যুক্তরাষ্ট্র থেকে টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র পাওয়ার আশা নিয়ে হোয়াইট হাউসে গেলেও, দৃশ্যত কোনো সাফল্য ছাড়াই ফিরে এসেছেন ইউক্রেইনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, ইউক্রেইনে টমাহক পাঠাতে এখনই প্রস্তুত নয় ওয়াশিংটন।
বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নে টমাহক ইস্যু এড়িয়ে যান জেলেনস্কি। তিনি বলেন, “দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে আলোচনা হলেও আমি এ বিষয়ে মন্তব্য করবো না। যুক্তরাষ্ট্র উত্তেজনা বাড়াতে চায় না।”
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, ট্রাম্প পরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট দিয়ে কিইভ ও মস্কোকে “যেখানে আছে সেখানে থামতে” এবং যুদ্ধ বন্ধ করতে আহ্বান জানান।
এর এক দিন আগে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছিলেন ট্রাম্প। আলোচনায় দুজনই শিগগিরই হাঙ্গেরির বুদাপেস্টে বৈঠকে বসার ব্যাপারে সম্মত হন।
ইউক্রেইনের ধারণা, টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পেলে রাশিয়ার জ্বালানি অবকাঠামো লক্ষ্য করে হামলা চালিয়ে পুতিনের যুদ্ধ অর্থনীতিকে দুর্বল করা সম্ভব। তবে শুক্রবার ট্রাম্প বলেছেন, “আশা করছি তাদের এই ক্ষেপণাস্ত্রের প্রয়োজন হবে না। টমাহক ছাড়াই যুদ্ধ শেষ করতে পারব বলে আশা করি।”
তিনি আরও বলেন, “এই মুহূর্তে টমাহক আমাদেরই বেশি প্রয়োজন। ক্ষেপণাস্ত্র পাঠালে উত্তেজনা বাড়তে পারে, তবে আমরা বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করছি।”
বৈঠকে জেলেনস্কি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র যদি টমাহক দেয়, ইউক্রেইন পাল্টা হিসেবে কিছু ড্রোন সরবরাহ করতে পারে। এ সময় ট্রাম্পকে হাসতে ও মাথা নেড়ে সম্মতি দিতে দেখা যায়।
গাজায় শান্তি চুক্তির প্রথম ধাপ সফলভাবে সম্পন্ন করায় ট্রাম্পকে ধন্যবাদ জানান জেলেনস্কি। তিনি বলেন, “এই গতি কাজে লাগিয়ে ইউক্রেইনের যুদ্ধও শেষ করা সম্ভব।”
বৈঠকের পর সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে জেলেনস্কি বলেন, “রাশিয়া ভয় পাচ্ছে, কারণ টমাহক অত্যন্ত শক্তিশালী অস্ত্র। তবে ইউক্রেইন তা পাবে কিনা, আমি বাস্তববাদী।”
টমাহক ক্ষেপণাস্ত্রের ভবিষ্যৎ সরবরাহ নিয়ে এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানায়নি যুক্তরাষ্ট্র।
শনিবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৫
যুক্তরাষ্ট্র থেকে টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র পাওয়ার আশা নিয়ে হোয়াইট হাউসে গেলেও, দৃশ্যত কোনো সাফল্য ছাড়াই ফিরে এসেছেন ইউক্রেইনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, ইউক্রেইনে টমাহক পাঠাতে এখনই প্রস্তুত নয় ওয়াশিংটন।
বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নে টমাহক ইস্যু এড়িয়ে যান জেলেনস্কি। তিনি বলেন, “দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে আলোচনা হলেও আমি এ বিষয়ে মন্তব্য করবো না। যুক্তরাষ্ট্র উত্তেজনা বাড়াতে চায় না।”
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, ট্রাম্প পরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট দিয়ে কিইভ ও মস্কোকে “যেখানে আছে সেখানে থামতে” এবং যুদ্ধ বন্ধ করতে আহ্বান জানান।
এর এক দিন আগে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছিলেন ট্রাম্প। আলোচনায় দুজনই শিগগিরই হাঙ্গেরির বুদাপেস্টে বৈঠকে বসার ব্যাপারে সম্মত হন।
ইউক্রেইনের ধারণা, টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পেলে রাশিয়ার জ্বালানি অবকাঠামো লক্ষ্য করে হামলা চালিয়ে পুতিনের যুদ্ধ অর্থনীতিকে দুর্বল করা সম্ভব। তবে শুক্রবার ট্রাম্প বলেছেন, “আশা করছি তাদের এই ক্ষেপণাস্ত্রের প্রয়োজন হবে না। টমাহক ছাড়াই যুদ্ধ শেষ করতে পারব বলে আশা করি।”
তিনি আরও বলেন, “এই মুহূর্তে টমাহক আমাদেরই বেশি প্রয়োজন। ক্ষেপণাস্ত্র পাঠালে উত্তেজনা বাড়তে পারে, তবে আমরা বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করছি।”
বৈঠকে জেলেনস্কি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র যদি টমাহক দেয়, ইউক্রেইন পাল্টা হিসেবে কিছু ড্রোন সরবরাহ করতে পারে। এ সময় ট্রাম্পকে হাসতে ও মাথা নেড়ে সম্মতি দিতে দেখা যায়।
গাজায় শান্তি চুক্তির প্রথম ধাপ সফলভাবে সম্পন্ন করায় ট্রাম্পকে ধন্যবাদ জানান জেলেনস্কি। তিনি বলেন, “এই গতি কাজে লাগিয়ে ইউক্রেইনের যুদ্ধও শেষ করা সম্ভব।”
বৈঠকের পর সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে জেলেনস্কি বলেন, “রাশিয়া ভয় পাচ্ছে, কারণ টমাহক অত্যন্ত শক্তিশালী অস্ত্র। তবে ইউক্রেইন তা পাবে কিনা, আমি বাস্তববাদী।”
টমাহক ক্ষেপণাস্ত্রের ভবিষ্যৎ সরবরাহ নিয়ে এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানায়নি যুক্তরাষ্ট্র।