ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
গাজায় গণহত্যা বন্ধে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের শান্তি প্রস্তাবে ইসরায়েল ও হামাসের সম্মতিতে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে। তবে ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে হামাসকে নিরস্ত্র করার কথা বলা হলেও তা মেনে নেবে না হামাস। হামাসকে নিরস্ত্রীকরণের প্রশ্ন ‘অসম্ভব এবং অগ্রহণযোগ্য’ বলে মন্তব্য করেছেন সংগঠনটির এক শীর্ষ কর্মকর্তা।
এ বিষয়ে শনিবার (১১ অক্টোবর) ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপি কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘প্রস্তাবিত অস্ত্র হস্তান্তর কোনোভাবেই সম্ভব নয় এবং এটি আলোচনাযোগ্যও নয়।’ হামাসের অস্ত্র জমা দেওয়ার বিষয়টি শান্তি পরিকল্পনার দ্বিতীয় ধাপে আলোচিত হবে বলে জানিয়েছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। অস্ত্র জমার বিষয়ে গুরুত্ব দিয়ে ট্রাম্পের ২০ দফা পরিকল্পনায় বলা হয়েছে, যারা অস্ত্র ত্যাগ করবে তাদের জন্য সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করা হবে এবং অভিবাসন নীতির আওতায় ইচ্ছা করলে তারা গাজা ত্যাগের অনুমতি পাবে। এক্ষেত্রে হামাসের অস্ত্র সমর্পণ ও গাজা থেকে ইসরায়েলি বাহিনীর প্রত্যাহার এই দুটি বিষয়কে ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনা বাস্তবায়নের পথে সবচেয়ে বড় বাধা হিসেবে দেখা হচ্ছে।
নিরস্ত্রীকরণের প্রশ্নে ছাড়া না দেওয়ার বিবৃতি এমন সময় দিয়েছে হামাস যখন গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর রয়েছে। এরই মধ্যে শান্তি প্রস্তাবের প্রথম ধাপ কর্যকরের পর সোমবার (১৩ অক্টোবর) ৭২ ঘণ্টার সময়সীমার মধ্যে হামাসের হাতে আটক ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেওয়ার প্রস্তুতি চলছে।
ফলে গাজায় আটক থাকা অন্তত ২০ জীবিত ইসরায়েলি বন্দি এবং ২৮ জনের মরদেহ ইসরায়েলে ফেরত পাঠানো হবে। এর বিনিময়ে প্রায় ২ হাজার ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দেবে ইসরায়েল, যাদের মধ্যে ২৫০ জন ইসরায়েলি আদালতে যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
রোববার, ১২ অক্টোবর ২০২৫
গাজায় গণহত্যা বন্ধে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের শান্তি প্রস্তাবে ইসরায়েল ও হামাসের সম্মতিতে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে। তবে ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে হামাসকে নিরস্ত্র করার কথা বলা হলেও তা মেনে নেবে না হামাস। হামাসকে নিরস্ত্রীকরণের প্রশ্ন ‘অসম্ভব এবং অগ্রহণযোগ্য’ বলে মন্তব্য করেছেন সংগঠনটির এক শীর্ষ কর্মকর্তা।
এ বিষয়ে শনিবার (১১ অক্টোবর) ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপি কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘প্রস্তাবিত অস্ত্র হস্তান্তর কোনোভাবেই সম্ভব নয় এবং এটি আলোচনাযোগ্যও নয়।’ হামাসের অস্ত্র জমা দেওয়ার বিষয়টি শান্তি পরিকল্পনার দ্বিতীয় ধাপে আলোচিত হবে বলে জানিয়েছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। অস্ত্র জমার বিষয়ে গুরুত্ব দিয়ে ট্রাম্পের ২০ দফা পরিকল্পনায় বলা হয়েছে, যারা অস্ত্র ত্যাগ করবে তাদের জন্য সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করা হবে এবং অভিবাসন নীতির আওতায় ইচ্ছা করলে তারা গাজা ত্যাগের অনুমতি পাবে। এক্ষেত্রে হামাসের অস্ত্র সমর্পণ ও গাজা থেকে ইসরায়েলি বাহিনীর প্রত্যাহার এই দুটি বিষয়কে ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনা বাস্তবায়নের পথে সবচেয়ে বড় বাধা হিসেবে দেখা হচ্ছে।
নিরস্ত্রীকরণের প্রশ্নে ছাড়া না দেওয়ার বিবৃতি এমন সময় দিয়েছে হামাস যখন গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর রয়েছে। এরই মধ্যে শান্তি প্রস্তাবের প্রথম ধাপ কর্যকরের পর সোমবার (১৩ অক্টোবর) ৭২ ঘণ্টার সময়সীমার মধ্যে হামাসের হাতে আটক ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেওয়ার প্রস্তুতি চলছে।
ফলে গাজায় আটক থাকা অন্তত ২০ জীবিত ইসরায়েলি বন্দি এবং ২৮ জনের মরদেহ ইসরায়েলে ফেরত পাঠানো হবে। এর বিনিময়ে প্রায় ২ হাজার ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দেবে ইসরায়েল, যাদের মধ্যে ২৫০ জন ইসরায়েলি আদালতে যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত।