স্বপ্নের পদ্মা সেতু উদ্বোধন করা হয়েছে। এটি বাংলাদেশের দীর্ঘতম সেতু। সেতুটি মুন্সিগঞ্জের মাওয়া, লৌহজংকে শরীয়তপুরের জাজিরা প্রান্তের সঙ্গে সংযুক্ত করেছে। এরফলে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম প্রান্ত উত্তর-পুর্বাঞ্চলের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে। এক নজরে দেখে নেয়া যাক পদ্মা সেতুর বিভিন্ন তথ্য--
১, প্রকল্পের নাম: পদ্মা সেতু প্রকল্প
২, সেতুর ধরন: দ্বিতলবিশিষ্ট (ওপরে সড়ক ও নিচে রেলপথ)
৩, দৈর্ঘ্য : ৬.১৫ কিলোমিটার
৪, ভায়াডাক্ট (স্থলভাগে সেতুর অংশ) সহ দৈর্ঘ্য : ৯.৮৩ কিলোমিটার
৫, প্রস্ত : ২১.৬৫ মিটার
৬, মোট পিলারের সংখ্যা : ৪২টি
৭, স্প্যানের সংখ্যা : ৪১টি০
৮, প্রতিটি স্প্যানের দৈর্ঘ্য: ১৫০ মিটার
৯, স্প্যানগুলোর মোট ওজন: ১,১৬,৩৮৮টন
১০. প্রতিটি পিলারে নিচে পাইলের সংখ্যা: ৬টি (কোন কোনটায় ৭টি পাইল)
১১, পাইলের ব্যাস: ৩ মিটার
১২, পাইলের সর্বোচ্চ দৈর্ঘ্য: ১২৮ মিটার
১৩, মোট পাইলের সংখ্যা: ২৬৪টি ( ভায়াডাক্টের পিলারের পাইলসহ ২৯৪টি)
১৪. পানির স্তর থেকে সেতুর উচ্চতা: (১৮.৩০ মিটার। ঋতুভেদে পরিবর্তনশীল)
১৫. সেতুর পাইলিংয়ের সর্বোচ্চ গভীরতা: ৪১১.৫০ ফুট (১২৫.৪৬ মিটার)
১৬, জমি অধিগ্রহণ: ৯১৮ হেক্টর
১৭, ব্যবহৃত স্টিলের পরিমাণ : ১৪৬ হাজার মেট্রিক টন
১৮, নির্মাণ কাজ শুরু : ৭ই ডিসেম্বর ২০১৪
১৯, মূল সেতুর নির্মাণ কাজ শুরু : মাওয়া প্রান্তে ৬ নম্বর পিলারের কাজ দিয়ে
২০, সক্ষমতা : দৈনিক ৭৫ হাজার যানবাহন
২১, পানির স্তর থেকে সেতুর উচ্চতা: ১৮ মিটার
২২, পদ্মা সেতুর আকৃতি: ইংরেজি এস (ঝ) অক্ষরের মতো
২৩, ভূমিকম্প সহনশীলতা : রিক্টার স্কেলে ৮ মাত্রার কম্পন
২৪, এপ্রোচ রোডের দৈর্ঘ্য: ১২ কিলোমিটার
২৫, নদীশাসন: ১৬.২১ কিলোমিটার
২৬, সেতুর আয়ুষ্কাল: ১০০ বছর
২৭, সেতুর মোট ব্যয়: ৩০,১৯৩.৩৯ কোটি
২৮, সেতুতে লাইন: গ্যাস ও অপটিক্যাল ফাইবার লাইন
২৯, ঢাকার সঙ্গে সরাসরি সড়ক যোগাযোগ প্রতিষ্ঠিত হবে এমন জেলার সংখ্যা: ২১টি
৩০, সরাসরি উপকারভোগী মানুষের সংখ্যা: দক্ষিণপশ্চিমাঞ্চলের ৩ কোটি মানুষ
৩১, যেসব দেশের বিশেষজ্ঞ ও প্রকৌশলীরা কাজ করেছেন : চীন, ভারত, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, জার্মানি, অট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, ন্যাদারল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, জাপান, ডেনমার্ক, ইতালি, মালয়েশিয়া, কলম্বিয়া, ফিলিপাইন, থাইওয়ান, নেপাল ও দক্ষিণ আফ্রিকা।
৩২, প্রকল্পে নির্মাণকর্মী: একসঙ্গে সর্বোচ্চ পাঁচ হাজার মানুষ
