রোববার সকাল থেকে গাজার বিভিন্ন স্থানে ঢুকতে শুরু করেছে ডজন ডজন ত্রাণবাহী ট্রাক। মিশরের কাছে রাফা সীমান্ত ক্রসিংয়ে ট্রাকের সারি দেখা গেছে।
ত্রাণ সংস্থাগুলো জানিয়েছে, যুদ্ধবিরতি চুক্তির আওতায় তারা গাজায় খাবার ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় সাহায্য পৌঁছে দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে। ইসরায়েলের হামলায় গাজার ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ এবং ত্রাণ প্রবেশের কঠোর নিয়ন্ত্রণের কারণে এতদিন বহু ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত ছিল। জাতিসংঘ ও অন্যান্য সংস্থাগুলোর ত্রাণ সরবরাহে বাধার মুখে পড়ার তথ্যও পাওয়া গেছে।
জাতিসংঘের মতে, গাজায় মানবিক সংকট মোকাবিলায় প্রতিদিন ন্যূনতম ৬০০ ট্রাক ত্রাণ প্রবেশ করা প্রয়োজন। সাম্প্রতিক কয়েক মাসে গাজার মানুষ কেবল সামান্য ত্রাণ পেয়েছে। যুদ্ধকালীন সময়ে ইসরায়েল গাজার প্রবেশ ও প্রস্থান বন্ধ রেখেছিল, যার ফলে খাবার ও ওষুধের সরবরাহ বন্ধ হয়ে গাজার মধ্যে দুর্ভিক্ষের পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছিল।
রোববার থেকে ফের কয়েক ডজন ত্রাণের ট্রাক গাজার মধ্যে ঢুকতে শুরু করেছে, এবং পরে আরও ট্রাক প্রবেশ করবে বলে জানানো হয়েছে। এতে গাজায় মানবিক ত্রাণ সহায়তা বৃদ্ধির আশা তৈরি হয়েছে।
অন্যদিকে, গাজায় আটক জিম্মিদের মুক্তি প্রক্রিয়া সোমবার সকাল থেকে শুরু হবে বলে ইসরায়েল সরকারের মুখপাত্র জানিয়েছেন। ফিলিস্তিনের মুক্তিকামী সংগঠন হামাস তাদের শীর্ষস্থানীয় সাতজন ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দেওয়ার জন্য চাপ দিচ্ছে। ইসরায়েল ইতিমধ্যে তাদের মধ্যে দুইজনকে মুক্তি দিয়েছে, তবে হামাসের পক্ষ থেকে রোববারেই গাজায় আটক জিম্মিদের মুক্তি দেওয়া হবে বলে একটি শান্তি আলোচনার কর্মকর্তা বিবিসিকে জানিয়েছেন।
গাজার যুদ্ধবিরতি চুক্তি গত শুক্রবার থেকে কার্যকর। চুক্তি অনুযায়ী, স্থানীয় সময় সোমবার দুপুর ১২ টার মধ্যে হামাসের হাতে থাকা সব জিম্মিকে মুক্তি দিতে হবে। বিনিময়ে, ইসরায়েলকে গাজা থেকে আটক থাকা ১৭০০ জনের মধ্যে ২৫০ জন ফিলিস্তিনি বন্দিসহ প্রায় দুই ডজন শিশুকে মুক্তি দিতে হবে।
রোববার, ১২ অক্টোবর ২০২৫
রোববার সকাল থেকে গাজার বিভিন্ন স্থানে ঢুকতে শুরু করেছে ডজন ডজন ত্রাণবাহী ট্রাক। মিশরের কাছে রাফা সীমান্ত ক্রসিংয়ে ট্রাকের সারি দেখা গেছে।
ত্রাণ সংস্থাগুলো জানিয়েছে, যুদ্ধবিরতি চুক্তির আওতায় তারা গাজায় খাবার ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় সাহায্য পৌঁছে দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে। ইসরায়েলের হামলায় গাজার ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ এবং ত্রাণ প্রবেশের কঠোর নিয়ন্ত্রণের কারণে এতদিন বহু ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত ছিল। জাতিসংঘ ও অন্যান্য সংস্থাগুলোর ত্রাণ সরবরাহে বাধার মুখে পড়ার তথ্যও পাওয়া গেছে।
জাতিসংঘের মতে, গাজায় মানবিক সংকট মোকাবিলায় প্রতিদিন ন্যূনতম ৬০০ ট্রাক ত্রাণ প্রবেশ করা প্রয়োজন। সাম্প্রতিক কয়েক মাসে গাজার মানুষ কেবল সামান্য ত্রাণ পেয়েছে। যুদ্ধকালীন সময়ে ইসরায়েল গাজার প্রবেশ ও প্রস্থান বন্ধ রেখেছিল, যার ফলে খাবার ও ওষুধের সরবরাহ বন্ধ হয়ে গাজার মধ্যে দুর্ভিক্ষের পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছিল।
রোববার থেকে ফের কয়েক ডজন ত্রাণের ট্রাক গাজার মধ্যে ঢুকতে শুরু করেছে, এবং পরে আরও ট্রাক প্রবেশ করবে বলে জানানো হয়েছে। এতে গাজায় মানবিক ত্রাণ সহায়তা বৃদ্ধির আশা তৈরি হয়েছে।
অন্যদিকে, গাজায় আটক জিম্মিদের মুক্তি প্রক্রিয়া সোমবার সকাল থেকে শুরু হবে বলে ইসরায়েল সরকারের মুখপাত্র জানিয়েছেন। ফিলিস্তিনের মুক্তিকামী সংগঠন হামাস তাদের শীর্ষস্থানীয় সাতজন ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দেওয়ার জন্য চাপ দিচ্ছে। ইসরায়েল ইতিমধ্যে তাদের মধ্যে দুইজনকে মুক্তি দিয়েছে, তবে হামাসের পক্ষ থেকে রোববারেই গাজায় আটক জিম্মিদের মুক্তি দেওয়া হবে বলে একটি শান্তি আলোচনার কর্মকর্তা বিবিসিকে জানিয়েছেন।
গাজার যুদ্ধবিরতি চুক্তি গত শুক্রবার থেকে কার্যকর। চুক্তি অনুযায়ী, স্থানীয় সময় সোমবার দুপুর ১২ টার মধ্যে হামাসের হাতে থাকা সব জিম্মিকে মুক্তি দিতে হবে। বিনিময়ে, ইসরায়েলকে গাজা থেকে আটক থাকা ১৭০০ জনের মধ্যে ২৫০ জন ফিলিস্তিনি বন্দিসহ প্রায় দুই ডজন শিশুকে মুক্তি দিতে হবে।