহ বিশ্বের জন্য গুরুত্বপূর্ণ

ছবি

পাকিস্তানে জঙ্গিদের হামলায় ১২ সেনা নিহত

ছবি

নেপালে নির্বাচন ৫ মার্চ

ছবি

জাতিসংঘে দুই-রাষ্ট্র সমাধানের ঘোষণায় বিপুল সমর্থন

ছবি

কঙ্গোতে পৃথক দুই নৌকা দুর্ঘটনায় ১৯৩ জনের মৃত্যু

ছবি

নেপালের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধানমন্ত্রী হলেন সুশীলা কারকি

ছবি

বিদেশি সিনেমা দেখায় উত্তর কোরিয়ায় মৃত্যুদণ্ড কার্যকর বেড়েছে: জাতিসংঘ

ছবি

চার্লি কার্কের হত্যাকারীকে ধরিয়ে দিলে ১ লাখ ডলার পুরস্কার

ছবি

পশ্চিমবঙ্গের তরুণদের নেপাল থেকে শিক্ষা নেয়ার আহ্বান বিজেপি নেতার, পাল্টা একাধিক এফআইআর

ছবি

প্যালেস্টাইন বলে কোনো রাষ্ট্র থাকবে না, এ ভূমি আমাদের: নেতানিয়াহু

ছবি

ব্রাজিলে অভ্যুত্থানের ষড়যন্ত্রের দায়ে বলসোনারোকে ২৭ বছরের কারাদণ্ড

ছবি

ভারতের ১৫তম উপরাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নিলেন সিপি রাধাকৃষ্ণান

ছবি

গাজায় ত্রাণ শিবিরের পাহারায় ঘৃণাবাহী মার্কিন বাইকার গ্যাং

ছবি

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় একদিনে নিহত আরও ৭২ ফিলিস্তিনি

ছবি

‘ভারত-সমর্থিত’ ১৯ সন্ত্রাসীকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

ছবি

কাতারের পর এবার ইয়েমেনে ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৩৫

ছবি

এবার সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল ফ্রান্স

ছবি

তিন দশকের লুটের বিচার, নতুন সংবিধান চায় নেপালের তরুণরা

ছবি

নেপালে কেন ‘আন্দোলন ছিনতাইয়ের’ শঙ্কা, দেশ চালাচ্ছে কারা

ছবি

নেপালে সহিংস বিক্ষোভ: সেনা মোতায়েন, নিহত ২০-এর বেশি

ছবি

এবার ভারত-চীনের ওপর ১০০ শতাংশ শুল্ক বসাতে বললেন ট্রাম্প

ছবি

ইসরায়েলের দুই মন্ত্রীকে নিষেধাজ্ঞা দিলো স্পেন

tab

news » international

যেভাবে হলো গাজার যুদ্ধবিরতি চুক্তি

বিবিসি

যুদ্ধবিরতি কার্যকর হচ্ছে আজ। পেছনে ধ্বংসস্তূপ তবুও উৎফুল্ল গাজার শিশুরা। গত ১৬ মাসে এদের মতো অনেক শিশুই প্রাণ হারিয়েছে ইসরায়েলি বর্বরতায়। এই শিশুদের হাসি স্থায়ী হবে কি?-সংগৃহীত

রোববার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫

গোটা প্রক্রিয়ায় ইসরায়েল বা হামাসের প্রতিনিধিরা একটি বারের জন্যও মুখোমুখি হননি। সর্বশেষ যখন তারা সবচেয়ে কাছাকাছি এসেছিলেন, তখনও এক ফ্লোর ব্যবধান ছিল তাদের মধ্যে।

কাতার, মিশর ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্ততাকারীরা সমঝোতার চেষ্টা চালিয়ে আসছিলেন বেশ কয়েকমাস ধরেই। কখনো কখনো আশাই ছেড়ে দিতে হয়েছিল তাদের।

শেষ মুহূর্তে একটি ভবনে একত্র হয়ে কাজ করছিলেন তারা। দ্রুত গতিতে চুক্তিটি দাঁড় করানোর উন্মত্ত্ব প্রয়াস ছিল তাদের মধ্যে।

কিন্তু একদম শেষ মুহূর্তে এসেও মনে হয়েছিল সব প্রচেষ্টা ভেস্তে যাবে। এমনকি কাতারের প্রধানমন্ত্রী যখন চুক্তির বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিতে যাচ্ছিলেন তখনও সেই অনিশ্চয়তা ছিল বলে এই প্রক্রিয়ায় সংশ্লিষ্ট একজন জানান বিবিসিকে।

তিনি বলেন, ‘আক্ষরিক অর্থেই, সংবাদ সম্মেলন হওয়ার দশ মিনিট আগেও এসব চলছিল। একদম শেষ মুহূর্তে চূড়ান্ত হয়েছে বিষয়টি।’

শেষের সেই পরিস্থিতিটি কেমন ছিল তা জানতে এই প্রক্রিয়ায় সম্পৃক্ত বেশ কয়েকজন কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে বিবিসি।

তাদের কথা থেকে বিবিসি যা জানতে পারে তা হচ্ছে, চুক্তিটি হঠাৎ করে হয়নি। এর কাঠামোটি ১৫ জানুয়ারিতে স্বাক্ষরিত হয় বটে, কিন্তু এর রূপরেখা প্রথম পাওয়া গিয়েছিল গত বছর মে মাসে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বাইডেনের হোয়াইট হাউসে দেয়া একটি বক্তৃতায়।

এতে তিনটি ধাপের কথা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। প্রথম ধাপে যুদ্ধবিরতি। তারপরের ধাপে ফিলিস্তিনি বন্দীদের মুক্তির বিনিময়ে ইসরায়েলি জিম্মিদের হস্তান্তর। এবং শেষে, ধারাবাহিকভাবে গাজা থেকে ইসরায়েলি সৈন্য প্রত্যাহার।

তবে এ বিষয়ের চুক্তির বিষয়টি গতি পায় গত ডিসেম্বরে।

দুই মাস আগে গাজায় হামাস নেতা ইয়াহিয়া সিনওয়ার ইসরায়েলের হামলায় নিহত হওয়ার পর হামাস ক্রমেই বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। এর মধ্যেই হিজবুলাহ দুর্বল হয়ে পড়ে লেবাননে। এদিকে সিরিয়ায় বাশার আল আসাদেরও পতন হয়। এসব পরিস্থিতিতে হামাস একটা সময় উপলব্ধি করে তারা একা হয়ে পড়েছে। এ কারণেই তারা নমনীয় হয় বলে জানান চুক্তি সম্পাদনের প্রক্রিয়ায় সংশ্লিষ্ট এক মার্কিন কর্মকর্তা।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ইসরায়েলি কর্মকর্তা বলেছেন, হামাসের কোনো ইচ্ছা প্রথমে দেখা যায়নি। পরে সিনওয়ারের মৃত্য এবং এই অঞ্চলে তাদের মিত্রদের ওপর ইসরায়েলের হামলার পরিপ্রেক্ষিতেই তারা চুক্তির বিষয়ে সম্মত হয়।

এছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের ডেমোক্র্যাট ও রিপাবলিকান উভয় দলের নেতাদের কারণেই প্রক্রিয়াটি গতিপ্রাপ্ত হয় বলে মনে করেন তিনি।

১২ ডিসেম্বর ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনইয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে দেখা করতে যায় বাইডেনের প্রতিনিধি দল। তাদের মধ্যে হোয়াইট হাউসের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান, মধ্যপ্রাচ্যের দূত ব্রেট ম্যাকগার্ক এবং সিআইএ পরিচালক বিল বার্নস ছিলেন।

যুক্তরাষ্ট্রের আরেক কর্মকর্তা বিবিসিকে জানান, ওই বৈঠকটি ছিল কয়েক ঘণ্টার। সেখানে এই অঞ্চলের নতুন রাজনৈতিক সমীকরণ এবং লেবাননকে এই প্রক্রিয়ায় কীভাবে কাজে লাগানো যায় তা নিয়ে আলোচনা হয়েছিল।

আরেকটি বড় প্রভাবক ছিলেন ট্রাম্প।

ট্রাম্পের জয়ের পর বিবিসির সঙ্গে হামাসের এক নেতার কথা হয়েছিল। ট্রাম্পের জয়ের কারণে যুদ্ধবিরতির বিষয়ে আশাবাদ প্রকাশ করেছিলেন তিনি।

২০২৩ সালের নভেম্বর থেকেই মধ্যস্থতাকারীদের কাছে দূত মারফত বারবারেই ট্রাম্প বার্তা পাঠিয়েছেন তিনি শপথ গ্রহণের আগেই চুক্তি চান।

ট্রাম্প নানান হুমকি-ধামকিও দিচ্ছিলেন। কিন্তু তা যুদ্ধবিরতির বিষয়ে তাদের আরও আশাবাদী করেছেন।

হামাসের ওই কর্মকর্তা গোটা প্রক্রিয়ায় শুরু থেকেই ছিলেন, তিনি বলেন, বাইডেন প্রশাসনের সময় চাপ ছিল শুধু হামাসের ওপর। ট্রাম্পের সময় নেতানিয়াহুর ওপরও চাপ থাকবে। কেননা নেতানিয়াহু এই চুক্তিকে ব্যহত করতে চাইবে। ট্রাম্প সেটা ভালো করেই জানে।

back to top