শনিবার, ২৫ জুন ২০২২
স্বপ্নের পদ্মা সেতু উদ্বোধন করা হয়েছে। এটি বাংলাদেশের দীর্ঘতম সেতু। সেতুটি মুন্সিগঞ্জের মাওয়া, লৌহজংকে শরীয়তপুরের জাজিরা প্রান্তের সঙ্গে সংযুক্ত করেছে। এরফলে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম প্রান্ত উত্তর-পুর্বাঞ্চলের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে। এক নজরে দেখে নেয়া যাক পদ্মা সেতুর বিভিন্ন তথ্য--
১, প্রকল্পের নাম: পদ্মা সেতু প্রকল্প
২, সেতুর ধরন: দ্বিতলবিশিষ্ট (ওপরে সড়ক ও নিচে রেলপথ)
৩, দৈর্ঘ্য : ৬.১৫ কিলোমিটার
৪, ভায়াডাক্ট (স্থলভাগে সেতুর অংশ) সহ দৈর্ঘ্য : ৯.৮৩ কিলোমিটার
৫, প্রস্ত : ২১.৬৫ মিটার
৬, মোট পিলারের সংখ্যা : ৪২টি
৭, স্প্যানের সংখ্যা : ৪১টি০
৮, প্রতিটি স্প্যানের দৈর্ঘ্য: ১৫০ মিটার
৯, স্প্যানগুলোর মোট ওজন: ১,১৬,৩৮৮টন
১০. প্রতিটি পিলারে নিচে পাইলের সংখ্যা: ৬টি (কোন কোনটায় ৭টি পাইল)
১১, পাইলের ব্যাস: ৩ মিটার
১২, পাইলের সর্বোচ্চ দৈর্ঘ্য: ১২৮ মিটার
১৩, মোট পাইলের সংখ্যা: ২৬৪টি ( ভায়াডাক্টের পিলারের পাইলসহ ২৯৪টি)
১৪. পানির স্তর থেকে সেতুর উচ্চতা: (১৮.৩০ মিটার। ঋতুভেদে পরিবর্তনশীল)
১৫. সেতুর পাইলিংয়ের সর্বোচ্চ গভীরতা: ৪১১.৫০ ফুট (১২৫.৪৬ মিটার)
১৬, জমি অধিগ্রহণ: ৯১৮ হেক্টর
১৭, ব্যবহৃত স্টিলের পরিমাণ : ১৪৬ হাজার মেট্রিক টন
১৮, নির্মাণ কাজ শুরু : ৭ই ডিসেম্বর ২০১৪
১৯, মূল সেতুর নির্মাণ কাজ শুরু : মাওয়া প্রান্তে ৬ নম্বর পিলারের কাজ দিয়ে
২০, সক্ষমতা : দৈনিক ৭৫ হাজার যানবাহন
২১, পানির স্তর থেকে সেতুর উচ্চতা: ১৮ মিটার
২২, পদ্মা সেতুর আকৃতি: ইংরেজি এস (ঝ) অক্ষরের মতো
২৩, ভূমিকম্প সহনশীলতা : রিক্টার স্কেলে ৮ মাত্রার কম্পন
২৪, এপ্রোচ রোডের দৈর্ঘ্য: ১২ কিলোমিটার
২৫, নদীশাসন: ১৬.২১ কিলোমিটার
২৬, সেতুর আয়ুষ্কাল: ১০০ বছর
২৭, সেতুর মোট ব্যয়: ৩০,১৯৩.৩৯ কোটি
২৮, সেতুতে লাইন: গ্যাস ও অপটিক্যাল ফাইবার লাইন
২৯, ঢাকার সঙ্গে সরাসরি সড়ক যোগাযোগ প্রতিষ্ঠিত হবে এমন জেলার সংখ্যা: ২১টি
৩০, সরাসরি উপকারভোগী মানুষের সংখ্যা: দক্ষিণপশ্চিমাঞ্চলের ৩ কোটি মানুষ
৩১, যেসব দেশের বিশেষজ্ঞ ও প্রকৌশলীরা কাজ করেছেন : চীন, ভারত, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, জার্মানি, অট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, ন্যাদারল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, জাপান, ডেনমার্ক, ইতালি, মালয়েশিয়া, কলম্বিয়া, ফিলিপাইন, থাইওয়ান, নেপাল ও দক্ষিণ আফ্রিকা।
৩২, প্রকল্পে নির্মাণকর্মী: একসঙ্গে সর্বোচ্চ পাঁচ হাজার মানুষ