ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
আসন্ন দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় দেশগুলোর (আসিয়ান) সম্মেলনে থাইল্যান্ড ও কাম্বোডিয়ার মধ্যে শান্তিচুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানিয়েছেন মালয়েশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ হাসান।
মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে আগামী ২৩ অক্টোবর ছয় দিনব্যাপী ৪৭তম আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলন শুরু হবে। শেষ হবে ২৮ অক্টোবর। সম্মেলনের মাঝে ২৬ অক্টোবর ট্রাম্পের অংশ নেওয়ার কথা রয়েছে। তবে ট্রাম্পের উপস্থিত থাকার খবরে কুয়ালালামপুরে গত সপ্তাহে বিক্ষোভ শুরু হয়। বিক্ষোভ থেকে আসিয়ান সম্মেলনে ট্রাম্পের উপস্থিতি বাতিলের দাবি ওঠে।
মঙ্গলবার কুয়ালালামপুরে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে মালয়েশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ডনাল্ড ট্রাম্প থাইল্যান্ড-কাম্বোডিয়ার শান্তিচুক্তির সাক্ষী হতে উদগ্রীব।চুক্তিটি আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাক্ষরিত হবে দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় দেশগুলোর (আসিয়ান) শীর্ষ সম্মেলনের একটি পার্শ্ব ইভেন্টে। তবে চুক্তির বিষয়বস্তু ও বিস্তারিত সময়সূচি এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হয়নি।
গত ২৪ জুলাই দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে সংঘর্ষ শুরুর পর থেকে অন্তত ৩৬ জন নিহত ও ২ লাখ ৭০ হাজারের বেশি মানুষ ঘরছাড়া হন।সংঘর্ষ চলাকালে ২৬ জুলাই উভয় দেশের নেতাদের সঙ্গে ফোনে কথা বলেন ট্রাম্প।
তিনি দাবি করেন, দুই দেশই ‘তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতি’ চায় এবং শান্তির দিকে এগিয়ে যেতে রাজি হয়েছে।
স্কটল্যান্ডে ব্যক্তিগত গলফ ভ্রমণের সময় ট্রাম্প তার সোশ্যাল প্ল্যাটফর্ম ‘ট্রুথ সোশ্যাল’-এ লিখেছিলেন, দ্রুত একত্রে বসে যুদ্ধবিরতি ও শেষ পর্যন্ত শান্তির পথ খুঁজে বের করতে উভয় দেশ সম্মত হয়েছে।
এদিকে, ওই সংঘর্ষের জন্য থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া উভয়েই একে অপরকে দায়ী করে। থাই কর্তৃপক্ষ দাবি করছে, কম্বোডিয়ার সামরিক ড্রোন থাই সীমান্ত এলাকায় নজরদারি চালানো শুরু করলে সংঘর্ষ শুরু হয়। অন্যদিকে, কম্বোডিয়ার অভিযোগ, থাই সেনারা আগের এক চুক্তি লঙ্ঘন করে একটি খেমার-হিন্দু মন্দির এলাকায় অগ্রসর হয়। এই বিতর্কের শিকড় প্রায় এক শতাব্দী আগের ফরাসি ঔপনিবেশিক শাসনের সময় সীমান্ত নির্ধারণ নিয়ে, যা আজও দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনার কারণ হয়ে আছে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫
আসন্ন দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় দেশগুলোর (আসিয়ান) সম্মেলনে থাইল্যান্ড ও কাম্বোডিয়ার মধ্যে শান্তিচুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানিয়েছেন মালয়েশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ হাসান।
মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে আগামী ২৩ অক্টোবর ছয় দিনব্যাপী ৪৭তম আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলন শুরু হবে। শেষ হবে ২৮ অক্টোবর। সম্মেলনের মাঝে ২৬ অক্টোবর ট্রাম্পের অংশ নেওয়ার কথা রয়েছে। তবে ট্রাম্পের উপস্থিত থাকার খবরে কুয়ালালামপুরে গত সপ্তাহে বিক্ষোভ শুরু হয়। বিক্ষোভ থেকে আসিয়ান সম্মেলনে ট্রাম্পের উপস্থিতি বাতিলের দাবি ওঠে।
মঙ্গলবার কুয়ালালামপুরে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে মালয়েশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ডনাল্ড ট্রাম্প থাইল্যান্ড-কাম্বোডিয়ার শান্তিচুক্তির সাক্ষী হতে উদগ্রীব।চুক্তিটি আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাক্ষরিত হবে দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় দেশগুলোর (আসিয়ান) শীর্ষ সম্মেলনের একটি পার্শ্ব ইভেন্টে। তবে চুক্তির বিষয়বস্তু ও বিস্তারিত সময়সূচি এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হয়নি।
গত ২৪ জুলাই দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে সংঘর্ষ শুরুর পর থেকে অন্তত ৩৬ জন নিহত ও ২ লাখ ৭০ হাজারের বেশি মানুষ ঘরছাড়া হন।সংঘর্ষ চলাকালে ২৬ জুলাই উভয় দেশের নেতাদের সঙ্গে ফোনে কথা বলেন ট্রাম্প।
তিনি দাবি করেন, দুই দেশই ‘তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতি’ চায় এবং শান্তির দিকে এগিয়ে যেতে রাজি হয়েছে।
স্কটল্যান্ডে ব্যক্তিগত গলফ ভ্রমণের সময় ট্রাম্প তার সোশ্যাল প্ল্যাটফর্ম ‘ট্রুথ সোশ্যাল’-এ লিখেছিলেন, দ্রুত একত্রে বসে যুদ্ধবিরতি ও শেষ পর্যন্ত শান্তির পথ খুঁজে বের করতে উভয় দেশ সম্মত হয়েছে।
এদিকে, ওই সংঘর্ষের জন্য থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া উভয়েই একে অপরকে দায়ী করে। থাই কর্তৃপক্ষ দাবি করছে, কম্বোডিয়ার সামরিক ড্রোন থাই সীমান্ত এলাকায় নজরদারি চালানো শুরু করলে সংঘর্ষ শুরু হয়। অন্যদিকে, কম্বোডিয়ার অভিযোগ, থাই সেনারা আগের এক চুক্তি লঙ্ঘন করে একটি খেমার-হিন্দু মন্দির এলাকায় অগ্রসর হয়। এই বিতর্কের শিকড় প্রায় এক শতাব্দী আগের ফরাসি ঔপনিবেশিক শাসনের সময় সীমান্ত নির্ধারণ নিয়ে, যা আজও দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনার কারণ হয়ে আছে।