বাংলাদেশে পানি ও পরিবেশ সংক্রান্ত টেকসই উন্নয়ন অগ্রগতির লক্ষ্যে রবি আজিয়াটা পিএলসি ও ওয়াটার এইড বাংলাদেশ একটি কৌশলগত সমঝোতা স্মারক (এমওআই) স্বাক্ষর করেছে। এই চুক্তি দেশের প্রধান রেলস্টেশনগুলোতে নিরাপদ পানির সহজলভ্যতা নিশ্চিত করতে দুই প্রতিষ্ঠানের অভিন্ন লক্ষ্যকে উপস্থাপন করে।
সম্প্রতি, ঢাকায় রবির করপোরেট অফিসে এই সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। অনুষ্ঠানে ওয়াটার এইড বাংলাদেশের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন সংস্থার কান্ট্রি ডিরেক্টর হাসিন জাহান এবং পরিচালক (টেকনিক্যাল সার্ভিসেস) মো. তাহমিদুল ইসলাম। রবির পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন চিফ করপোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অফিসার সাহেদ আলম এবং পাবলিক অ্যাফেয়ার্স অ্যান্ড সাসটেইনেবিলিটি ডিরেক্টর শরীফ শাহ্জামাল রাজ সহ অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
এই সমঝোতা চুক্তিটি ‘নিরাপদ পানি, সুস্থ জীবন’ প্র্রকল্পের সফলতার উপর ভিত্তি করে গঠিত; যা রবি, ওয়াটার এইড বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশ রেলওয়ের যৌথ উদ্যোগে বাস্তবায়িত হয়েছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে ইতিমধ্যেই দেশের কিছু গুরুত্বপূর্ণ রেলস্টেশনে ১০টি পানিশোধন কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। যা, বার্ষিক প্রায় ৪ লাখ ৫২ হাজার মানুষের জন্য নিরাপদ পানীয় পানি সরবরাহ করছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫
বাংলাদেশে পানি ও পরিবেশ সংক্রান্ত টেকসই উন্নয়ন অগ্রগতির লক্ষ্যে রবি আজিয়াটা পিএলসি ও ওয়াটার এইড বাংলাদেশ একটি কৌশলগত সমঝোতা স্মারক (এমওআই) স্বাক্ষর করেছে। এই চুক্তি দেশের প্রধান রেলস্টেশনগুলোতে নিরাপদ পানির সহজলভ্যতা নিশ্চিত করতে দুই প্রতিষ্ঠানের অভিন্ন লক্ষ্যকে উপস্থাপন করে।
সম্প্রতি, ঢাকায় রবির করপোরেট অফিসে এই সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। অনুষ্ঠানে ওয়াটার এইড বাংলাদেশের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন সংস্থার কান্ট্রি ডিরেক্টর হাসিন জাহান এবং পরিচালক (টেকনিক্যাল সার্ভিসেস) মো. তাহমিদুল ইসলাম। রবির পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন চিফ করপোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অফিসার সাহেদ আলম এবং পাবলিক অ্যাফেয়ার্স অ্যান্ড সাসটেইনেবিলিটি ডিরেক্টর শরীফ শাহ্জামাল রাজ সহ অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
এই সমঝোতা চুক্তিটি ‘নিরাপদ পানি, সুস্থ জীবন’ প্র্রকল্পের সফলতার উপর ভিত্তি করে গঠিত; যা রবি, ওয়াটার এইড বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশ রেলওয়ের যৌথ উদ্যোগে বাস্তবায়িত হয়েছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে ইতিমধ্যেই দেশের কিছু গুরুত্বপূর্ণ রেলস্টেশনে ১০টি পানিশোধন কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। যা, বার্ষিক প্রায় ৪ লাখ ৫২ হাজার মানুষের জন্য নিরাপদ পানীয় পানি সরবরাহ করছে।