মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন করে শতভাগ শুল্ক আরোপের ঘোষণার পর চীন জানিয়েছে, তারা এই বাণিজ্যযুদ্ধে ‘শেষ পর্যন্ত লড়বে’। মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) দেশটির বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র এই কথা বলেন। ওই মুখপাত্র বলেন, শুল্ক যুদ্ধ ও বাণিজ্য যুদ্ধ বিষয়ে চীনের অবস্থান সব সময়ই পরিষ্কার ও স্থির। যদি আপনারা লড়তে চান, আমরা শেষ পর্যন্ত লড়ব; আর যদি আলোচনায় আসতে চান, আমাদের দরজা খোলা রয়েছে।
বিশ্বের দুটি বৃহত্তম অর্থনীতির মধ্যে উত্তেজনা আবারও বেড়ে গেছে ট্রাম্পের নতুন ঘোষণার পর। গত সপ্তাহে চীন ‘রেয়ার আর্থ’ বা বিরল খনিজ রপ্তানির ওপর নতুন নিয়ন্ত্রণ আরোপের ঘোষণা দেয়। এর প্রতিক্রিয়ায় ট্রাম্প শনিবার (১১ অক্টোবর) ঘোষণা দেন, চীনের সব পণ্যের ওপর অতিরিক্ত ১০০ শতাংশ শুল্ক বসানো হবে।
এ পদক্ষেপে বিশ্ববাজারে অস্থিরতা সৃষ্টি হয়েছে এবং আগামী সপ্তাহে দক্ষিণ কোরিয়ায় ট্রাম্প ও চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সম্ভাব্য বৈঠক নিয়েও সন্দেহ দেখা দিয়েছে।
ট্রাম্প আরও জানান, যুক্তরাষ্ট্র আগামী ১ নভেম্বর থেকে ‘সব ধরনের গুরুত্বপূর্ণ সফটওয়্যার’ রপ্তানিতে নিয়ন্ত্রণ আরোপ করবে। অন্যদিকে, বেইজিংয়ের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, রেয়ার আর্থ ও সংশ্লিষ্ট পণ্যের ওপর রপ্তানি নিয়ন্ত্রণের পদক্ষেপ চীনা সরকারের বৈধ সিদ্ধান্ত, যা দেশের আইন ও বিধি অনুযায়ী রপ্তানি নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা শক্তিশালী করার অংশ।
মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র আরও বলেন, একটি দায়িত্বশীল প্রধান শক্তি হিসেবে চীন সব সময়ই নিজের জাতীয় নিরাপত্তা ও আন্তর্জাতিক সম্মিলিত নিরাপত্তা রক্ষায় দৃঢ় ও অবিচল। বিশ্লেষকরা বলছেন, ট্রাম্প প্রশাসনের নতুন শুল্কনীতির ফলে চীন-যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য সম্পর্ক আরও তিক্ত হতে পারে ও বিশ্ব অর্থনীতিতে নতুন অনিশ্চয়তার জন্ম দিতে পারে।
মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন করে শতভাগ শুল্ক আরোপের ঘোষণার পর চীন জানিয়েছে, তারা এই বাণিজ্যযুদ্ধে ‘শেষ পর্যন্ত লড়বে’। মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) দেশটির বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র এই কথা বলেন। ওই মুখপাত্র বলেন, শুল্ক যুদ্ধ ও বাণিজ্য যুদ্ধ বিষয়ে চীনের অবস্থান সব সময়ই পরিষ্কার ও স্থির। যদি আপনারা লড়তে চান, আমরা শেষ পর্যন্ত লড়ব; আর যদি আলোচনায় আসতে চান, আমাদের দরজা খোলা রয়েছে।
বিশ্বের দুটি বৃহত্তম অর্থনীতির মধ্যে উত্তেজনা আবারও বেড়ে গেছে ট্রাম্পের নতুন ঘোষণার পর। গত সপ্তাহে চীন ‘রেয়ার আর্থ’ বা বিরল খনিজ রপ্তানির ওপর নতুন নিয়ন্ত্রণ আরোপের ঘোষণা দেয়। এর প্রতিক্রিয়ায় ট্রাম্প শনিবার (১১ অক্টোবর) ঘোষণা দেন, চীনের সব পণ্যের ওপর অতিরিক্ত ১০০ শতাংশ শুল্ক বসানো হবে।
এ পদক্ষেপে বিশ্ববাজারে অস্থিরতা সৃষ্টি হয়েছে এবং আগামী সপ্তাহে দক্ষিণ কোরিয়ায় ট্রাম্প ও চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সম্ভাব্য বৈঠক নিয়েও সন্দেহ দেখা দিয়েছে।
ট্রাম্প আরও জানান, যুক্তরাষ্ট্র আগামী ১ নভেম্বর থেকে ‘সব ধরনের গুরুত্বপূর্ণ সফটওয়্যার’ রপ্তানিতে নিয়ন্ত্রণ আরোপ করবে। অন্যদিকে, বেইজিংয়ের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, রেয়ার আর্থ ও সংশ্লিষ্ট পণ্যের ওপর রপ্তানি নিয়ন্ত্রণের পদক্ষেপ চীনা সরকারের বৈধ সিদ্ধান্ত, যা দেশের আইন ও বিধি অনুযায়ী রপ্তানি নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা শক্তিশালী করার অংশ।
মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র আরও বলেন, একটি দায়িত্বশীল প্রধান শক্তি হিসেবে চীন সব সময়ই নিজের জাতীয় নিরাপত্তা ও আন্তর্জাতিক সম্মিলিত নিরাপত্তা রক্ষায় দৃঢ় ও অবিচল। বিশ্লেষকরা বলছেন, ট্রাম্প প্রশাসনের নতুন শুল্কনীতির ফলে চীন-যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য সম্পর্ক আরও তিক্ত হতে পারে ও বিশ্ব অর্থনীতিতে নতুন অনিশ্চয়তার জন্ম দিতে পারে।