সম্প্রতি, হুয়াওয়ে ডিজিটাল পাওয়ার এর আয়োজনে অনলাইন মাধ্যমে টেলিকম ডিজিটাল পাওয়ার সামিট এপিএসি ২০২১ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ সামিটে বিশে^র ২৩টি দেশের ৬শ’ প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করেন। সম্মেলনে ব্যবসায়িক নেতা ও এখাতের বিশেষজ্ঞরা টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্কে কার্বন নিরপেক্ষতা বিষয়ে তাঁদের অভিজ্ঞতা ও ডেটা সেন্টারের সুবিধার বিষয়গুলো তুলে ধরেন।
হুয়াওয়ে ডিজিটাল পাওয়ারের ভিপি ও সিএমও ড. ফ্যাং লিয়ানঝো বলেন, ‘কার্বন নিরপেক্ষতার বিষয়ে বিশে^র সবাই একমত এবং এজন্য সবাই একটি লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। আমি বিশ^াস করি, এটি সামনের ৩০-৪০ বছরে সবচেয়ে বড় পরিবর্তনগুলোর মধ্যে একটি হবে, যা শুধুমাত্র বিদ্যুৎ উৎপাদন ও ব্যবহারে বৈপ্লবিক পরিবর্তনই ঘটাবে না পাশাপাশি আমাদের অর্থনীতি ও সমাজের পারিপাশির্^কত অবস্থা বিবেচনায় সকল শিল্পের উন্নয়নের সুযোগ এনে দিবে।’
জলবায়ু পরিবর্তনের বিপরীতে কার্বন নিরপেক্ষতা বর্তমানে একটি গুরুত্বপূর্ণ ধারণা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ লক্ষ্যে হুয়াওয়ে টেলিকম ডিজিটাল পাওয়ার সামিট এশিয়া প্যাসিফিক ২০২১ ভার্চ্যুয়াল প্ল্যাটফর্মে কার্বন নিঃসরণ ও ব্যয় কমানোর জন্য মতবিনিময় সভার আয়োজন করে, যা অংশীদার ও গ্রাহকদের কার্যক্রম ডিজিটালাইজ করে কার্বন নিরপেক্ষতা অর্জনে সহায়তা করবে।
২০২০ সালে বিশ্বব্যাপী আইসিটি শিল্প ৫৭০ বিলিয়ন কিলোওয়াট ঘণ্টার বেশি বিদ্যুৎ খরচ করেছে এবং ২০৩০ সালে এই সংখ্যা ১.৮৫ ট্রিলিয়ন কিলোওয়াট ঘণ্টায় পৌঁছবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। গত বছর ডেটা সেন্টার এবং টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্কগুলো যথাক্রমে ১৬০ মিলিয়ন টন এবং ১৪৬ মিলিয়ন টন কার্বন নিঃসরণের জন্য দায়ী ছিল। তাই, এটা অনস্বীকার্য যে কার্বন নিরপেক্ষতার লক্ষ্যে পৌঁছাতে আইসিটি শিল্পকে একটি বড় ভ‚মিকা পালন করতে হবে।
এ বিষয়ে হুয়াওয়ে ডিজিটাল পাওয়ার এর গ্লোবাল এসভিপি ও সিটিও সঞ্জয় কুমার সাইনানি বলেন, “হুয়াওয়ে হাই এফিশিয়েন্সি কনভারজড পাওয়ার ও কুলিং সিস্টেম, এমবেডেড আইওটি, এআই সক্ষম ওঅ্যান্ডএম প্রযুক্তির পথপ্রদর্শক, যা ডেটা সেন্টার লাইফ-সাইকেল কার্বন ফুটপ্রিন্ট কমাতে চীন থেকে আয়ারল্যান্ড পর্যন্ত ডেটা সেন্টারে সফলভাবে প্রয়োগ করা হয়েছে।”
মূল বক্তব্যের পর, অংশগ্রহণকারীরা হুয়াওয়ে ডিজিটাল পাওয়ার ইনোভেশন এক্সপেরিয়েন্স সেন্টারের ভার্চুয়াল ট্যুরে অংশ নেন, যেখানে সর্বশেষ ডিজিটাল পাওয়ার সল্যুশনের পাশাপাশি ডংগুয়ান এবং হাংঝৌতে পরবর্তী প্রজন্মের ডেটা সেন্টার এবং টেলিকমিউনিকেশন সাইটগুলো সম্পর্কে ধারণা প্রদান করা হয়।
রোববার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২১
সম্প্রতি, হুয়াওয়ে ডিজিটাল পাওয়ার এর আয়োজনে অনলাইন মাধ্যমে টেলিকম ডিজিটাল পাওয়ার সামিট এপিএসি ২০২১ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ সামিটে বিশে^র ২৩টি দেশের ৬শ’ প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করেন। সম্মেলনে ব্যবসায়িক নেতা ও এখাতের বিশেষজ্ঞরা টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্কে কার্বন নিরপেক্ষতা বিষয়ে তাঁদের অভিজ্ঞতা ও ডেটা সেন্টারের সুবিধার বিষয়গুলো তুলে ধরেন।
হুয়াওয়ে ডিজিটাল পাওয়ারের ভিপি ও সিএমও ড. ফ্যাং লিয়ানঝো বলেন, ‘কার্বন নিরপেক্ষতার বিষয়ে বিশে^র সবাই একমত এবং এজন্য সবাই একটি লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। আমি বিশ^াস করি, এটি সামনের ৩০-৪০ বছরে সবচেয়ে বড় পরিবর্তনগুলোর মধ্যে একটি হবে, যা শুধুমাত্র বিদ্যুৎ উৎপাদন ও ব্যবহারে বৈপ্লবিক পরিবর্তনই ঘটাবে না পাশাপাশি আমাদের অর্থনীতি ও সমাজের পারিপাশির্^কত অবস্থা বিবেচনায় সকল শিল্পের উন্নয়নের সুযোগ এনে দিবে।’
জলবায়ু পরিবর্তনের বিপরীতে কার্বন নিরপেক্ষতা বর্তমানে একটি গুরুত্বপূর্ণ ধারণা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ লক্ষ্যে হুয়াওয়ে টেলিকম ডিজিটাল পাওয়ার সামিট এশিয়া প্যাসিফিক ২০২১ ভার্চ্যুয়াল প্ল্যাটফর্মে কার্বন নিঃসরণ ও ব্যয় কমানোর জন্য মতবিনিময় সভার আয়োজন করে, যা অংশীদার ও গ্রাহকদের কার্যক্রম ডিজিটালাইজ করে কার্বন নিরপেক্ষতা অর্জনে সহায়তা করবে।
২০২০ সালে বিশ্বব্যাপী আইসিটি শিল্প ৫৭০ বিলিয়ন কিলোওয়াট ঘণ্টার বেশি বিদ্যুৎ খরচ করেছে এবং ২০৩০ সালে এই সংখ্যা ১.৮৫ ট্রিলিয়ন কিলোওয়াট ঘণ্টায় পৌঁছবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। গত বছর ডেটা সেন্টার এবং টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্কগুলো যথাক্রমে ১৬০ মিলিয়ন টন এবং ১৪৬ মিলিয়ন টন কার্বন নিঃসরণের জন্য দায়ী ছিল। তাই, এটা অনস্বীকার্য যে কার্বন নিরপেক্ষতার লক্ষ্যে পৌঁছাতে আইসিটি শিল্পকে একটি বড় ভ‚মিকা পালন করতে হবে।
এ বিষয়ে হুয়াওয়ে ডিজিটাল পাওয়ার এর গ্লোবাল এসভিপি ও সিটিও সঞ্জয় কুমার সাইনানি বলেন, “হুয়াওয়ে হাই এফিশিয়েন্সি কনভারজড পাওয়ার ও কুলিং সিস্টেম, এমবেডেড আইওটি, এআই সক্ষম ওঅ্যান্ডএম প্রযুক্তির পথপ্রদর্শক, যা ডেটা সেন্টার লাইফ-সাইকেল কার্বন ফুটপ্রিন্ট কমাতে চীন থেকে আয়ারল্যান্ড পর্যন্ত ডেটা সেন্টারে সফলভাবে প্রয়োগ করা হয়েছে।”
মূল বক্তব্যের পর, অংশগ্রহণকারীরা হুয়াওয়ে ডিজিটাল পাওয়ার ইনোভেশন এক্সপেরিয়েন্স সেন্টারের ভার্চুয়াল ট্যুরে অংশ নেন, যেখানে সর্বশেষ ডিজিটাল পাওয়ার সল্যুশনের পাশাপাশি ডংগুয়ান এবং হাংঝৌতে পরবর্তী প্রজন্মের ডেটা সেন্টার এবং টেলিকমিউনিকেশন সাইটগুলো সম্পর্কে ধারণা প্রদান করা হয়।